LaTeX-Old-Version-Old-Version/C2/Beamer/Bengali

From Script | Spoken-Tutorial
Jump to: navigation, search
Time Narration
00:01 লেটেক্ এবং বিমার্ দ্বারা প্রেসেনটেশন্ তৈরী করা সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমি আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি ।
00:10 প্রথমে আমি স্ক্রিন্-এর বিন্যাস বর্ণনা করব। এখানে সোর্স ফাইলটি আছে, এখানে আমি pdflatex কমান্ড দ্বারা কম্পাইলেশান করব এবং স্ক্রিন্-এর এই অংশে আউটপুট দেখা যাবে।
00:27 আগে এটি দেখা নেওয়া যাক, একটু পরেই আমরা এর আলোচনায় ফিরে আসব । এটি আগে করা যাক, প্রথম স্লাইড্ এর সোর্স এখানে দেখা যাচ্ছে - begin frame, end frame, title page এবং টাইটল্ পেজটি title, author, এবং date এর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে ।
00:55 আমরা এখানে বিমার্ ডকুমেন্ট্ ক্লাস ব্যবহার করছি । এখানে আমরা ডকুমেন্ট্-টি শুরু করেছি।
01:02 ঠিকআছে, এটি হল প্রথম স্লাইড্ । এবার দ্বিতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক ।
01:07 এখানে আউটলাইন-টি দেখা যাচ্ছে , এটিকে কিভাবে তৈরী করা হয়েছে ? begin frame এবং end frame কমান্ড-এর দ্বারা একটি স্লাইড্ তৈরী করা যায় ।
01:17 এখানা ফ্রেম্ টাইটল্ হল outline । এটি এখানে দেখা যাচ্ছে। এরপর সাধারণ ‘itemize’ কমান্ড ব্যবহার করা হয়েছে ।
01:23 এবার তৃতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক । এই স্লাইড্-এ লেটেক্ সংক্রান্ত অন্যান্য স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-গুলির কথা বলা হয়েছে।
01:32 এই ওএবসাইট্-এ লেটেক্-এর অনেকগুলি টিউটোরিয়াল্ উপলব্ধ আছে । আপনি যদি লেটেক্ নিয়ে স্বচ্ছন্দ না হন, তাহলে আপনি ওই টিউটোরিয়াল্-গুলির সাহায্য নিতে পারেন ।
01:43 এই টিউটোরিয়াল্-গুলিত়ে লেটেক্ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ত়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , এটি উইনডোস -এ কিভাবে লেটেক্ ইনস্টল্ এবং রান করতে হয়, ত়া বর্ণনা করে ।
01:54 আশা করি আমরা fosse dot in -এর মাধ্যমে আমরা আরো permanent লিঙ্ক দিতে পারব।
01:59 ঠিকআছে, তাহলে আমরা এই স্লাইড্-এর শেষে এসে গেছি , এটি ওই স্লাইড্-এর সোর্স । আমরা এখন এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এও এসে গেছি।
02:12 এবার আবার শুরুতে ফিরে যাওয়া যাক অর্থাৎ এই ফাইল-এর শুরুতে যাওয়া যাক ।
02:27 এরপর এই ডকুমেন্ট্-টিকে উন্নত করার জন্য আমরা যা পরিবর্তন করব , সেগুলি সবই এখানে করা হবে । আমি প্রত্যেকবার একটি করে যোগ করব এবং সেটি বর্ণনা করব ।
02:40 এবার দেখা যাক আমরা যদি ‘beamer theme split’ এই কমান্ডটি যোগ করি তাহলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় । এটি কাট্ করা যাক। এখানে আবার ফিরে আসা যাক ।
02:55 এবার সেভ্ করে pdflatex beamer লিখে কম্পাইল্ করা যাক ।
03:03 এটি ক্লিক্ করা যাক । দেখুন, এখানে এবং এখানে-ও কিছু banner তৈরী হয়ে গেছে ।
03:11 এখানেও banner দেখা যাচ্ছে । এরপর আমরা ডকুমেন্ট্-এ এই প্যাকেজ-টি যোগ করব । তাহলে beamer theme shadow প্যাকেজ-টি যোগ করা যাক।
03:23 এটি এখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক , এখন এগুলি সবই ডকুমেন্ট্ কমান্ড-এর ওপরে আছে । এবার এটি কম্পাইল্ করা যাক। ঠিকআছে, তাহলে দেখা যাক এটি ক্লিক্ করলে কি হই, এটি বড় হয়ে গেছে ।
03:48 আপনি দেখতে পাচ্ছেন এখানে রং-এরও পরিবর্তন হয়েছে । beamer theme shadow - কমান্ড-এর দ্বারা এটি করা হয় ।
04:00 এইপ্রকার আরো অনেক প্যাকেজ আছে । আমি এখন অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব ।
04:07 এই আলোচনার আউটলাইন -এর 'Referencees for further reading' -থেকেই আপনি দেখতে পাচ্ছেন এই আলোচনার শেষে আমরা কিছু ভবিষ্যত পাঠ্যর কথা উল্লেখ করব ।
04:16 আলোচনার আউটলাইন -টি এইপ্রকার । আমরা টাইটল্ পেজ, author name , কালর, লোগো ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব ।
04:25 অল্প কিছু animation যা আপনি প্রেসেনটেশন্ দেবার সময় ব্যবহার করতে পারেন , two column ফরম্যাট, ফিগার ও টেবিল, সমীকরণ , Verbatim ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা করব । ঠিকআছে, তাহলে আবার শুরুতে ফিরে আসা যাক ।
04:40 দেখা যাক, এই লোগো-টি কেমন দেখতে ।
04:59 iitb logo.pdf ফাইলটিকে ওপেন করে দেখা যাক । আমি এখানেও এই একই নাম ব্যবহার করছি ।
05:07 এটি ওপেন করলে আপনি বুঝতে পারবেন আমি এই লোগো-টির কথা বলছিলাম ।
05:13 এই লোগো কমান্ড দ্বারা এটিকে এই কোনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আর এর উচ্চতা হবে ১ সেন্টিমিটার । দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগে । এটি ক্লিক্ করা যাক ।
05:30 আপনি দেখতে পাচ্ছেন iitb লোগো এখানে দেখা যাচ্ছে । এখন থেকে প্রত্যেক পেজ-এ এই লোগোটি দেখা যাবে ।
05:39 এরপর আমরা এই কমান্ডটি যোগ করব । প্রেসেনটেশন্-এর জন্য অনেকসময় সব অক্ষরগুলি বোল্ড করার প্রয়োজন হয় ।
05:46 সেইজন্য, আমি এ কমান্ড-টি অন্তর্ভুক্ত করব । এটি কাট্ করে পেস্ট করা যাক ।
06:07 প্রকৃতপক্ষে, এটিকে begin document কমান্ড এর নীচে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
06:14 সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন ক্লিক্ করলেই সব অক্ষর বোল্ড হয়ে গেল । দেখুন, এগুলিও বোল্ড হয়ে গেছে ।
06:33 ঠিকআছে, এখন আমরা এই লেখাগুলিকে আরো সুন্দরভাবে উপস্হিত করব ।
06:43 উদাহরণস্বরূপ, এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে । এখানে শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে, এখানে লেখক সংক্রান্ত তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে ।
06:54 কোনোকোনো ক্ষেত্রে আমরা ছোটো শিরোনাম দেখতে-ও চাইতে পারি।
06:58 উদাহরণস্বরূপ, এখানে এই স্পেস-টি পর্যাপ্ত নয় । এবার আমরা এটি ব্যবহারের দ্বারা এই সমস্যার সমাধান করব ।
07:07 যেমন, এখানে সম্পূর্ণ শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে । এটিকে এখানে কাট্ করা যাক । এটিকে title কমান্ড এর পরে অর্থাৎ title কমান্ড এবং প্রকৃত টাইটল্-এর মাঝে আসা উচিত ।
07:27 আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখন শিরোনামটি পরিবর্তিত হয়ে গেছে ।
07:53 শুধুমাত্র নীচের অংশটি-ই দেখা যাচ্ছে । কারণ এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছিলাম – presentation using latex and beamer ।
08:03 এরপর আমি বলছি h-space হল অর্ধেক সেন্টিমিটার , যার দ্বারা এই স্পেস-টি তৈরী হয়েছে । এরপর এখানে পৃষ্ঠা-গুলির নম্বর দেখা যাচ্ছে । এটি হল তিন পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্-এর প্রথম পৃষ্ঠা , এটি দ্বিতীয়, এটি তৃতীয় ইত্যাদি ।
08:21 এটি ‘insert frame number divided by insert total frame number’ কমান্ড দ্বারা করা হয়েছে ।
08:29 এখন আমি এই একই জিনিস লেখকের নামের ক্ষেত্রেও করব । এখানে আসা যাক । কাট্ করা যাক ।
08:44 লেখকের নামের পরে এটিকে রাখা যাক । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এটি ক্লিক্ করা যাক ।
08:54 দেখুন, এখানে Kannan Moudgalya দেখা যাচ্ছে । এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছি । এখন এটি-ই প্রত্যেক পৃষ্ঠায় দেখা যাবে ।
09:08 এখন পরবর্তী আলোচনায় যাওয়া যাক এবং সমীকরণ অন্তর্ভুক্ত করার পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক ।
09:19 এই সম্পূর্ণ জিনিসটি-ই একটি সম্পূর্ণ ফ্রেম্ । তাহলে সম্পূর্ণ-টিকেই কাট্ করা যাক ।
09:29 এখানে ফিরে আসা যাক । এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এ যাওয়া যাক । সেভ্ করা যাক ।
09:38 এখন একটি নতুন স্লাইড্ তৈরী হয়েছে । দেখে নেওয়া যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে ।
09:46 এখান থেকেই ফ্রেম্-টি শুরু হয়েছে । কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন এই ডকুমেন্ট্-এ চারটি পৃষ্ঠা আছে । এটিটে কিন্তু ৩-ই দেখাছে, এটিকে আরেকবার ক্লিক্ করলে এখন ৪ দেখাচ্ছে ।
10:07 এটি স্লাইড্-এ সমীকরণ আছে । এই টিউটোরিয়াল্-এ আমি সমীকরণ লেখার পদ্ধতি আলোচনা করব না ।
10:15 পূর্ববর্তী টিউটোরিয়াল্-এ সমীকরণ তৈরী করার পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে ।
10:20 এখানে আমি, ওই লেটেক্ ডকুমেন্ট্ -এ গেছি, এবং ওখান থেকে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি । এবং অবশ্যই আমি এখান থেকে সমীকরণ-এর নম্বর-গুলি সরিয়ে দিয়েছি কারণ একটি স্লাইড্-এ সমীকরণ-এ নম্বর দেয়া অর্থহীন ।
10:36 কিছুক্ষেত্রে,বিভিন্ন রং-এর দ্বারা কোনো লেখাকে আলাদাভাবে চিন্হিত করা দরকারী হতে পারে । উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এটি নীল রং-এর করতে চাই, তাহলে আমাকে প্রথমে এখানে আসতে হবে ।
10:55 color blue এই কমান্ড-টি লেখা যাক। এটি বন্ধ করা যাক । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
11:11 এটি ক্লিক্ করা যাক । দেখুন, এটি এখন নীল রং-এ দেখা যাচ্ছে ।
11:17 তাহলে আপনি কোনো সমীকরণ-এর বিষয় রেফার বা উল্লেখ-এর সময় সমীকরণ-এর নম্বর ব্যবহার না করে বলতে পারেন নীল রং-এ সমীকরণ-এর বিষয় আলোচনা হচ্ছে অথবা ভরের ভারসাম্য বিষয়ক সমীকরণ-টি দেখুন ইত্যাদি ।
11:33 আপনি কোনো আলোচনায় অবশ্যই এটিকে এমন কোনো পদ্ধতিতে রেফার করতে চাইবেন যেভাবে লোকের সেটি মনে থাকবে । এটি সবেমাত্র শেষ করা হয়েছে ।
11:40 এরপর আমরা animation অন্তর্ভুক্ত করব, যেটি তথ্যকে একটি বিষয়-এর পরে অপর বিষয় - এইভাবে আলোচনা করতে সাহায্য করে । তাহলে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক।
12:05 প্রথমে কম্পাইল্ করা যাক এবং দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে । ঠিকআছে , এটি পত্র লেখা সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল্ থেকে নেওয়া হয়েছে । এই তথ্যটি ওই টিউটোরিয়াল্-এও আছে ।
12:19 একমাত্র পরিবর্তন হল এই যে, এখানে begin enumerate এবং end enumerate এর মধ্যে ‘item plus minus alert’ ব্যবহার করা হয়েছে । দেখা যাক এর ফলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয়।
12:33 লক্ষ্য করুন আমি এখানে 'pause' কমান্ড ব্যবহার করেছি, যেখানে এই 'pause' কমান্ড-টি থাকে সেখানেই এটি বন্ধ হয়, তারপর begin enumerate শুরু হয় । তাহলে আগে যাওয়া যাক ।
12:48 পরের পৃষ্ঠা, তারপরের পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা এবং পরের পৃষ্ঠা । আপনি দেখতে পাচ্ছেন সাম্প্রতিকতম তথ্য-টি লাল রং-এ দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, বাকি সবই সাধারণ কালো রং-এ দেখা যাচ্ছে ।
12:59 আমি এখন ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি । তাহলে আমরা animation করার একটি সহজ পদ্ধতি জেনে নিয়েছি যার দ্বারা একটি সময় অল্প তথ্যই প্রেসেন্ট করা যায় ।
13:13 এরপর আমরা altered color টির রং নীল করব । যেমন, এখানে এটির রং লাল, এটিকেই altered color বলা হয়ে থাকে ।
13:32 আমি এই altered color টি নীল করতে চাই, যাতে আমি পূর্বে যে রং ব্যবহার করেছিলাম, এর সাথে এটির সামঞ্জস্য থাকে ।
13:45 তাহলে এখানে এসে এটি কাট্ করা যাক । এটি ডকুমেন্ট্ শুরুর আগে অর্থাৎ begin decument কমান্ড-এর আগে আসা উচিত ।
14:00 এখানে একটি স্পেস আছে ।
14:19 fg equals blue অর্থাৎ ‘foreground' এর রং নীল সেট করা হয়েছে । এরপর আমরা দেখব যে সমগ্র ডকুমেন্ট্-এর রং কত সহজে পরিবর্তন করা যায় ।
14:32 তাহলে এখানে আসা যাক , স্ল্যাশ document class -এর পরে এবং বিমার্ শুরু হবার আগে আমি এখানে brown বা বাদামী লেখা হল । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
14:50 দেখুন, এখন এটি বাদামী হয়ে গেছে । খুব অল্প পরিশ্রমেই এটি করা গেছে । এবার এটি পূর্বের রং-এ ফিরিয়ে আনা যাক ।
15:08 এর default রং -ই হল নীল, তাই এটি লেখার কোনো প্রয়োজন নেই । এখন এটি আবার নীল রং-এর হয়ে গেছে ।
15:19 এবার এখানে আসা যাক এবং এটি ডিলিট করা যাক । এখন আমি ফিগার অন্তর্ভুক্ত করব ।
15:31 এটি কাট্ করা যাক । এখানে আসা যাক । এর শেষে যাওয়া যাক । এটি কম্পাইল্ করা যাক ।
15:47 এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক । এই পৃষ্ঠায় ফিগার-এর উদাহরণ দেওয়া আছে ।
15:55 ফিগার অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা-গুলি কি ? পরবর্তী আলোচনার মাধ্যমে সেগুলি জেনে নেওয়া যাক । এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক । কম্পাইল্ করা যাক । তাহলে এটি দেখা যাচ্ছে ।
16:24 Hints for including figures । এবার সোর্স ফাইল যেখানে এই ফিগার-টি তৈরী করা হয়েছে সেখানে যাওয়া যাক ।
16:34 তাহলে নির্দেশিকা-গুলি কি? প্রেসেনটেশন্ -এ floated environments ব্যবহার করবেন না ।
16:40 উদাহরণস্বরূপ, লেটেক্ ডকুমেন্ট্-এ যেমন begin figure, end figure কমান্ড ব্যবহার করা হয়, সেগুলি এখানে ব্যবহার করা যায়না ।
16:50 লেটেক্ে কিভাবে ফিগার অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেই বিষয়ে আপনি যদি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আপনি টেবিল এবং ফিগার সংক্রান টিউটোরিয়াল্-টির সাহায্য নিতে পারেন । তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না ।
17:03 ‘include graphics’ সরাসরি ব্যবহার করুন । যেমন, এখানে include graphics কমান্ড-টি দেখা যাচ্ছে এবং একটি লাইন-এর সম্পূর্ণ প্রশস্তি-ই ব্যবহার করা হয়েছে এবং ফাইলটি হল iitb ।
17:17 একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত যে বিমার্ এ কোনো প্যাকেজ ব্যহহারের জন্য সেটিকে আলাদাভাবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়না
17:28 কারণ বিমার্-এ স্বাভাবিকভাবে-ই সব প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত থাকে ।
17:33 এখানে এই সম্পূর্ণ লেখা -টিকে সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে । এখানেই এই ফ্রেম্টি সম্পূর্ণ হয়ে গেছে । ক্যাপশন, ফিগার-এর নম্বর ইত্যাদি যোগ করবেন না ।
17:45 প্রেসেন্টেশন্-এর শ্রোতা বা দর্শকরা রা কখনোই এই নম্বরগুলি মনে রাখবেন না । আপনি যদি পূর্বে দেখানো কোনো ফিগার পুনরায় রেফার করতে চান, সেটি আবার দেখান ।
17:57 একটি স্লাইড্ বানাতে কোনো অসুবিধা নেই । পূর্বে দেখানো স্লাইড্-এর একটি কপি করুন এবং সেটি দেখান । এখানেই ফিগার বিষয়ক নির্দেশিকার সমাপ্তি হল এবং এখন আমরা এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি ।
18:08 এখন দেখা যাক কিভাবে two column এনভয়রনমেন্ট্ অন্তর্ভুক্ত করা যায় । এখানে আসা যাক । এবার এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে যাওয়া যাক । সেভ্ করা যাক ।
18:32 এটি আরো সহজ করে বোঝার জন্য আগে এটিকে সরিয়ে দেওয়া হল ।
18:39 তাহলে, এবার আমি আপনাদের সম্পূর্ণ তথ্যের কিছু অংশ আগে দেখাবো । এবার কম্পাইল্ করে দেখা যাক কি হয় ।
19:09 দেখুন, এখন দুটি কলাম বা শ্রেণী দেখা যাচ্ছে ।
19:23 এটি সেভ্ করা হয়নি । তাই এখানে স্টার স্টার দেখা যাচ্ছে । তাহলে প্রথমে এটি সেভ্ করা যাক । সেভ্ না করে কম্পাইল্ করলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়, pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়না ।
19:43 তাহলে এটি কম্পাইল্ করা যাক । এখানে আসা যাক । এখন এই pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ । এটি সেন্টার্ করা যাক ।
19:55 তাহলে ফ্রেম্-এর শিরোনাম two columns এবং ‘mini page’ কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেন্টার্ করা হয়েছে এবং সম্পূর্ণ টেক্সট -এর প্রশস্তি-এর ৪৫ শতাংশ ব্যহহার করা হয়েছে।
20:13 Begin enumerate এবার এই দুটি এবং তারপর end enumerate । পূর্বের মত এখানেও alerting ব্যবহার করা হয়েছে
20:26 ঠিকআছে, এই দুটি লক্ষ্য করুন ।
20:29 এখানেই ডকুমেন্ট্-এর সমাপ্তি। এখন এর শেষে যা কিছু ছিল, সব এখানে যোগ করা যাক । এখানে আগের মিনি পেজটি শেষ হয়েছে । এবার আরেকটি নতুন মিনি পেজ তৈরী করা যাক এবং তাতে IITb ফাইলটি অন্তর্ভুক্ত করা যাক ।
20:47 এই ফাইলটি আপনি আগেও দেখেছেন । এই মিনিপেজ-টিও ৪৫ শতাংশ সাইজের । তাহলে প্রথমে এটিকে সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
21:07 এটিকে ক্লিক্ করা যাক।
21:10 এখন এটি দেখা যাচ্ছে । কিন্তু এটিত়ে একটি ছোটো সমস্যা আছে, এই পেজ-এ গেলে প্রথম item এবং ফিগার-দুটিই দেখা যাচ্ছে । যদিও সোর্স ফাইল অনুযাই ফিগারটি পরেই আছে , কিন্তু লেটেক্-কে এটি পরে দেখানোর কথা কোথাও বলা হয়নি । সম্ভবত লেটেক্ এটি সয়ন্ক্রিয়ভাবে-ই করেচে ।
21:35 উদাহরণস্বরূপ, আমরা যদি এটিকে এই আইটেম-এর মধ্যে রাখি, তাহলে এর দ্বারা বোঝানো হবে আগে এটি দেখানো হোক এবং তারপরে ওটি ।
21:46 কিন্তু আমরা কোথাওই বলিনি এটিকে পরে দেখানোর কোথা । আপনাকে এই বিষয়গুলির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে ।
21:54 'pause' ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা যায় । এটি সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এখন এটি ঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে, সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে ।
22:09 প্রথমটি, দ্বিতীয়টি, আরেকবার, এখানে একবার pause হয় । দেখুন, এখন সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে ।
22:22 এবার এখানে আসা যাক । এবার পরবর্তী অলোচনার বিষয় হল টেবিল । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন টেবিলটি দেখা যাচ্ছে । টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি আমি এখানে বর্ণনা করব না, সেটি টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ বর্ণনা করা আছে ।
23:01 এবার আমরা এটি ওখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি । আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন । এবার ফ্রেম্-এর শুরুতে ফিরে আসা যাক । এই টেবিলটি আমরা পূর্বেও ব্যবহার করেছি, এটিকে শুধু কাট্ করে এখানে পেস্ট করা হয়েছে ।
23:10 দেখুন, সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে begin tabular এবং end tabular কমান্ড-গুলি আছে ।
23:19 তাহলে টেবিল অন্তর্ভুক্ত করার বিষয় নির্দেশিকাগুলি কি ? এগুলি ফিগার সংক্রান্ত নির্দেশিকাগুলির মতই । তাহলে সেগুলি দেখে নেওয়া যাক ।
23:39 এখানে নির্দেশিকা গুলি দেখা যাচ্ছে । কম্পাইল্ করা যাক এবং এটি দেখে নেওয়া যাক।
23:51 প্রেসেনটেশন্-এ floated environments ব্যবহার করবেন না। টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমরা table এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে tabular ব্যবহার করেছিলাম ।
24:02 table এনভয়রনমেন্ট্ একটি floated এনভয়রনমেন্ট্, তাই ওটিকে এখানে অন্তর্ভুক্ত করবেন না । এটিকে সরাসরি অন্তর্ভুক্ত করুন । উদাহরণস্বরূপ, এখানে এটিকে সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে ।
24:15 ক্যাপশন, টেবিল-এর নম্বর ইত্যাদি লিখবেন না , প্রয়োজন হলে আরেকটি কপি বানিয়ে নেবেন।
24:25 এখন animation এর পদ্ধতি বিষয়ে আলোচনা করা যাক । যেমন, এই স্লাইড্-এ কোনো লেখাই আলাদা রং-এর সাহায্যে বিশেষভাবে দেখানো হচ্ছে না । মনে করে দেখুন, আগে আমরা alerting এর জন্য নীল রং-এর ব্যবহার করেছিলাম।
24:43 এটি কেন হল ? এর কারণ হল এই যে এখানে অন্য এনভয়রনমেন্ট্ ব্যবহার করা হয়েছে । Begin itemize, End itemize, তার মধ্যে আমরা লিখেছিলাম item plus minus ।
24:56 মনে করে দেখুন, পূর্বে alert শব্দটি ব্যবহার করা হয়েছিল । কিন্তু এখন আর ওটি ব্যবহার করা হচ্ছেনা । এরজন্যই এখন সব লেখাই কালো রং-এর দ্যাখাচ্ছে । এটি animation করার সহজতর উপায় । আপনি যেকোনো একটি করতে পারেন । আমি এটিই এখানে লিখে রেখেছি ।
25:17 Show different animations in the previous slide.
25:20 এটিকে হ্যান্ডআউট্ (handout) এ পরিবর্তন করার প্রয়োজন হতে পারে । উদাহরণস্বরূপ, এখানে যা আছে সেটিকে যদি আপনি ছাপাতে চান, তাহলে সেটি ২৪ পৃষ্ঠার হবে, যদিও ডকুমেন্ট্-টি মাত্র ১০ পৃষ্ঠার ।
25:41 ডকুমেন্ট্-এ মাত্র ১০ টি আলাদা ফ্রেম্ থাকলেও ২৪ টি পৃষ্ঠা আছে । তাই এটি print out বা ছাপাতে গেলে ২৪ পাতা লাগবে ।
25:52 এই সমস্যার সমাধানের জন্য এখানে ‘handout’ নামে একটি switch ব্যবহার করা যাক।
26:00 এটি করা কম্পাইল্ করা যাক । এখন এটিতে মাত্র ১০ টি পৃষ্ঠা আছে । পুনরায় কম্পাইল্ করা যাক ।
26:11 এখন আর এটিতে animation নেই । এর পরের পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা ইত্যাদি ।
26:22 যদি আপনি রং পরিবর্তন করতে চান, তাহলে এখানে আবার brown বা বাদামী লিখতে হবে । ডকুমেন্ট্-এর পরিবর্তনটি লক্ষ্য করুন । এখানে সবকটি প্যারামিটার(parameters) কমা দিয়ে দিয়ে যোগ করা যেতে পারে ।
26:42 তাহলে এটিকে আবার নীল রং-এর করে দেওয়া যাক । কম্পাইল্ করা যাক ।
26:51 কখনো আপনাকে Verbatim এনভয়রনমেন্ট্ অন্তর্ভুক্ত করতে হতে পারে । এই উদাহরণ-এর সাহায্যে ব্যাপারটি বুঝে নেওয়া যাক । এখানে আসা যাক, শেষে যাওয়া যাক । সেভ্ করা যাক ।
27:15 এখানে Verbatim শুরু হচ্ছে । আপনি দেখতে পাচ্ছেন, এখানে Verbatim তৈরী করা হয়েছে ।
27:24 এখানে scilab কমান্ড-এর উদাহরণ দ্বারা এই ব্যাপারটি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক । আমি এগুলি নীল রং -এর করে দিয়েছি । এর জন্য আপনাকে আলাদাভাবে একটি-ই কাজ করতে হবে , begin frame এর পরে স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এ fragile লিখতে হবে ।
27:50 এটি না করলে সমস্যা হবে । দেখা যাক, ঠিক কি সমস্যা হয় । এটিকে ডিলিট করা যাক, এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এটি অভিযোগ জানাচ্ছে যে এটি সোর্স ফাইলটি সম্পূর্ণ সঠিক নেই । এবার আবার fragile শব্দটি যোগ করা যাক। সেভ্ করা যাক । এই কমপাইলেশান থেকে বাইরে আসা যাক ।
28:20 পুনরায় কম্পাইল্ করা যাক । এখন এটি সঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে ।
28:31 বিমার্ ক্লাস-এ অনেক তথ্য থাকে । তাহলে আপনি অন্যান্য বিষয়গুলি সম্পর্কে জানবেন কিভাবে ? এখানে কিছু তথ্য আছে, নীচে যাওয়া যাক ।
28:43 প্রকৃতপক্ষে, এই স্লাইড্ থেকে আপনি জানতে পারবেন যে অন্যান্য তথ্যগুলি কোথা থেকে পাওয়া যাবে। এটি কম্পাইল্ করার পর, আমরা স্লাইড্ থেকে সেগুলি দেখে নেব। বিমার্ বিষয়ে তথ্যের প্রধান উত্স হল beamer user guide dot pdf।
29:07 আমি এটি এখান থেকে পেয়েছিলাম কিন্তু বিমার্ ক্লাস-এর লেখক এটিকে বিমার্ প্রজেক্ট-এর ওএবসাইট্-এও রেখেছেন । এটি নিয়ে আমি অল্প আলোচনা করব ।
29:19 আমি এটিকে আগেই ডাউনলোড করে রেখেছি, এটি পূর্বে উল্লিখিত সাইট্-টিতেই আছে । উদাহরণস্বরূপ, এটি একটি ২২৪ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্ । এটি খুবই বড় ডকুমেন্ট্ ।
29:35 এখন এই তথ্যটিকে কিভাবে সরাসরি ব্যবহার করা যায় ত়া দেখে নেওয়া যাক । তাহলে এখানে আসা যাক । সর্ব প্রথম পৃষ্ঠায়, সাধারণ স্লাইড্ কিভাবে তৈরী করা যায় সেই বিষয়ে লেখক বর্ণনা দিয়েছেন এবং তিনি সোর্সটিও এখানে দিয়েছেন ।
29:56 এটি কপি করা যাক । এটিকে minimize করা যাক । এবার এই ডকুমেন্ট্-এর নীচে যাওয়া যাক । এবার পেস্ট করা যাক এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক ।
30:20 দেখুন, আপনি ওখানে যা দেখেছিলেন, সেটি ই এখন এখানে দেখতে পাচ্ছেন । এখানে লেখক theorem এনভয়রনমেন্ট্ ব্যবহার করেছেন। উদাহরণস্বরূপ, এখানে begin theorem এবং end theorem দেখা যাচ্ছে ।
30:36 এখানে ফ্রেম্-এর সাব-টাইটল্ বা উপ-শিরোনাম ব্যবহার করা হয়েছে, যেগুলি এখানে ছোটো হাতের অক্ষরে দেখা যাচ্ছে ।
30:40 এখানে begin proof এবং end proof কমান্ড-দুটি দেখা যাচ্ছে। proof বলা হলে, এখানে আরেকটি উইন্ডো খুলে যায় । এর নাম 'proof dot' ।
30:52 এইভাবেই এই এনভয়রনমেন্ট্-টিকে ব্যবহার করা যেতে পারে । এখানে লেখক alert-এর একটি অন্য পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন । আপনি যদি এটি দেখতে চান, তাহলে আবার ফিরে যাওয়া যাক।
31:05 handout শব্দটিকে সরিয়ে দেওয়া যাক যাতে আমরা animation -টি দেখতে পারি। কম্পাইল্ করা যাক ।
31:25 এবার ৩৪ নম্বর পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক । এবার পিছনে গিয়ে animation -টি দেখে নেওয়া যাক ।
31:36 আপনি এটি লক্ষ্য করুন । এই দুটি আইটেম -এর নম্বর এক, অন্যগুলির নম্বর দুই এবং তিন । অন্য ভাবে বলতে গেলে, স্লাইড্-এ বিভিন্ন আইটেম-গুলি কি ক্রম অনুসারে দেখা যাবে, ত়া আপনি নির্ধারিত করতে পারেন।
32:00 এটি আরো বিস্তারিত ভাবে জানার জন্য পর্যাপ্ত সময় এখন আমাদের নেই ।
32:07 এই বিষয়গুলি বিস্তারিত ভাবে জেনে নেবার জন্য আপনি এখানে উল্লেখ করা রেফরেন্স-গুলি ভালো করে পড়ুন । বিমার্ ক্লাস-এর অনেক বৈশিষ্ট্য আছে এবং সেগুলি এই নির্দেশিকা-টিত়ে উল্লেখ-ও করা আছে ।
32:30 আপনি সেগুলির কিছু নিজে করেও দেখতে পারেন । ঠিকআছে, এটিকে আবার handout-এ পরিবর্তন করে দেওয়া যাক । প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এর একটি সমস্যার জন্য আমরা হ্যান্ডআউট্ মোড্-এ ফিরে যাচ্ছি ।
32:40 প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এ যেখানে animation-গুলি দেখানো হয় , সেগুলি কম্পাইল্ হতে অনেক বেশি সময় লাগে । তাই আপনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হ্যান্ডআউট্ মোড্-এই কাজ করতে পছন্দ করবেন এবং কদাচ কখনো আপনি যখন সত্যিই animation দেখতে চাইবেন, তখন-ই প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এ কাজ করবেন ।
33:00 এটি অবশ্যই সত্য যে যখন আপনি প্রেসেন্টেশন্ বানাবেন , তখন আপনি প্রেসেন্টেশন্ মোড্ -এই কাজ করতে চাইবেন । এবং যখন আপনি প্রিন্ট-আউট করতে চাইবেন, তখন আপনি হ্যান্ডআউট্ মোড্ ব্যবহার করবেন । এবার শেষে যাওয়া যাক ।
33:09 আমরা এই স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এর প্রায় শেষ পর্যায় অর্থাৎ ধন্যবাদ জ্ঞাপন পর্বে চলে এসেছি । এই সম্পূর্ণ জিনিসটি কপি করে এখানে নিয়ে আসা যাক । প্রত্যেকবারের মত এবারেও কম্পাইল্ করা যাক ।
33:38 ঠিকআছে । স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এর জন্য অর্থ ICT -এর National Mission of Education এর মাধ্যমে আসে । এটি হল এই প্রকল্পের ওএবসাইট্ ।
33:50 এই টিউটোরিয়াল্-এ অংশগ্রহন করার জন্য ধন্যবাদ । আমি অন্তরা এখানে-ই আপনাদের থেকে বিদায় নিচ্ছি । kannan@iitb.ac.in এ আপনার সুচিন্তিত মতামত জানালে বাধিত হব । শুভবিদায় ।

Contributors and Content Editors

Kaushik Datta