Digital-Divide/C2/Getting-to-know-computers/Bengali

Time	Narration
00:01	Getting to know Computers এর স্পোকেন টিউটোরিয়ালে আপনাদের স্বাগত।
00:06	এই টিউটোরিয়ালে আমরা শিখব:
00:09	কম্পিউটারের বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে।
00:11	আমরা বিভিন্ন উপাদান সংযোগ করা সম্পর্কেও শিখব।
00:15	সাধারণত, কম্পিউটার 2 ধরনের হয় -
00:18	ডেস্কটপ বা ব্যক্তিগত কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ।
00:23	আজকাল ট্যাবলেট পিসি বা ট্যাবও অনেক জনপ্রিয়।
00:31	কম্পিউটারের কার্যাবলী।
00:33	একটি কম্পিউটার তার আকারের চেয়ে পাঁচটি গুণ কাজ সঞ্চালিত করে।
00:40	এটি ইনপুটের মাধ্যমে তথ্য বা নির্দেশ গ্রহণ করে।
00:45	এটি ইউসারের প্রয়োজনীয়তা অনুযায়ী তথ্য সংসাধিত করে।
00:50	এটি তথ্য সঞ্চয় করে।
00:52	এটি আউটপুট রূপে ফলাফল দেয়।
00:56	এটি কম্পিউটারের ভিতরে সকল অপারেশন নিয়ন্ত্রণ করে।
01:01	কম্পিউটারের মৌলিক সংগঠন এই ব্লক ডায়াগ্রামে দেখানো হয়েছে।
01:08	ইনপুট ইউনিট।
01:09	সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট।
01:11	আউটপুট ইউনিট।
01:14	ইনপুট ইউনিট, তথ্য এবং প্রোগ্রামকে কম্পিউটারে সংগঠিত পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করতে সাহায্য করে।
01:23	কীবোর্ড, মাউস, ক্যামেরা এবং স্ক্যানার হল কিছু ইনপুট যন্ত্র।
01:31	সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট
01:33	গাণিতিক এবং লজিক্যাল অপারেশনের মত অপারেশন সঞ্চালিত করে এবং
01:38	তথ্য এবং নির্দেশাবলী সংরক্ষণ করে।
01:41	সাধারণত, সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট বা CPU এইরকম দেখায়।
01:48	এতে ইউনিটের সামনে এবং পিছনে অনেকগুলি পোর্ট থাকে।
01:53	আমরা কিছুক্ষণ পর এগুলি সম্পর্কে শিখব।
01:57	এটি তথ্য এবং নির্দেশাবলী নেয়, তাদের সংসাধিত করে এবং আউটপুট বা ফলাফল দেয়।
02:05	অপারেশন কার্যান্নিত করাকে প্রসেসিং বলে।
02:11	তারপর তথ্য এবং নির্দেশাবলী সহ আউটপুট কে স্টোরেজ ইউনিটে সংরক্ষিত করা হয়।
02:18	ইউনিট যা তথ্য থেকে প্রাপ্ত ফলাফলের উৎপাদনের প্রক্রিয়া সমর্থন করে তাকে আউটপুট ইউনিট বলে।
02:26	মনিটর এবং প্রিন্টার হল কিছু আউটপুট যন্ত্র।
02:33	সাধারণত, একটি ডেস্কটপ কম্পিউটারের 4 টি প্রমুখ উপাদান থাকে।
02:38	মনিটর,
02:39	CPU,
02:40	কীবোর্ড
02:41	এবং মাউস।
02:43	ক্যামেরা, প্রিন্টার বা স্ক্যানার ও কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করা যেতে পারে।
02:50	এটি মনিটর বা কম্পিউটারের স্ক্রীন যেমন্কি আমরা এটিকে বলি।
02:55	এটি টিভি স্ক্রীনের মত দেখায়।
02:57	এটি কম্পিউটারের ভিজ্যুয়াল ডিসপ্লে ইউনিট।
03:02	এটি কম্পিউটারের ইউজার ইন্টারফেস প্রদর্শন করে।
03:05	কীবোর্ড এবং মাউস ব্যবহার করে, আপনি বিভিন্ন প্রোগ্রাম খুলে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।
03:13	কীবোর্ড, কম্পিউটারে টেক্সট, ক্যারেক্টার এবং অন্যান্য কমান্ড লিখতে এটি ডিজাইন করা হয়েছে।
03:21	এটি হল কম্পিউটার মাউস।
03:24	সাধারণত, এতে 2 টি ক্লিক যোগ্য বোতাম এবং মাঝে একটি স্ক্রোল বোতাম রয়েছে।
03:31	বাম মাউস বোতাম টিপলে অনেক প্রক্রিয়া সক্রিয় হয়।
03:35	ডান মাউস বাটন টিপলে প্রমিত প্রক্রিয়া যেমন শর্টকাট সক্রিয় হয়।
03:43	মাউস হুইল, স্ক্রোল বোতাম ঘুরিয়ে স্ক্রোল উপরে এবং নীচে করতে এটি ব্যবহৃত হয়।
03:49	কম্পিউটার মাউস, কীবোর্ড ছাড়া কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ করার এটি একটি বিকল্পিত উপায়।
03:57	এখন, CPU এর বিভিন্ন অংশ দেখি।
04:02	CPU এর সামনে একটি মুখ্য বোতাম রয়েছে যা হল POWER ON সুইচ।
04:08	কম্পিউটার চালু করতে, সেই সুইচ টেপা জরুরী।
04:14	একটি reset বোতাম ও রয়েছে, যা প্রয়োজন হলে কম্পিউটার পুনরায় চালু করতে সাহায্য করে।
04:21	সামনের দিকে আপনি 2 বা অধিক USB পোর্ট এবং একটি DVD/CD-ROM রিডার-রাইটার ও দেখবেন।
04:30	USB পোর্ট কম্পিউটারে পেন-ড্রাইভ সংযোগ করতে ব্যবহৃত হয়
04:35	এবং DVD/CD-ROM রিডার-রাইটার একটি CD বা DVD রিড বা রাইট করতে ব্যবহৃত হয়।
04:43	এখন কম্পিউটারের পিছনে দেখি।
04:48	পেছনের পোর্ট, কম্পিউটারের অন্যান্য যন্ত্র CPU এর সাথে সংযোগ করতে ব্যবহৃত হয়।
04:55	এটি কেব্ল্স ব্যবহার করে করা হয়।
04:58	CPU এর ভিতরে অনেক উপাদান রয়েছে।
05:02	যখন কম্পিউটার চলে, তখন সকল উপাদান কাজ করে এবং তাপ উৎপন্ন করে।
05:08	পেছনের পাখা উপাদানগুলি ঠান্ডা করতে বায়ু প্রবাহ প্রদান করে।
05:14	অন্যথায়, বেশি গরম হলে CPU এর ক্ষতি হতে পারে, এমনকি ডেটারও ক্ষতি হতে পারে।
05:21	এটি হল কেস কুলিং ফ্যান।
05:23	এটি CPU এর স্বাভাবিক তাপমাত্রা বজায় রাখে এবং বেশি গরম হওয়া প্রতিরোধ করে।
05:30	পাওয়ার সাপ্লাই ইউনিট কে PSU ও বলা হয়, এটি কম্পিউটাকে শক্তি সরবরাহ করে।
05:37	এখন, বিভিন্ন উপাদান CPU এর সাথে সংযোগ করা শিখি।
05:42	যেভাবে দেখানো হয়েছে সেইভাবে সকল উপাদান রাখুন।
05:46	যেভাবে দেখানো হয়েছে সেইভাবে সকল কেব্ল্স রাখুন।
05:51	প্রথমে, মনিটর CPU এর সাথে জুড়ি।
05:55	পাওয়ার কেবল প্রদর্শন অনুযায়ী মনিটরের সাথে সংযোগ করুন।
06:00	এখন, অন্য প্রান্ত পাওয়ার সাপ্লাই সকেটের সাথে যুক্ত করি।
06:04	এটি CPU এর পাওয়ার কেবল।
06:08	এইভাবে CPU এর সাথে জুড়ুন।
06:11	এরপর, পাওয়ার সাপ্লাই সকেটের সাথে জুড়ুন।
06:14	এরপর, কীবোর্ড কেবল CPU এর সাথে যুক্ত করুন।
06:19	কীবোর্ডের পোর্ট সাধারণত পর্পল রঙের হয়।
06:23	আপনি মাউস সবুজ রঙের পোর্টের সাথে যুক্ত করতে পারেন।
06:28	অথবা, আপনি USB কীবোর্ড এবং মাউস যে কোনো USB পোর্টের সাথে জুড়তে পারেন।
06:35	অবশিষ্ট USB পোর্ট পেন ড্রাইভ, হার্ড ডিস্ক ইত্যাদি জুড়তে ব্যবহৃত করা যেতে পারে।
06:42	এটি হল LAN কেবল
06:44	এবং এটি হল LAN পোর্ট।
06:46	এটি ওয়্যার্ড কানেকশন যার দ্বারা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত হয়।
06:52	LAN কেবলের অপর প্রান্ত modem বা wi-fi রাউটারের সাথে যুক্ত হয়।
06:58	আপনি wi-fi কানেকশন কনফিগার বা সংযোগ করা সম্পর্কে অন্য টিউটোরিয়ালে শিখবেন।
07:03	যখন LAN পোর্ট সক্রিয় হয় এবং সক্রিয়তা গ্রহণ করে তখন LED লাইট ঝিকমিক করে।
07:10	আপনি দেখতে পারেন যে CPU তে অন্যান্য সিরিয়াল পোর্ট রয়েছে।
07:15	এই PDAs, modem বা অন্যান্য সিরিয়াল ডিভাইস জুড়তে ব্যবহৃত হয়।
07:21	আপনি দেখবেন যে CPU এর উপর কিছু সমান্তরাল পোর্ট রয়েছে।
07:25	এটি প্রিন্টার, স্ক্যানারের মত যন্ত্রের সাথে জুড়তে ব্যবহৃত হয়।
07:31	এখন, অডিও জ্যাকস দেখি।
07:34	গোলাপী রঙের পোর্ট মাইক্রোফোন জুড়তে ব্যবহৃত হয়।
07:38	নীল পোর্ট লাইন ইন যেমন রেডিও বা টেপ প্লেয়ার জুড়তে ব্যবহৃত হয়।
07:45	সবুজ পোর্ট হেডফোন / স্পিকার বা লাইন আউট জুড়তে ব্যবহৃত হয়।
07:51	এখন সকল যন্ত্র যুক্ত করার পর, কম্পিউটার চালাই।
07:57	সবার প্রথমে, মনিটর এবং CPU এর পাওয়ার সাপ্লাই বোতাম অন করি।
08:03	এখন, মনিটরে পাওয়ার বোতাম টিপুন
08:07	এবং তারপর CPU এর সামনের, পাওয়ার অন সুইচ টিপুন।
08:12	সাধারণত, কম্পিউটার প্রথমবার চালু করলে আপনি কালো স্ক্রীনে শব্দের কয়েকটি লাইন দেখতে পারেন।
08:18	এটি হল BIOS সিস্টেম যা নিম্ন তথ্য প্রদর্শন করে।
08:22	কম্পিউটারের সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট সম্পর্কে।
08:25	কম্পিউটারের মেমরি কত সেই সম্পর্কিত তথ্য।
08:28	এছাড়া হার্ড ডিস্ক ড্রাইভ এবং ফ্লপি ডিস্ক ড্রাইভ সম্পর্কিত তথ্য।
08:33	BIOS একটি সফটওয়্যার যা কম্পিউটার প্রথমবার চালু হলে CPU কে সবচেয়ে প্রথমে নির্দেশ দেয়।
08:41	অপারেটিং সিস্টেম লোড করার সম্পূর্ণ পদ্ধতিকে কম্পিউটার বুটিং বলে।
08:48	সকল প্রয়োজনীয় যাচাই হয়ে গেলে আপনি অপারেটিং সিস্টেমের ইন্টারফেস দেখবেন।
08:54	যদি আপনি উবুন্টু লিনাক্স ব্যবহার করেন তাহলে আপনি এমনি স্ক্রীন দেখবেন
08:58	এবং যদি উইন্ডোজ ব্যবহার করেন তাহলে আপনি এমনি স্ক্রীন দেখবেন।
09:02	এখন, সংক্ষেপে একটি ল্যাপটপ দেখি।
09:06	এটি সহজে বহনীয় এবং আকারে ছোট।
09:09	ল্যাপটপ এতটা হালকা এবং ছোট হয় যে ব্যবহারের সময় এটি কোলে নিয়ে কাজ করতে পারেন।
09:16	অতএব, এটিকে ল্যাপটপ বলা হয়।
09:18	এটির ও ডেস্কটপ কম্পিউটারের মত একই উপাদান থাকে যেমন
09:23	একটি ডিসপ্লে,
09:24	একটি কীবোর্ড,
09:25	একটি টাচপ্যাড, যা নির্দেশিত এবং সঞ্চার করার যন্ত্র।
09:29	একটি CD/DVD রিডার-রাইটার এবং
09:32	মাইক ও স্পিকার যা একক ইউনিটে নির্মিত।
09:36	এতে LAN পোর্টস এবং USB পোর্টস ও রয়েছে।
09:40	এখানে একটি ভিডিও পোর্ট রয়েছে যা ব্যবহার করে ল্যাপটপের সাথে প্রজেক্টর জোড়া হয়।
09:46	অডিও জ্যাকস যেমন মাইক এবং হেডফোনের জন্য পৃথক আইকন থাকায় এটি চিহ্নিত করা সহজ।
09:53	এটি পূর্বে নির্মিত কুলিং ফ্যান
09:57	যা ল্যাপটপকে বেশি গরম হওয়া থেকে রক্ষা করে।
10:01	ল্যাপটপে AC অ্যাডাপ্টারের মাধ্যমে বিদ্যুৎ সঞ্চালিত হয় এবং এতে চার্জ সঞ্চার হওয়ার ব্যাটারি রয়েছে।
10:09	এটি সহজে বহনীয় এবং বিদ্যুৎ উৎস ছাড়া ব্যবহার করা যেতে পারে।
10:16	সংক্ষেপে, এই টিউটোরিয়ালে শিখেছি:
10:20	ডেস্কটপ ও ল্যাপটপের বিভিন্ন উপাদান সম্পর্কে
10:23	এবং ডেস্কটপের বিভিন্ন উপাদান কিভাবে জোড়ে।
10:28	এই লিঙ্কে উপলব্ধ ভিডিওটি দেখুন।
10:31	এটি প্রকল্পকে সারসংক্ষেপে বোঝায়।
10:34	ভাল ব্যান্ডউইডথ না থাকলে ভিডিওটি ডাউনলোড করে দেখুন।
10:37	স্পোকেন টিউটোরিয়াল প্রকল্প দল কর্মশালার আয়োজন করে।
10:42	অনলাইন পরীক্ষা পাস করলে প্রশংসাপত্র দেয়।
10:46	বিস্তারিত তথ্যের জন্য contact@spoken-tutorial.org তে ইমেল করুন।
10:52	স্পোকেন টিউটোরিয়াল প্রকল্প Talk to a Teacher প্রকল্পের অংশবিশেষ।
10:56	এটি ভারত সরকারের ICT, MHRD এর জাতীয় শিক্ষা মিশন দ্বারা সমর্থিত।
11:01	এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য এই লিঙ্কে প্রাপ্তিসাধ্য, http://spoken-tutorial.org/NMEICT-Intro
11:11	আমি কৌশিক দত্ত এই টিউটোরিয়ালটি অনুবাদ করেছি।
11:16	অংশগ্রহনের জন্য ধন্যবাদ।

Contributors and Content Editors

Kaushik Datta