Health-and-Nutrition/C2/Breastfeeding-latching/Bengali
From Script | Spoken-Tutorial
Revision as of 12:45, 23 July 2019 by Sakinashaikh (Talk | contribs)
|
|
00:02 | ‘‘ব্রেস্টফিডিং ল্যাচিং’’ -এর ‘‘স্পোকেন টিউটোরিয়ালে’’ স্বাগতম। |
00:07 | এই টিউটোরিয়ালে আমরা স্তনের সঙ্গে শিশুর গভীর সংযুক্তি ও বুকের দুধ খাওয়ানোর সংঘটনের হারের জন্য সঠিক ল্যাচিং কৌশল সম্পর্কে জানবো। |
00:20 | শুরু করার আগে, অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন যে কার্যকরভাবে বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য সঠিক ল্যাচিং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। |
02:29 | বাচ্চার মুখের সঙ্গে স্তন ভালো ভাবে না লেগে থাকলে তাতে শুধুমাত্র নিপল ফিডিং বা স্তনবৃন্ত খাওয়ানোই হবে। |
00:36. | এর ফলে বাচ্চা খুব সামান্যই দুধ পাবে। |
00:40 | সেখানে স্তনের অ্যারোলার নিচের অংশ বাচ্চার সঙ্গে ভালোভাবে জুড়ে থাকলে বাচ্চা পর্যাপ্ত দুধ পাবে। |
00:50 | অনুগ্রহ করে মনে রাখুন, অ্যারোলা হলো স্তনবৃন্তের চারপাশের লালচে জায়গাটা। |
00:56 | আসুন, এবার শুরু করা যাক। শুরু করতে মাকে তাঁর বাচ্চাকে উপযুক্ত ব্রেস্টফিডিং হোল্ডে ধরতে হবে। |
01:05 | এই হোল্ডগুলি একই সিরিজের অন্য ভিডিওতে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। |
01:11 | এই টিউটোরিয়ালটি ‘‘ক্রস ক্র্যাডেল হোল্ড’’ ব্যবহার করে বোঝানো হবে। |
01:16 | মনে রাখবেন, সফল ল্যাচিং ও ব্রেস্টফিডিংয়ের জন্য বাচ্চাকে ভালোভাবে ধরাটা জরুরী। |
01:24 | এই ছবিতে, মা বাচ্চাটিকে ক্রস ক্র্যাডেল হোল্ডে সঠিকভাবে ধরে রয়েছেন। |
01:31 | এবং বাচ্চাটিও ব্রেস্টফিডিংয়ের জন্য ল্যাচ করতে তৈরি। |
01:35 | ল্যাচিংয়ের আগে, বাচ্চা যাতে হাই তোলার মতো বড় করে মুখ খোলে সেটা গুরুত্বপূর্ণ। |
01:42 | কেন? আসুন এটা বুঝে নিই একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ কীভাবে বড়া পাও বা বার্গার খাচ্ছে তা দেখে। |
01:49 | বড়া পাও বা বার্গারে একটা বড় কামড় দিতে আমরা আমাদের মুখটা চওড়া করে খুলি। |
01:56 | একইভাবে, চওড়া বড় করে মুখটা খুললে শিশুটি স্তনের অনেকটা অংশ তার মুখে নিতে পারবে। |
02:04 | শিশুটিকে তার মুখ চওড়া আর বড় করে খোলার জন্য উৎসাহ দিতে, শিশুটির ঠোঁটের উপরের অংশে তাঁর স্তনবৃন্তটি হালকা করে ঘষা প্রয়োজন যাতে সে মুখটি বড় করে খোলে। |
02:16 | ধৈর্য্য রাখুন। অনেক সময়, শিশুটি তার মুখটি বড় করে খোলার জন্য কয়েক সেকেন্ড থেকে 2 মিনিট পর্যন্ত সময় নেয়। |
02:25 | মনে রাখবেন, স্তন্যপান করানোর জন্য যেকোনো অবস্থান, মায়ের আঙুল এবং বুড়ো আঙুলটি যেন স্তনটিকে ধরে রাখে, যেন শিশুর ঠোঁটের সঙ্গে সেটি সমান্তরালে থাকে। |
02:36 | শিশু যখন তার মুখ বড় করে খুলবে, তার ঠোঁটের নিচের অংশটি যেন স্তনবৃন্তের নিচের অংশে থাকে |
02:43 | এবং স্তনবৃন্তটিকে তার মুখের উপরের অংশের দিকেই রাখতে হবে এবং মুখের মাঝের অংশের দিকে নয়। |
02:50 | এবার মা-কে দ্রুত তার স্তনটি শিশুর মুখে দিতে হবে। |
02:55 | তাঁকে অবশ্যই শিশুর মাথাটি অল্প বাইরের দিকে হেলিয়ে স্তনের দিকে শিশুর গালে হালকা করে চাপ দিতে হবে। |
03:02 | তিনি অবশ্যই পিছন দিকে হেলে যাবেন না অথবা শিশুর মুখের নাগাল পাওয়ার জন্য নিজের স্তনটিকে ঠেলে দেবেন না। |
03:08 | শিশুর কাঁধের পিছন দিক থেকে হালকা চাপ দিয়ে শিশুটিকে স্তনের কাছে নিয়ে আসুন। |
03:15 | সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল মায়ের স্তনবৃন্তের চারপাশের নিচের অংশটি শিশুর মুখে লেগে থাকা উচিত। |
03:25 | এটি শিশুর মুখের একটি আরামদায়ক জায়গায় স্তনবৃন্তটিকে পৌঁছতে সাহায্য করবে। |
03:31 | নিচের ঠোঁটের কাছে থাকা স্তনবৃন্তের নিচের অংশটিকে শিশুর তার জিভ দিয়ে চাপ দেওয়া উচিত। |
03:37 | এটি বৃহত্তর দুগ্ধনালীগুলিকে চাপ দেবে এবং আরো দুধ বেরিয়ে আসবে। |
03:42 | পরের পদক্ষেপটি হল, স্তনের সঙ্গে যেন শিশু খুব গভীরভাবে সংযুক্ত থাকে। |
03:48 | গভীর সংযোগ সুনিশ্চিত করার জন্য, মায়ের অবশ্যই নিম্নলিখিত লক্ষণগুলি লক্ষ্য করা উচিত। |
03:54 | শিশুর মুখ বড় করে খোলা, |
03:57 | শিশুর ঠোঁটের কাছে স্তনবৃ্তের |
04:06 | বাচ্চার নিচের চিবুকটা মায়ের স্তনের মধ্যে পুরোপুরি লেগে থাকবে। |
04:11 | বাচ্চাটা যেহেতু দুধ টানবে তাই তার নিচের চোয়ালটা স্পষ্টভাবে ঢুকে থাকবে। |
04:16 | এবং শিশুর নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে কুঁচকে থাকবে |
04:22 | যদিও একটা ভালোভাবে সংযুক্ত শিশুর ক্ষেত্রে এর বেশির ভাগটাই স্তনের মধ্যে লোকানো থাকবে। |
04:28 | এই ধরনের ক্ষেত্রে, বাচ্চার নিচের ঠোঁটের কাছের স্তনটা হালকাভাবে চাপ দিন। এবং পরীক্ষা করে দেখুন বাচ্চার নিচের ঠোঁট বাইরের দিকে কুঁচকে রয়েছে কিনা। |
04:41 | পরবর্তী সময়ে শিশুর নাকটা লক্ষ্য করুন। বাচ্চার নাকটা যদি মায়ের স্তনের সঙ্গে চেপে থাকে, তাহলে- |
04:49 | মা বাচ্চার মাথাটা সামান্য বাইরের দিকে বাঁকাতে পারেন যাতে শিশুর চিবুকটা স্তনকে আরও ধাক্কা দেয়, |
04:58 | এবং বাচ্চার নাক ও কপাল স্তন থেকে বেরিয়ে থাকে। |
05:04 | এমনটা করলে স্তনের সঙ্গে শিশুর সংযোগ আরো গভীর হবে। |
05:09 | বাচ্চার গোটা মুখটাই স্তন থেকে বাইরে টানবেন না। |
05:13 | এর ফলে শুধুমাত্র স্তনবৃন্ত খাওয়াই হবে। |
05:16 | মনে রাখবেন, ব্রেস্টফিডিংটা মায়ের পক্ষেও সুখকর হওয়া উচিত। |
05:21 | ব্রেস্টফিডিংটা মায়ের পক্ষেও সুখকর হওয়া উচিত। |
05:27 | তার যেন এমন বোধ না হয় যে তাঁর স্তনবৃন্তে চিমটি কাটা, টানা বা ঘষা হচ্ছে। |
05:35 | আসুন খারাপ সংযোগের সাধারণ কারণগুলির একটা নজর করি। |
05:40. | অনেক মা তাদের বাচ্চাদের মুখের মাঝখানে শুধুমাত্র স্তনবৃন্ত রাখতে তাঁদের অ্যারোলায় চেপে ধরেন। |
05:48 | এখানে বাচ্চার মুখ অতটা চওড়া করে খোলে না। |
05:52 | বাচ্চা শুধুমাত্র স্তনবৃন্তের সঙ্গেই সংযুক্ত হয়। |
05:56 | এখানে বাচ্চার ওপর ও নিচের ঠোঁটের কাছে অ্যারোলার সমান অংশ দেখা যায়। |
06:04 | বাচ্চার চিবুকটা স্তনের বাইরে থাকে। |
06:07 | বাচ্চাদের অবিরাম দ্রুত চুষে দুধ খাওয়ার একটা প্যাটার্ন থাকে। |
06:14 | চোষার সময় বাচ্চার গালগুলি টোল খায়। |
06:17 | সে যেহেতু দুধ খাচ্ছে তার চোয়ালটা স্পষ্টভাবে ঢুকে যায় না। |
06:23 | এবং, শিশুর মুখের শক্ত অংশের সঙ্গে স্তনবৃন্ত চেপে থাকে। |
06:31 | এটা মায়ের পক্ষে যন্ত্রণাদায়ক এবং স্তনবৃন্তে আঘাত লাগতে পারে। |
06:37 | এছাড়াও নিপল-ফিডিংয়ের সময় বাচ্চা মায়ের অ্যারোলার নিচের বড় দুগ্ধকোটর থেকে দুধ পায় না। |
06:45 | তাই, শিশুটি পর্যাপ্ত দুধ পায় না। |
06:50 | শিশুটি যদি শুধুমাত্র নিপল বা স্তনবৃন্ত থেকেই দুধ খায়, তাহলে |
06:54 | মায়ের উচিত তাঁর পরিষ্কার আঙুল বাচ্চার মুখের কোণের ভেতর ঢুকিয়ে দেওয়া। |
06:59 | তাঁর এটা করা উচিত, স্তনবৃন্ত থেকে বাচ্চাকে ছাড়ানোর জন্য। |
07:04 | তারপর তাঁর উচিত বাচ্চার ভালো ল্যাচ নিশ্চিত করতে একই স্তনে বাচ্চাকে আবার সংযুক্ত করা। |
07:11 | সঠিক ল্যাচিংয়ের পর, মায়ের উচিত এটা নিশ্চিত করা যাতে শিশুটি ফোর-মিল্ক ও হিন্ড-মিল্ক পর্যাপ্ত পরিমাণে পায়। |
07:19 | ফোর-মিল্ক হলো স্তনের সামনের অংশের মজুত জলীয় দুধ। |
07:25 | এটা জল ও প্রোটিন দিয়ে তৈরি হয়। |
07:29 | বাচ্চার বেড়ে ওঠা এবং বাচ্চাকে শক্তিশালী বানানোর জন্য এটা জরুরী। |
07:36 | হিন্ড-মিল্ক হলো স্তনের পেছনের দিকে মজুত গাঢ় দুধ। |
07:42 | এটা মূলত ফ্যাট দিয়ে তৈরি। |
07:46 | বাচ্চার মস্তিষ্কের বিকাশ ও ওজন বাড়ার জন্য এটা দরকারী। |
07:53 | বাচ্চা যাতে ফোরমিল্ক ও হিন্ডমিল্ক উভয়ই পায় তা নিশ্চিত করতে- মায়ের উচিত শিশুকে অন্য আরেকটা স্তন থেকে খাওয়ানোর আগে একটা স্তন থেকেই পুরোপুরি খাওয়ানো। |
08:05 | বাচ্চাকে একটা স্তন থেকেই পুরোপুরি দুধ খাওয়ানো হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করার জন্য মায়ের উচিত হাত দিয়ে তাঁর বুকের দুধ টিপে বের করা। |
08:15 | যদি স্তন থেকে পাতলা জলীয় দুধ বের হয়, |
08:19 | অথবা যদি টিপলে ঘন হিন্ড-মিল্ক বের হয় |
08:24 | তাহলে, মায়ের উচিত একই স্তনে বাচ্চাকে আবার যুক্ত করা। |
08:29 | হাত দিয়ে টিপলে যখন কয়েক ফোঁটা ঘন হিন্ড মিল্ক বের হবে, |
08:35 | তার মানে মা তাঁর বাচ্চাকে ওই স্তনের পুরো দুধ খাইয়ে দিয়েছেন। |
08:41 | তবে, অন্য স্তন দেওয়ার আগে মায়ের উচিত বাচ্চাটিকে কোলে বসিয়ে বাচ্চার ধড়টা সামান্য ঝোঁকানো এবং হাত দিয়ে বাচ্চার চোয়ালটা চেপে ধরে তাকে ঢেকুর তোলানোর চেষ্টা করা। |
09:00 | 2 থেকে 3 মিনিটের মধ্যে বাচ্চার ঢেকুর তোলা উচিত। |
09:04 | পরবর্তী 5 মিনিটের মধ্যে যদি কোনো ঢেকুর না ওঠে, |
09:08 | তার মানে হলো বাচ্চার সঙ্গে স্তনের সংযোগটা খুব ভালো হয়েছিল। |
09:14 | দুধ খাওয়ার সময় বাচ্চার পেটে বাড়তি বাতাস ঢুকে যায়নি। |
09:21 | এবার মায়ের উচিত বাচ্চাকে আরেকটা স্তন থেকে দুধ খাওয়ানো। |
09:26 | বাচ্চার পেট যদি ভর্তি হয়ে থাকে তবে সে অন্য স্তন থেকে দুধ নাও খেতে পারে। |
09:32 | তবে মায়ের উচিত তাঁর বাচ্চাকে দুটো স্তন থেকেই দুধ খাওয়ানোর চেষ্টা করা। |
09:39 | এব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার ভার বাচ্চার উপরেই ছেড়ে দেওয়া উচিত। |
09:45 | দুধ খেতে খেতে বাচ্চা ঘুমিয়ে পড়লে, মায়ের উচিত বাচ্চার পায়ের তলায় আলতো ধাক্কা দিয়ে তাকে জাগিয়ে দেওয়া |
09:55 | অথবা আলতো করে বাচ্চার পিঠে সুড়সুড়ি দেওয়া |
09:59 | অথবা ঢেকুর তোলানোর জন্য দেখানো অবস্থানে বাচ্চাকে বসিয়ে দেওয়া। |
10:04 | সঠিক কৌশলের সঙ্গে ঘন ঘন ব্রেস্টফিডিংও গুরুত্বপূর্ণ। |
10:12 | 24 ঘন্টার মধ্যে মায়ের তাঁর বাচ্চাকে অন্তত 12 বার ব্রেস্টফিড করানো উচিত |
10:17 | এর মধ্যে তাঁকে রাতে অন্তত 2 থেকে 3 বার ব্রেস্টফিড করাতেই হবে। |
10:24 | বাচ্চাকে বুকের দুধ খাওয়াতে মায়ের উচিত বাচ্চার খিদের সঙ্কেতগুলি দেখা, যেমন – নড়াচড়া, |
10:32 | মুখ খোলা, মাথা ঘোরানো, তার হাতটা মুখের কাছে আনা |
10:37 | আঙুল চোষা ও শরীর টানটান করা। |
10:42 | বাচ্চা যদি বুকের দুধের জন্য কাঁদতে শুরু করে তাহলে তার মানে অনেক দেরি হয়ে গেছে। |
10:49 | অনুগ্রহ করে মনে রাখবেন- 2 সপ্তাহ, 6 সপ্তাহ ও 3 মাস বয়স নাগাদ বাচ্চার দ্রুত বিকাশ হয় |
10:59 | এবং বাচ্চার আরো দুধ লাগে। |
11:05 | এছাড়াও, যদি শিশুর ঘন ঘন খাওয়ানো হয় তবে মায়ের বুকের দুধের উৎপাদন বৃদ্ধি হবে |
11:12 | তাই যেমন দ্রুত বৃদ্ধি সময় মা কে প্রায়ই শিশুর খাওয়ানো উচিত |
11:19 | মনে রাখবেন, শিশুর প্রথম 6 মাসের জন্য বুকের দুধ সবচেয়ে ভাল পুষ্টি। |
11:30 | এবং, ভাল সংযুক্তি সফল স্তন্যপান করানো জন্য অত্যাবশ্যক |
11:36 | এই আমাদের এই টিউটোরিয়াল শেষে এনেছে। |
11:41 | এই টিউটোরিয়ালে আমরা স্তন থেকে শিশুর গভীর সংযুক্তি জন্য সঠিক সুরক্ষিত রাখেন কৌশল সম্পর্কে শিখেছি। এবং বুকের দুধ খাওয়ানো ফ্রিকোয়েন্সি। |
11:54 | এই টিউটোরিয়ালটি IIT Bombay এর Spoken Tutorial Project দ্বারা তৈরী করেছে । |
12:02 | স্পোকেন টিউটোরিয়াল প্রকল্পটি ভারত সরকার-এর NMEICT, MHRD, দ্বারা সমর্থন করা হয়। এই মিশন সম্পর্কে আরও তথ্য এই লিঙ্কে পাওয়া যায়। |
12:15 | এই টিউটোরিয়ালটি, আংশিকভাবে WHEELS গ্লোবাল ফাউন্ডেশন দ্বারা আর্থিক সাহায্যপ্রাপ্ত । |
12:22 | এই টিউটোরিয়ালটি Maa aur Shishu Poshan প্রকল্পের একটি অংশ।
এই টিউটোরিয়ালের জন্য ডোমেন রিভিউর হলেন Dr. Rupal Dalal, এমডি শিশুরোগ চিঠিকসক ।
|
12:34 | আমি অন্তরা এই টিউটোরিয়ালটি অনুবাদ করেছি ।
যোগদান করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। |