Health-and-Nutrition/C2/Powder-recipes-for-6-to-24-months-old-children/Bengali
Time | Narration |
00:00 | ৬ থেকে ২৪ মাস বয়েসের বাচ্চাদের জন্য বিভিন্ন পুষ্টিকর গুঁড়ো খাবারের ওপর এই “মৌখিক প্রশিক্ষণ”-এ আপনাকে স্বাগত জানাই। |
00:08 | এই প্রশিক্ষণে, আমরা শিখব পুষ্টিকর গুঁড়ো খাবারের নানা উপায়, যেমন – |
00:15 | “অ্যামাইলেজ” (মাড় বা ফ্যান)-এর গুঁড়ো। |
00:17 | বিভিন্ন বীজের গুঁড়ো, |
00:18 | বিভিন্ন বাদাম ও বীজের গুঁড়ো, |
00:20 | বিনসের গুঁড়ো, |
00:22 | কারি পাতার গুঁড়ো, |
00:24 | সজনে পাতার গুঁড়ো। |
00:27 | এরকম অনেক পুষ্টিকর গুঁড়ো খাবার বাড়িতেই কম পরিশ্রমে বানানো যেতে পারে। |
00:33 | আসুন, আমরা শিখে নিই কিভাবে এই পুষ্টিকর গুঁড়োগুলো বানাব। |
00:38 | এই গুঁড়োগুলোতে পুষ্টির অনেক উপাদান থাকে যা বাচ্চাদের বাড়বৃদ্ধি ও বিকাশে সাহায্য করে। |
00:44 | . এই গুঁড়োগুলো বাচ্চার বয়েস ৬ মাস পূর্ণ হলে তবেই দেবেন। |
00:52 | যখনই বাচ্চাকে কোনও নতুন খাবার দেবেন, সেটা লাগাতার ৩ বা ৪ দিন ধরে দেবেন। |
01:00 | ৩ বা ৪ দিনের পর, বাচ্চাকে আরেকটা নতুন খাবার দেবেন। |
01:05 | এই দুটো খাবার মেশানো যায় কিন্তু শুরুর সময়ে আলাদা আলাদা ভাবে দেবেন। আর, বাচ্চার মুখে ও শরীরে যেন কোনও প্রতিক্রিয়া বা অ্যালার্জি যেমন চুলকুনি বা ফুলে ওঠা না হয়। |
01:20 | যেসব খাবারে অ্যালার্জি হওয়ার সম্ভাবনা আছে, যেমন বাদাম, সেগুলো বাচ্চাকে দিলে প্রথমে খুব অল্প করে দেবেন, যেমন চায়ের চামচের একটুখানি। |
01:30 | . ১০ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর আস্তেধীরে বাচ্চাকে খাওয়ান। |
01:35 | বাচ্চার খাবারে চিনি, নুন বা কোনও মশলা মেশাবেন না যতদিন না বাচ্চার বয়েস এক বছর হয়। |
01:44 | এবার, আমরা প্রথম খাবার বানানো শিখব – “অ্যামাইলেজের” গুঁড়ো। |
01:49 | কিন্তু, প্রথমে দেখে নিই এর কি কি উপকারিতা আছে। |
01:53 | “অ্যামাইলেজ” হল খাবার হজম করার জন্য দরকারি একটা রাসায়নিক বা উৎসেচক। |
01:59 | বাচ্চার শরীরে এটার উৎপাদন খুব সীমিত হয়। |
02:03 | এই গুঁড়ো বাচ্চাকে বাড়তি “অ্যামাইলেজ” দেবে আর ফলে খাবার থেকে পুষ্টি শুষে নেওয়া বাড়বে। |
02:12 | তাই, “অ্যামাইলেজ”-এ ভর্তি আটা বা গুঁড়ো বাচ্চাকে দেওয়া উচিৎ। |
02:18 | আসুন, “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো বানানো শিখে নিই। |
02:22 | “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো বানাতে যা যা লাগবে – আধ কাপ গম, |
02:27 | আধ কাপ সবুজ কলাই বা ছোলা, আর |
02:29 | আধ কাপ রাগি। |
02:32 |
কিভাবে বানাবেন – প্রথমে, প্রায় ১০ ঘণ্টা ধরে এইসব জিনিসগুলো আলাদা আলাদা ভাবে জলে ভিজিয়ে রাখুন। |
02:39 |
ভিজিয়ে রাখলে জিনিসগুলোর আর্দ্রতা বাড়বে। |
02:42 |
১০ ঘণ্টা পর, সবগুলো তুলে নিন। |
02:46 |
একটা চালুনি বা ঝাঁঝরি দিয়ে পুরো জল ঝরিয়ে ফেলুন। |
02:50 |
তারপর, একে একে, একটা পরিষ্কার শুকনো সুতির কাপড়ে সবগুলোকে বাঁধুন। |
02:55 |
এবার এটা সরিয়ে রাখুন যতক্ষণ না এগুলোতে কলা বা অংকুর বেরোয়। |
02:58 |
একে বলে অঙ্কুরোদগম। |
03:01 |
খেয়াল রাখবেন, অংকুর বেরোনোর জন্য কিছু জিনিসের কম সময় লাগে, আবার কিছু জিনিসের বেশি সময় লাগে। |
03:08 |
এখানে, বাকিগুলোর থেকে রাগির অংকুর বেরোতে সবচেয়ে বেশি লাগবে। |
03:14 | অংকুর বেরিয়ে গেলে, এক বা দুদিন এগুলোকে রোদে শুকিয়ে নিন। |
03:19 | শুকনো হলে, অল্প আঁচে সবগুলোকে সেঁকে নিন যতক্ষণ না পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। |
03:25 |
মনে রাখবেন, সেঁকার সময়ে, এগুলোকে লাগাতার নাড়াচাড়া করবেন। |
03:30 |
এরপর, পরিষ্কার হাত দিয়ে ঘষে সবগুলোর খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন। |
03:36 |
খোসা ছাড়ানোর পর, সবগুলোকে মিশিয়ে নিন। |
03:41 | .
এবার, শিলনোড়া দিয়ে এগুলোকে মিহি গুঁড়ো করুন। |
03:45 | .
আর, “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো তৈরি হয়ে গেল। |
03:48 | এই “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো একটা শিশি বা কৌটোয় ঢাকনা এঁটে রাখুন। |
03:52 |
রান্নার সময়ে, বাচ্চার খাবারে আপনি ১ চা-চামচ “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো মেশাতে পারেন। |
03:59 | বা, “অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো দিয়ে পায়েসের মতো বানাতে পারেন। |
04:03 |
১ চা-চামচ “অ্যামাইলেজ” গুঁড়োতে প্রায় ১৮ “ক্যালোরি” আর ০.৬ “গ্রাম” প্রোটিন থাকে। |
04:10 | ১০০ গ্রাম “অ্যামাইলেজ” গুঁড়োতে প্রায় ৩৬০ “ক্যালোরি” আর ১২ “গ্রাম” প্রোটিন থাকে। |
04:17 | অ্যামাইলেজ গুঁড়োতে এমন দারুণ কিছু জিনিস থাকে যেগুলো বাচ্চার জন্য খুব উপকারী হয়। |
04:23 |
এটা বাচ্চার খাবারের মোটা ভাব কমিয়ে স্বাদ বাড়িয়ে তোলে। |
04:28 | এটা বাচ্চার খাবারের প্রচুর ঢিপি কমিয়ে শক্তি ও ক্ষমতার উৎস বাড়ায়। |
04:34 |
এরপর, আমরা শিখব কিভাবে বীজের গুঁড়ো বানাব। |
04:38 |
এই গুঁড়োতে প্রচুর জিংক, ফাইবার, ম্যাগনেসিয়াম আর ক্যালসিয়াম থাকে। |
04:44 |
এই জিনিসগুলো বাচ্চার হাড় ভালো করে তার শরীর শক্ত করে। |
04:50 | আর, এতে অনেক চর্বি (ফ্যাট) থাকে যা বাচ্চার মগজ (ব্রেন) শক্তিশালী করে। |
04:57 |
এই গুঁড়ো বানাতে ৩ রকমের বীজ চাই – আধ কাপ কালো তিল, |
05:03 | আধ কাপ তিসি, আর |
05:05 |
আধ কাপ কাঁচা কুমড়োর বীজ। |
05:08 | .
কিভাবে বানাবেন – একে একে, সব বীজগুলোকে হালকা আঁচে ৪ থেকে ৫ মিনিট সেঁকে নিন। |
05:16 | Once cooled, make powder of all the roasted items.
তারপর ঠাণ্ডা করে, সবগুলোকে গুঁড়ো করুন। |
05:20 | Keep this powder in an airtight jar.
এই গুঁড়োটা একটা শিশিতে ঢাকনা এঁটে রাখুন। |
05:23 | One teaspoon of this powder should be added in the baby’s food just before feeding.
খাওয়ানোর আগে, বাচ্চার খাবারে এই গুঁড়োটা এক চা-চামচ মিশিয়ে দিন। |
05:29 |
এতে প্রায় ৩০ “ক্যালোরি” আর ২.৭ “গ্রাম” প্রোটিন থাকে। |
05:36 |
১০০ গ্রাম বীজের গুঁড়োয় প্রায় ৬০০ “ক্যালোরি” আর ৫৫ গ্রাম প্রোটিন থাকে। |
05:43 |
এবার আমরা বানাব বাদাম আর বীজের গুঁড়ো। |
05:47 | এতে অনেকরকম খনিজ যেমন জিংক, ম্যাগনেসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি থাকে। |
05:53 | এই খনিজগুলো লাল রক্তকণিকা বানাতে দারুণ কাজে লাগে। |
05:57 | আর, এতে অনেক চর্বি (ফ্যাট) থাকে যা বাচ্চার মগজ (ব্রেন) শক্তিশালী করে। |
06:04 | বাদাম আর বীজের গুঁড়ো বানাতে যেগুলো লাগবে – |
06:08 |
আধ কাপ চিনেবাদাম, |
06:10 |
আধ কাপ শুকনো নারকেল কোড়া, |
06:12 |
আধ কাপ তিসি, আর |
06:15 |
আধ কাপ কালো তিল। |
06:18 |
কিভাবে বানাবেন – একে একে, সব বীজ আর বাদামগুলোকে মাঝারি আঁচে প্রায় ৪ থেকে ৬ মিনিট সেঁকে নিন। |
06:26 | এবার, শিলনোড়া বা হামানদিস্তা দিয়ে এগুলোকে মিহি গুঁড়ো করুন। |
06:33 |
এই গুঁড়োটা একটা শিশি বা কৌটোয় ঢাকনা এঁটে রাখুন। |
06:36 | .
খাওয়ানোর আগে, বাচ্চার খাবারে এই গুঁড়োটা এক চা-চামচ মিশিয়ে দিন। |
06:42 |
এতে প্রায় ২৮ “ক্যালোরি” আর ০.৯ “গ্রাম” প্রোটিন থাকে। |
06:48 |
১০০ গ্রাম এই গুঁড়োয় প্রায় ৬০০ “ক্যালোরি” আর ১৯ গ্রাম প্রোটিন থাকে। |
06:56 |
এবার আমরা বানাব বিনসের গুঁড়ো। |
06:59 | এই গুঁড়োতে প্রচুর পটাসিয়াম, প্রোটিন, ফোলেট, ম্যাগনেসিয়াম ইত্যাদি থাকে। |
07:05 |
এই জিনিসগুলো বাচ্চার হাড় ভালো করে তার শরীর শক্ত করে। |
07:11 | আমাদের শরীরে লাল রক্তকণিকা বানাতে এগুলোর দরকার হয়। |
07:16 |
এটা বানাতে যেগুলো লাগবে – আধ কাপ সবুজ ছোলা, |
07:22 |
আধ কাপ শুকনো সবুজ মটর, |
07:24 |
আধ কাপ কাবুলি বা বুট ছোলা, আর |
07:27 |
আধ কাপ মঠ (মটকি) ডাল। |
07:30 | .
কিভাবে বানাবেন – প্রথমে, ১০ ঘণ্টা ধরে এইসব জিনিসগুলো আলাদা আলাদা ভাবে জলে ভিজিয়ে রাখুন। |
07:35 |
জলে ভেজালে এগুলোর আর্দ্রতা বাড়বে। |
07:40 |
১০ ঘণ্টা পর জিনিসগুলো তুলে নিন। |
07:43 |
একটা চালুনি বা ঝাঁঝরি দিয়ে পুরো জল ঝরিয়ে ফেলুন। |
07:47 | .
তারপর, একে একে, সবগুলোকে একটা পরিষ্কার শুকনো সুতির কাপড়ে বাঁধুন। |
07:52 |
এগুলোর অংকুর বেরোনো পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। |
07:55 |
একে বলে অঙ্কুরোদগম। |
07:59 | খেয়াল রাখবেন – আগে আমরা যেমন বলেছি, সবগুলোর অংকুর বেরোনোর সময় আলাদা আলাদা হয়। |
08:06 | .
অংকুর বেরোলে, এক বা দুদিন এগুলোকে রোদে শুকিয়ে নিন। |
08:11 |
তারপর, সবগুলোকে মাঝারি আঁচে সেঁকে নিন যতক্ষণ না পুরোপুরি শুকিয়ে যায়। |
08:17 | সেঁকার সময়, লাগাতার নাড়াচাড়া করবেন। |
08:20 |
এতে এগুলো পুড়ে যাবে না। |
08:24 |
সেঁকা হয়ে গেলে, পরিষ্কার হাতে ঘষে সবগুলোর খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন। |
08:30 | .
এবার সবগুলোকে একসঙ্গে পিষে গুঁড়ো তৈরি করুন। |
08:34 |
এই গুঁড়োটা একটা শিশি বা কৌটোয় ঢাকনা এঁটে রাখুন। |
08:38 | রান্নার সময়ে বাচ্চার খাবারে দুই চা-চামচ এই গুঁড়ো মিশিয়ে নিন। |
08:43 |
এই গুঁড়োর দুই চামচে থাকে প্রায় ৩৩ “ক্যালোরি” আর ১.৮ গ্রাম প্রোটিন। |
08:49 |
এই গুঁড়োর ১০০ গ্রামে থাকে প্রায় ২৫০ “ক্যালোরি” আর ১৫ গ্রাম প্রোটিন। |
08:57 | Next, we will learn the recipe for powder of curry leaves.
এবার, আমরা শিখব কিভাবে কারি পাতার গুঁড়ো বানাব। |
09:00 |
কারি পাতায় প্রচুর ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম আর ভিটামিন সি থাকে। |
09:06 |
এগুলো হজম করতে আর দাঁতের জন্য খুব দরকারি। |
09:12 | .
আর, এগুলো বাচ্চার রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। |
09:16 |
এটা বানাতে আমাদের দরকার কারি পাতা। |
09:19 | কিভাবে বানাবেন – পরিষ্কার জলে ভালো করে কারি পাতাগুলো ধুয়ে নিন। |
09:23 |
এগুলোকে ছায়ার নীচে শুকোতে দিন। |
09:26 | এবার, শুকনো পাতাগুলোকে গুঁড়ো করে একটা শিশি বা কৌটোয় ঢাকনা এঁটে রেখে দিন। |
09:33 |
খাওয়ানোর আগে বাচ্চার খাবারে এই গুঁড়ো চা-চামচের চারভাগের একভাগ মিশিয়ে দিন। |
09:39 |
এতে প্রায় ৯ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। |
09:42 |
এই গুঁড়োর ১০০ গ্রামে প্রায় ৭০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। |
09:48 |
এবার, আমরা শিখব কিভাবে সজনে পাতার গুঁড়ো বানাব। |
09:53 |
এই গুঁড়োতে অনেক ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, প্রোটিন আর সালফার থাকে। |
10:01 | এগুলো বাচ্চার চোখ আর মাড়ির জন্য দারুণ কাজ করে। |
10:07 | এগুলো রোগজীবাণুর সঙ্গে লড়াই করে বাচ্চাকে শক্তিশালী করে। |
10:12 |
এই গুঁড়ো বানাতে আমাদের দরকার সজনে পাতা। |
10:17 | কিভাবে বানাবেন – প্রথমে, পরিষ্কার জলে সজনে পাতাগুলো ধুয়ে নিন। |
10:22 |
ছায়ার নীচে পাতাগুলো শুকিয়ে নিন। |
10:25 | .
এবার, শুকনো পাতাগুলোকে গুঁড়িয়ে নিলেই সজনে পাতার গুঁড়ো তৈরি হয়ে গেল। |
10:31 |
এটা একটা শিশি বা কৌটোয় ঢাকনা এঁটে রাখুন। |
10:33 |
খাওয়ানোর আগে, বাচ্চার খাবারে এই গুঁড়ো চা-চামচের চারভাগের একভাগ নিয়ে মিশিয়ে দিন। |
10:40 |
এতে প্রায় ৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। |
10:44 | ১০০ গ্রাম এই গুঁড়োয় প্রায় ৩৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম থাকে। |
10:50 | .
সবসময়ে খেয়াল রাখবেন – এগুলো বানাতে আপনার এলাকার ঋতুকালীন ফলনের বাদাম, বীজ আর বিনস ব্যবহার করবেন। |
10:58 |
প্রত্যেকবার খাবারে আলাদা গুঁড়ো মেশাবেন। |
11:01 | যেমন, রান্না করা খাবারে এক চা-চামচ বাদামের বা বীজের গুঁড়ো মেশাবেন। |
11:08 |
বা, রান্না করা খাবারে চা-চামচের চারভাগের এক ভাগ কারি পাতা বা সজনে পাতার গুঁড়ো মেশাবেন, বা |
11:14 |
বিনসের গুঁড়ো ২ চা-চামচ যেটা রান্নার সময়ে খাবারে মেশাবেন। |
11:21 |
খেয়াল রাখবেন, এই প্রশিক্ষণে খাবার বানানো শেখানো হয়েছে এই পদ্ধতিগুলোর মাধ্যমে – |
11:26 |
ভেজানো, সেঁকা, আর |
11:28 | .
অংকুর বেরোনো। |
11:30 |
এই পদ্ধতিগুলো “ফাইটিক অ্যাসিড” কমায়, ফলে খাবার থেকে খনিজ পদার্থ উবে যায় না |
11:38 | আর, খাবার থেকে বেশি পুষ্টি পাওয়া যায়। |
11:42 | ৬ থেকে ২৪ মাস বয়েসের বাচ্চাদের জন্য পুষ্টিকর গুঁড়ো খাবার বানানোর এই প্রশিক্ষণ এখানে শেষ হল। |
11:51 | এই প্রশিক্ষণে, আমরা শিখলাম বিভিন্ন পুষ্টিকর গুঁড়ো, যেমন – |
11:57 |
“অ্যামাইলেজ” গুঁড়ো, বীজের গুঁড়ো, |
12:00 |
বাদাম ও বীজের গুঁড়ো, |
12:02 |
বিনসের গুঁড়ো, |
12:04 |
কারি পাতার গুঁড়ো, আর |
12:06 |
সজনে পাতার গুঁড়ো। |
12:08 | .
এই প্রশিক্ষণে “আইআইটি বম্বে”-এর “মৌখিক প্রশিক্ষণ” প্রকল্পের অবদান রয়েছে। |
12:14 |
“মৌখিক প্রশিক্ষণ প্রকল্প”-টি ভারত সরকারের “এনএমইআইসিটি, এমএইচআরডি”-এর আর্থিক অনুদান প্রাপ্ত। এই উদ্দেশ্য সম্বন্ধে আরও খোঁজখবর এই লিংকে পাওয়া যাবে। |
12:25 |
এই প্রশিক্ষণে “হুইলস গ্লোবাল ফাউন্ডেশন” আংশিকভাবে আর্থিক অনুদান দিয়েছে। |
12:32 |
এই প্রশিক্ষণ “মা ও শিশুর পোষণ” প্রকল্পের একটি অংশ। |
12:36 |
এই প্রশিক্ষণের কার্যক্ষেত্র পর্যালোচনাকারী হলেন ডাঃ রুপাল দালাল, শিশুরোগ বিষয়ে এমডি এবং শ্রী দীপালি ফারগাড়ে, পুষ্টি-বিশেষজ্ঞ। |
12:46 | .
“আইআইটি বম্বে” থেকে আমি পুষ্টি-বিশেষজ্ঞ রজনী সাওান্ত এবং সঙ্গে অ্যানিমেটর অর্থী আনবালাগান এখন আপনাদের বিদায় জানাচ্ছি। আপনাদের অনেক ধন্যবাদ। |