Health-and-Nutrition/C2/Hand-expression-of-breastmilk/Bengali
|
|
00:01 | .
হাত দিয়ে বুকের দুধ বের করে আনার “মৌখিক প্রশিক্ষণে” আপনাকে স্বাগত। |
00:06 |
এই টিউটোরিয়ালে আমরা শিখবো, বুকের দুধ বের করার নানা সুবিধা |
00:11 |
হাতেকলমে কিভাবে বুকের দুধ বের করা যাবে এবং |
00:15 |
কতবার একজন মা-এর বুকের দুধ বের করা উচিত |
00:20 | |
00:25 | স্তন বৃন্তের ফুলে ওঠা এবং স্তন বৃন্তের চারিদিকে ধূসর অঞ্চলটিতে ত্বক শুষ্ক হয়ে যাওয়ার চিকিৎসার জন্য; |
00:31 | স্তনের সাথে গভীর ভাবে সংযোগ করার সময় যদি মায়ের ফুলে উঠা নিপল যদি অত্যন্ত পীড়াদায়ক হয় তাহলে শিশুকে খাওয়াতে |
00:38 | মায়ের স্তনদুগ্ধের জোগান বজায় রাখতে অথবা বৃদ্ধি করতে; |
00:42 | মা বাইরে কোথাও গেলে অথবা কর্মস্থলে গেলে শিশুর জন্য স্তন দুগ্ধ বজায় রাখতে; |
00:49 | স্তন বৃন্তের চারপাশে ধূসর অঞ্চলে নরম ভাব বজায় রেখে শিশুকে পুরোপুরি স্তনের সঙ্গে সংলগ্ন রাখতে; |
00:56 | অন্য স্তন থেকে দুধ খাওয়ানোর আগে শিশু একটি স্তন থেকে পুরোপুরি দুধ খেয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করতে। |
01:05 | শিশুর জন্য পুষ্টিকর পরিপূরক খাদ্য প্রস্তুত করতে-
জল অথবা গরুর দুধের পরিবর্তে মাতৃদুগ্ধ ব্যবহার করুন |
01:14 | প্রি-ম্যাচিওর- অথবা অকাল শিশুদের দুধ খেতে সহায়তা করার জন্য |
01:18 | অসুস্থ শিশুদের |
01:20 | দূর্বল মাংশপেশি বিশিষ্ট শিশুদের জন্য |
01:22 | কাটা ঠোঁট এবং/অথবা তালু বিশিষ্ট শিশু এবং |
01:27 | যে সব শিশুদের স্তনের সাথে গভীর সংযোগ করতে অসুবিধার হয়ে |
01:32 | আসুন এখন দেখা যায় কিভাবে স্তন দুগ্ধ বের করে আনা করা যায় |
01:37 |
একজন মায়ের স্তন দুগ্ধ বের করে আনার ক্ষেত্রে সুপারিশকৃত পদ্ধতি হল হাতের ব্যবহার। |
01:44 |
কারন এই পদ্ধতিটি স্তন বৃন্তের চারপাশের ধূসর অঞ্চলে কম অস্বস্তি দায়ক হয়। |
01:51 |
এর সঙ্গেই, এই পদ্ধতিতে কোন সরঞ্জামের প্রয়োজন হয়না। কাজেই মা যে কোন সময় যে কোন স্থানে তা করতে পারে। |
02:00 |
হাত দিয়ে স্তন দুগ্ধ বের করে আনা করা একটি পদ্ধতিগত দক্ষতা এবং অভ্যাসের সঙ্গে উন্নত হয়। |
02:08 |
স্তন যখন নরম থাকবে হাত দিয়ে স্তন দুগ্ধ বের করে আনা করা সহজ হয়। |
02:13 |
কাজেই, ডেলিভারির পর প্রথম অথবা দ্বিতীয় দিনেই একজন মাকে এই পদ্ধতিটি শিখে নিতে হবে। |
02:21 |
স্তনদুগ্ধ বের করে আনা করার আগে, মা একটি স্টিল অথবা কাঁচের পাত্র প্রস্তুত রাখবেন বেরিয়ে আসা দুধ ধরে রাখার জন্য। |
02:29 |
তিনি কাপ, গ্লাস জগ অথবা চওড়া মুখের জার ব্যবহার করতে পারবেন। |
02:36 |
সাবান ও জল দিয়ে পাত্রটিকে পরিষ্কার করে নিতে হবে। |
02:41 |
এরপর, তিনি পাত্রটিকে হয়- ফুটন্ত জলে ডুবিয়ে রাখবেন অথবা পাত্রের ভেতর গরম জল ঢেলে কয়েক মিনিট ঐ অবস্থাতেই রাখবেন। |
02:52 |
এরপর, তিনি পাত্রটিকে হয় বাতাসে পুরোপুরি শুকিয়ে নেবেন অথবা অব্যবহৃত পরিষ্কার কাপড় দিয়ে মুছে শুকিয়ে নেবেন |
03:02 | .
রান্নাঘরে ব্যবহৃত কাপড়ের মতো ব্যবহার করা হয়েছে এমন কোন কাপড় দিয়ে পাত্রটি কখনোই পরিষ্কার করা উচিত নয়। |
03:10 |
পরিষ্কার করা পাত্রটি পুরোপুরি শুকিয়ে গেলে, পরের ধাপ হল স্তন থেকে স্তন দুগ্ধ বের করা। |
03:17 |
স্তন দুধের জোগান অব্যহত রাখতে, মা-কে নিশ্চিন্ত বোধ করতে হবে এবং শিশুর সঙ্গে মানসিকভাবে যুক্ত থাকতে হবে। |
03:26 |
মা নীচের পদ্ধতিগুলি মেনে চলতে পারেনঃ শান্তভাবে একা অথবা সহায়ক কোন বন্ধুর সঙ্গে বসতে পারেন |
03:34 |
কোন কোন মা অন্য মা দের সঙ্গে একসঙ্গে বসে সহজেই বের করে আনা করতে পারেন যারা নিজেরাও স্তন দুগ্ধ বের করে আনা করছেন। |
03:41 |
স্কিন-টু স্কিন কন্ট্যাক্টের জন্য শিশুকে কোলে নিতে পারেন |
03:46 |
অথবা তিনি সন্তানের দিকে তাকিয়ে থাকতে অথবা তার আওয়াজ শুনতে পারেন। |
03:53 |
কখনো কখনো- সন্তানের ছবি দেখে অথবা সন্তানের পোশাকের গন্ধও এই কাজে সহায়ক হতে পারে। |
04:00 |
তিনি উষ্ণ কিছু পানীয় নিতে পারে, কিন্তু তা কখনোই কফি, কড়া চা, অ্যালকোহল অথবা অন্য কোন উদ্দীপক হওয়া উচিত নয় |
04:12 | .
দুধের সরবরাহ বজায় রাখতে তিনি নিজের স্তন উষ্ণ রাখতে পারেন। |
04:17 |
স্তন দুটিকে উষ্ণ রাখার জন্য, গরম জলে ভেজানো কাপড় বুকের উপর রাখতে পারেন. অথবা, গরম জলে স্নান করতে পারেন |
04:28 |
স্তনবৃন্ত গুলি এবং এর আশেপাশের ধূসর অঞ্চলটি উদ্দীপিত করতে পারেন- ধীরে ধীরে সেটিকে টেনে অথবা, আঙ্গুল দিয়ে চক্রাকারে হালকা মালিশ করে |
04:38 |
চক্রাকার ভাবে আঙ্গুল দিয়ে হালকাভাবে স্তনে ম্যাসাজ করতে পারেন। |
04:44 | .
মা সহায়ককে তার পেছনের দিকে ঘষতে বলতে পারেন |
04:47 |
পিঠের দিক ঘষার জন্য মা- বসে সামনের দিকে ঝুঁকতে পারেন |
04:53 |
সামনের দিকে টেবিলের উপর বাহুগুলি রেখে এবং মাথা বাহুর উপরে রাখতে পারেন |
05:01 |
পোশাক খুলে স্তন সামনের দিকে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকবে এমনভাবে বসতে হবে |
05:07 |
সহায়ক মা-এর মেরুদন্ডের উভয় পাশে উপর থেকে নীচের দিকে ঘষবেন |
05:12 |
এর জন্য তিনি হাত মুঠি করে বসবেন যাতে হাতের বুড়ো আঙ্গুল উপরের দিকে থাকে। |
05:17 | .
তিনি হাতের বুড়ো আঙ্গুল দিয়ে ছোট ছোট এলাকায় চক্রাকারে চাপ দেবেন |
05:25 |
মেরুদন্ডের উভয় দিকে তিনি- একই সঙ্গে ঘাড় থেকে কাঁধের দুই ব্লেডস পর্যন্ত ম্যাসাজ করতে পারেন |
05:34 |
দুই থেকে তিন মিনিট পর্যন্ত এমন করতে হবে |
05:38 | .
এই পদ্ধতিগুলি স্তন দুগ্ধ বেরিয়ে আসতে সাহায্য করে |
05:43 | .
স্তন দুগ্ধের বেরিয়ে আসাকে “অক্সিটোসিন রিফ্লেক্স” অথবা “লেট ডাউন রিফ্লেক্স” বলা হয়। |
05:51 |
“অক্সিটোসিন রিফ্লেক্স” শুরু হ্ওয়ার পর, মাকে অবশ্যই নিজের হাত ধুয়ে ভালো করে শুকিয়ে নিতে হবে |
05:59 | .
এরপর মা আরামে বসতে পারবেন |
06:04 |
তাকে সামনের দিকে সামান্য ঝুঁকতে হবে |
06:07 | .
তিনি পাত্রটিকে স্তনের কাছে ধরবেন |
06:11 |
এরপর হাতের বুড়ো আঙ্গুল ও অন্যান্য আঙ্গুল গুলি বুকের উপর রেখে C এর আকারে পাশের দিক থেকে ধরুন। |
06:20 |
তিনি এক স্তনকে ধরার জন্য এক হাতের ব্যবহার করতে পারেন একটি হাতে ব্যথা হলে অপর হাতের ব্যবহার করা যেতে পারে |
06:29 |
স্তন ধরে রাখার সময়, বুড়ো আঙ্গুল স্তনের উপরের অংশে থাকা উচিৎ |
06:35 |
হাতের আঙ্গুল স্তনের নীচের অংশে অর্থাৎ বুড়ো আঙুলের বিপরীতে থাকা উচিৎ |
06:42 |
বুড়ো আঙ্গুল, স্তনবৃন্ত এবং আঙ্গুলগুলি সব সময় সরলরেখায় থাকা উচিৎ |
06:48 |
স্তনবৃন্ত থাকা উচিৎ বুড়ো আঙুল ও মধ্যমার মধ্যিখানে |
06:54 |
২ আঙুলের মধ্যেকার ফাঁক হওয়া উচিৎ- স্তনবৃন্ত ও হাতের বুড়ো আঙ্গুল এবং স্তনবৃন্ত ও তার আঙুলের মধ্যিখানে |
07:04 |
যদি আঙ্গুলগুলি স্তনবৃন্তের খুব কাছে থাকে, বুকের দুধ বেশীক্ষন বেরিয়ে আসতে নাও পারে। |
07:10 |
মা সবথেকে বেশী বুকের দুধ বের করতে পারবেন যখন- তিনি স্তনবৃন্তের চারপাশে ধূসর অঞ্চলের নীচের দিকে মিল্ক ডাক্ট এর উপর চাপ দেবেন |
07:19 |
এই ছবিতে, মা তার ডান হাত দিয়ে ডান দিকের স্তন সঠিকভাবে ধরে রয়েছেন |
07:27 |
এরপর তিনি স্তনকে বুকের দিকে নিম্নাভিমুখে চাপ দেবেন ধারাবাহিকভাবে চাপ বজায় রাখার মাধ্যমে |
07:36 | .
এরপর, হাত না সরিয়ে তিনি বুড়ো আঙ্গুল ও অন্যান্য আঙ্গুল দিয়ে হালকা ভাবে স্তনে চাপ দেবেন |
07:44 |
পরবর্তী ধাপে, তিনি স্তনের উপর চাপ ছাড়বেন |
07:48 |
মা এই ৩টি ধাপ ফের একইভাবে করবেন- চাপ দেবেন নীচের দিকে, হালকা চাপ দেবেন এবং ছেড়ে দেবেন |
07:56 |
প্রথম ধাপ অর্থাৎ বুকের দিকে স্তনকে চাপ দেওয়া একটি গুরুত্বপূর্ন পর্যায় |
08:02 |
শুধুমাত্র স্তন বৃন্তের দিকে চাপ দেওয়া হলে স্তন দুগ্ধ বেরনোর পরিমাণ কম হবে |
08:07 |
কিন্তু যখন স্তনে নীচের দিকে চাপ দেওয়া হবে, ঘন ব্রেস্ট ট্যিসু থেকে স্তন দুগ্ধ বেরিয়ে আসবে |
08:15 |
কিন্তু খুব জোরে চাপ দেবেন না, কারন এতে মিল্ক ডাক্ট ব্লক হয়ে যেতে পারে |
08:23 |
যখন মা তা স্তন দুগ্ধ বের করে আনা করতে শুরু করেন, প্রথমেই কয়েক ফোঁটা স্তনদুগ্ধ বেরিয়ে আসবে। |
08:30 |
“লেট ডাউন রিফ্লেক্স” শুরু হলে, স্তন দুগ্ধ বেরিয়ে আসবে। |
08:36 |
প্রথম কয়েকটি প্রয়াসে, স্তন দুগ্ধ ধীরে ধীরে বেরিয়ে আসবে যা স্বাভাবিক |
08:42 |
পরে, ধারার আকারে স্তন দুগ্ধ বেরিয়ে আসে মাতৃদুগ্ধ খাওয়ানোর মতোই, স্তন দুগ্ধ বের করার পদ্ধতির জন্য অভ্যাসের প্রয়োজন হয় |
08:53 |
জন্মের পর প্রথম বুকের দুধ অর্থাৎ কোলোস্ট্রাম, কয়েক ফোঁটা হয়তো বেরিয়ে আসে কিন্তু তা নবজাতকের জন্য যথেষ্ট |
09:01 |
ঘন, হলদেটে দুধে শিশুর জন্য বিপুল প্রতিরোধী বৈশিষ্ট্যাবলী থাকে |
09:08 |
মা এই ৩ পদ্ধতি ফের একবার করতে পারেন যতক্ষন না পর্যন্ত স্তন দুগ্ধের ধারা কমে গিয়ে ফোঁটা ফোঁটা আকারে বের হচ্ছে |
09:16 |
এরপর, তিনি তার হাতের আঙ্গুল দিয়ে বুকের অন্য স্তন থেকে দুধ বের করার জন্য চাপ দেবেন। |
09:23 | .
তিনি নিজে উপলব্ধি করতে পারবেন যে ঠিক কোন স্থানে স্তনে দুধ পরিপূর্ণ রয়েছে এবং সেই অঞ্চলে চাপ দিতে পারবেন |
09:30 |
একটি স্তনে ৩-৫ মিনিট ধরে তিনি চাপ দিতে পারবেন যতক্ষন না পর্যন্ত দুধ বেরিয়ে আসার পরিমাণ কমে যায় |
09:38 | .
এরপর তিনি, একইভাবে অপর স্তন থেকে চাপ দিয়ে মাতৃদুগ্ধ বের করতে পারবেন। |
09:45 |
এরপর ফের তিনি দ্বিতীয়বার দুই স্তন থেকেই বুকের দুধ বের করে আনতে পারবেন। |
09:51 |
দুই স্তন থেকেই যথেষ্ট পরিমাণ স্তন দুগ্ধ বের করে আনার সম্পূর্ণ প্রক্রিয়ার জন্য ২০ থেকে ৩০ মিনিট সময় লাগবে |
09:57 |
এর জন্য প্রথম কয়েকদিন কিছুটা বেশী সময় লাগতে পারে কারন প্রথমের দিনগুলিতে যথেষ্ট পরিমাণ স্তন দুগ্ধ উৎপাদিত হয়না |
10:07 |
স্বল্প সময়ের মধ্যে তাড়াহুড়ো করে বুকের দুধ বের করার চেষ্টা না করাই উচিৎ |
10:12 |
মনে রাখবেন, হাত দিয়ে বুকের দুধ বের করার সময় ব্যাথা হবে না. যদি কোন কারণে ব্যথা হয়, তাহলে পদ্ধতিতে ত্রুটি রয়েছে |
10:21 |
স্তনের ট্যিসু খুব স্পর্শকাতর হয় |
10:24 |
ঘষা, টানা অথবা আঙ্গুল দিয়ে স্লাইড করবেন না বিশেষত স্তন বৃন্তের দিকে এর ফলে স্তনে ফুলে উঠা বেড়ে যেতে পারে। |
10:36 |
স্তন বৃন্তের আশেপাশে ধূসর অংশে ত্বক শক্তভাবে ধরা বা টানা এড়িয়ে চলুন |
10:42 |
এর সঙ্গেই, স্তন বৃন্ত কচলানো অথবা টানা চলবে না |
10:46 |
স্তন বৃন্ত চাপ দেওয়া অথবা টানলে বেশী স্তন দুগ্ধ কখনোই বেরবে না |
10:51 |
এটা অনেকটা সেরকমই যখন শিশু স্তনবৃন্ত থেকে দুগ্ধ পান করে |
10:57 |
স্তন দুগ্ধ বের করার পর মা পাত্রটি পরিষ্কার কাপড় অথবা প্লেট দিয়ে ধেকে দেবেন |
11:04 |
এরপর তিনি পরে ব্যবহারের জন্য সেই বুকের দুধ সংরক্ষন করবেন |
11:09 |
বুকের দুধের সুরক্ষিতভাবে সংরক্ষন এবং জমানো দুধ সন্তানকে খাওয়ানোর ধাপগুলি অন্য একটি টিউটোরিয়ালে উল্লেখ করা হয়েছে |
11:19 |
আসন এখন আমরা আলোচনা করি যে মা কতবার বুকের দুধ বের করবেন |
11:24 |
যদি তা স্তন দুগ্ধের উৎপাদন শুরু ও তার ধারা বজায় রাখার জন্য হয় অথবা কম ওজনের কোন শিশু অথবা অসুস্থ সদ্যজাত শিশুকে খাওয়ানোর জন্য, তাহলে- |
11:35 |
তিনি ডেলিভারির পরে তৎক্ষণাৎ বুকের দুধ বের করতে পারেন |
11:40 |
তিনি নিজে প্রথম কয়েক ফোঁটা কোলোস্ট্রামও বের করতে পারবেন |
11:45 |
এরফলে স্তন দুগ্ধ উৎপাদন শুরু হতে সহায়তা হবে |
11:48 |
এটি ঠিক তেমন ভাবেই হবে যেমনটা একটি শিশু ডেলিভারির পর মাতৃদুগ্ধ শুষে খাচ্ছে |
11:54 |
মা যতবার চাইবেন বুকের দুধ বের করতে পারবেন এবং যতক্ষন তাঁর সন্তান মাতৃদুগ্ধ পান করছে |
12:02 |
এটা প্রতি ২-৩ ঘন্টায় হতে পারে, যার মধ্যে রাতের সময়টিও ধরা আছে |
12:08 | .
যদি বুকের দুধ বের করার মধ্যে দীর্ঘ সময়ের ব্যবধান হয়, তাহলে মা এর স্তন দুগ্ধের উৎপাদন কম হতে পারে |
12:16 |
পরবর্তীতে, যদি মা-এর বুকের দুধের জোগান বৃদ্ধি এর কারন হয়- এবং কয়েক সপ্তাহ পরে তা কমে যাচ্ছে বলে মনে হয়ঃ |
12:25 |
তিনি সন্তানকে দুধ পান করারনোর তৎক্ষণাৎ পর প্রতি ১ থেকে ২ ঘন্টায় বুকের দুধ বের করতে পারবেন |
12:33 |
যদি শিশু ৩ ঘণ্টারও বেশী সময় ঘুমোয়, তাহলে তাকে খাওয়ানোর মধ্যবর্তী সময়ে তিনি বুকের দুধ বের করতে পারবেন |
12:43 |
যদি স্তন ফুলে ওঠা বা কাজের সময় দুধ বেরিয়ে আসার মতো সমস্যার সমাধানে জন্য বুকের দুধ বের করা হয়, তাহলেঃ মা যতবার প্রয়োজন বুকের দুধ বের করতে পারবেন |
12:53 |
যদি স্তন বৃন্তের ত্বক সুস্থ রাখার উদ্দেশে হয়ঃ মা কয়েক ফোঁটা বুকের দুধ বের করে তা স্তন বৃন্তে লাগিয়ে নেবেন |
13:02 | .
স্নানের পর এবং স্তন দুগ্ধ পান করানোর পর তিনি তা করতে পারেন |
13:07 |
যদি মা কাজে বেরিয়ে যান তাহলে সন্তানের খাওয়ার জন্য দুধ জমা রাখার উদ্দেশ্যে হয়, তাহলেঃ |
13:14 | |
13:20 | |
13:29 | |
13:34 | |
13:39 | |
13:44 | |
13:51 | |
13:57 | |
14:07 | |
14:11 |