Difference between revisions of "LaTeX/C2/Beamer/Bengali"

From Script | Spoken-Tutorial
Jump to: navigation, search
Line 5: Line 5:
 
|-
 
|-
 
|00:01
 
|00:01
|লেটেক্ এবং বিমার্ দ্বারা প্রেসেনটেশন্ তৈরী করা সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমি আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি |
+
|লেটেক্ এবং বিমার্ দ্বারা প্রেসেনটেশন্ তৈরী করা সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমি আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি
  
 
|-
 
|-
 
|00:10
 
|00:10
|প্রথমে আমি স্ক্রিন্-এর বিন্যাস বর্ণনা করব | এখানে সোর্স ফাইলটি আছে, এখানে আমি  pdflatex কমান্ড দ্বারা কম্পাইলেশান  করব এবং স্ক্রিন্-এর এই অংশে আউটপুট দেখা যাবে |
+
|প্রথমে আমি স্ক্রিন্-এর বিন্যাস বর্ণনা করব।  এখানে সোর্স ফাইলটি আছে, এখানে আমি  pdflatex কমান্ড দ্বারা কম্পাইলেশান  করব এবং স্ক্রিন্-এর এই অংশে আউটপুট দেখা যাবে।
  
 
|-
 
|-
 
|00:27
 
|00:27
|আগে এটি দেখা নেওয়া যাক, একটু পরেই আমরা এর  আলোচনায় ফিরে আসব | এটি আগে করা যাক, প্রথম স্লাইড্ এর সোর্স এখানে দেখা যাচ্ছে - begin frame, end frame, title page  এবং টাইটল্ পেজটি  title, author, এবং date এর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে |
+
|আগে এটি দেখা নেওয়া যাক, একটু পরেই আমরা এর  আলোচনায় ফিরে আসব ।  এটি আগে করা যাক, প্রথম স্লাইড্ এর সোর্স এখানে দেখা যাচ্ছে - begin frame, end frame, title page  এবং টাইটল্ পেজটি  title, author, এবং date এর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে
  
 
|-
 
|-
 
| 00:55
 
| 00:55
|আমরা এখানে বিমার্ ডকুমেন্ট্ ক্লাস ব্যবহার করছি | এখানে আমরা ডকুমেন্ট্-টি শুরু করেছি |
+
|আমরা এখানে বিমার্ ডকুমেন্ট্ ক্লাস ব্যবহার করছি ।  এখানে আমরা ডকুমেন্ট্-টি শুরু করেছি।
  
 
|-
 
|-
 
|01:02
 
|01:02
|ঠিকআছে, এটি হল প্রথম স্লাইড্ | এবার দ্বিতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক |
+
|ঠিকআছে, এটি হল প্রথম স্লাইড্ ।  এবার দ্বিতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক
  
 
|-
 
|-
 
|01:07
 
|01:07
|এখানে আউটলাইন-টি  দেখা যাচ্ছে , এটিকে কিভাবে তৈরী করা হয়েছে ? begin frame এবং  end frame কমান্ড-এর দ্বারা একটি স্লাইড্ তৈরী করা যায় |
+
|এখানে আউটলাইন-টি  দেখা যাচ্ছে , এটিকে কিভাবে তৈরী করা হয়েছে ? begin frame এবং  end frame কমান্ড-এর দ্বারা একটি স্লাইড্ তৈরী করা যায়
  
 
|-
 
|-
 
|01:17
 
|01:17
|এখানা ফ্রেম্ টাইটল্ হল outline | এটি এখানে দেখা যাচ্ছে | এরপর সাধারণ ‘itemize’  কমান্ড ব্যবহার করা হয়েছে |
+
|এখানা ফ্রেম্ টাইটল্ হল outline ।  এটি এখানে দেখা যাচ্ছে।  এরপর সাধারণ ‘itemize’  কমান্ড ব্যবহার করা হয়েছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|01:23
 
|01:23
|এবার তৃতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক | এই স্লাইড্-এ লেটেক্ সংক্রান্ত অন্যান্য স্পোকেন্  টিউটোরিয়াল্-গুলির কথা বলা হয়েছে |
+
|এবার তৃতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক এই স্লাইড্-এ লেটেক্ সংক্রান্ত অন্যান্য স্পোকেন্  টিউটোরিয়াল্-গুলির কথা বলা হয়েছে। 
  
 
|-
 
|-
 
|01:32
 
|01:32
|এই ওএবসাইট্-এ লেটেক্-এর অনেকগুলি টিউটোরিয়াল্ উপলব্ধ আছে | আপনি যদি লেটেক্ নিয়ে স্বচ্ছন্দ না হন, তাহলে আপনি ওই টিউটোরিয়াল্-গুলির সাহায্য নিতে পারেন |
+
|এই ওএবসাইট্-এ লেটেক্-এর অনেকগুলি টিউটোরিয়াল্ উপলব্ধ আছে ।  আপনি যদি লেটেক্ নিয়ে স্বচ্ছন্দ না হন, তাহলে আপনি ওই টিউটোরিয়াল্-গুলির সাহায্য নিতে পারেন
 
+
 
|-
 
|-
 
|01:43
 
|01:43
| এই টিউটোরিয়াল্-গুলিত়ে  লেটেক্ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ত়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ,  এটি  উইনডোস -এ কিভাবে লেটেক্ ইনস্টল্ এবং রান করতে হয়, ত়া বর্ণনা করে |
+
| এই টিউটোরিয়াল্-গুলিত়ে  লেটেক্ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ত়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে ,  এটি  উইনডোস -এ কিভাবে লেটেক্ ইনস্টল্ এবং রান করতে হয়, ত়া বর্ণনা করে
  
 
|-
 
|-
 
|01:54
 
|01:54
| আশা করি আমরা fosse dot in -এর মাধ্যমে আমরা আরো  permanent লিঙ্ক দিতে  পারব |
+
| আশা করি আমরা fosse dot in -এর মাধ্যমে আমরা আরো  permanent লিঙ্ক দিতে  পারব।
  
 
|-
 
|-
 
|01:59
 
|01:59
|ঠিকআছে,  তাহলে আমরা এই  স্লাইড্-এর শেষে এসে গেছি , এটি ওই স্লাইড্-এর সোর্স | আমরা এখন এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এও এসে গেছি |
+
|ঠিকআছে,  তাহলে আমরা এই  স্লাইড্-এর শেষে এসে গেছি , এটি ওই স্লাইড্-এর সোর্স ।  আমরা এখন এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এও এসে গেছি।
  
 
|-
 
|-
 
|02:12
 
|02:12
| এখন আমি আপনাদের দেখাবো বিমার্-এর আরো অন্যান্য বৈশিষ্ট্য-এর দ্বারা এই ডকুমেন্ট্-টিকে কিভাবে আরো সমৃদ্ধ করে তোলা যায় |  এবার আবার শুরুতে ফিরে যাওয়া যাক  অর্থাৎ এই ফাইল-এর শুরুতে যাওয়া যাক |
+
| এখন আমি আপনাদের দেখাবো বিমার্-এর আরো অন্যান্য বৈশিষ্ট্য-এর দ্বারা এই ডকুমেন্ট্-টিকে কিভাবে আরো সমৃদ্ধ করে তোলা যায় |  এবার আবার শুরুতে ফিরে যাওয়া যাক  অর্থাৎ এই ফাইল-এর শুরুতে যাওয়া যাক
  
 
|-
 
|-
 
|02:27
 
|02:27
|  এরপর এই ডকুমেন্ট্-টিকে উন্নত করার জন্য আমরা যা পরিবর্তন করব , সেগুলি সবই এখানে করা হবে | আমি প্রত্যেকবার একটি করে যোগ করব এবং সেটি বর্ণনা করব |
+
|  এরপর এই ডকুমেন্ট্-টিকে উন্নত করার জন্য আমরা যা পরিবর্তন করব , সেগুলি সবই এখানে করা হবে ।  আমি প্রত্যেকবার একটি করে যোগ করব এবং সেটি বর্ণনা করব
  
 
|-
 
|-
 
|02:40
 
|02:40
|এবার দেখা যাক আমরা যদি ‘beamer theme split’ এই কমান্ডটি যোগ করি তাহলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় | এটি কাট্ করা যাক | এখানে আবার ফিরে আসা যাক |
+
|এবার দেখা যাক আমরা যদি ‘beamer theme split’ এই কমান্ডটি যোগ করি তাহলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় এটি কাট্ করা যাক।  এখানে আবার ফিরে আসা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|02:55
 
|02:55
| এবার সেভ্ করে  pdflatex beamer  লিখে কম্পাইল্ করা যাক |
+
| এবার সেভ্ করে  pdflatex beamer  লিখে কম্পাইল্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|03:03
 
|03:03
| এটি ক্লিক্ করা যাক | দেখুন, এখানে এবং এখানে-ও কিছু banner তৈরী হয়ে গেছে |
+
| এটি ক্লিক্ করা যাক ।  দেখুন, এখানে এবং এখানে-ও কিছু banner তৈরী হয়ে গেছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|03:11
 
|03:11
| এখানেও banner দেখা যাচ্ছে  | এরপর আমরা ডকুমেন্ট্-এ এই প্যাকেজ-টি যোগ করব | তাহলে beamer theme shadow প্যাকেজ-টি যোগ করা যাক |
+
| এখানেও banner দেখা যাচ্ছে এরপর আমরা ডকুমেন্ট্-এ এই প্যাকেজ-টি যোগ করব ।  তাহলে beamer theme shadow প্যাকেজ-টি যোগ করা যাক।
  
 
|-
 
|-
 
|03:23
 
|03:23
|এটি এখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক , এখন এগুলি সবই ডকুমেন্ট্ কমান্ড-এর ওপরে আছে | এবার এটি কম্পাইল্ করা যাক | ঠিকআছে, তাহলে দেখা যাক এটি ক্লিক্ করলে কি হই, এটি বড় হয়ে গেছে |
+
|এটি এখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক , এখন এগুলি সবই ডকুমেন্ট্ কমান্ড-এর ওপরে আছে ।  এবার এটি কম্পাইল্ করা যাক।  ঠিকআছে, তাহলে দেখা যাক এটি ক্লিক্ করলে কি হই, এটি বড় হয়ে গেছে
  
 
|-
 
|-
 
|03:48
 
|03:48
| আপনি দেখতে পাচ্ছেন এখানে  রং-এরও পরিবর্তন হয়েছে | beamer theme shadow - কমান্ড-এর দ্বারা এটি করা হয় |
+
| আপনি দেখতে পাচ্ছেন এখানে  রং-এরও পরিবর্তন হয়েছে ।  beamer theme shadow - কমান্ড-এর দ্বারা এটি করা হয়
  
 
|-
 
|-
 
|04:00
 
|04:00
|এইপ্রকার আরো অনেক প্যাকেজ আছে আমি এখন অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব |
+
|এইপ্রকার আরো অনেক প্যাকেজ আছে ।  আমি এখন অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব । 
  
 
|-
 
|-
 
|04:07
 
|04:07
|এই আলোচনার আউটলাইন -এর 'Referencees for further reading' -থেকেই আপনি দেখতে পাচ্ছেন এই আলোচনার শেষে আমরা  কিছু  ভবিষ্যত পাঠ্যর কথা উল্লেখ করব |  
+
|এই আলোচনার আউটলাইন -এর 'Referencees for further reading' -থেকেই আপনি দেখতে পাচ্ছেন এই আলোচনার শেষে আমরা  কিছু  ভবিষ্যত পাঠ্যর কথা উল্লেখ করব  
  
 
|-
 
|-
 
|04:16
 
|04:16
|আলোচনার আউটলাইন -টি এইপ্রকার | আমরা  টাইটল্ পেজ, author name , কালর, লোগো ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব |  
+
|আলোচনার আউটলাইন -টি এইপ্রকার আমরা  টাইটল্ পেজ, author name , কালর, লোগো ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব  
  
 
|-
 
|-
 
|04:25
 
|04:25
|অল্প কিছু animation  যা  আপনি প্রেসেনটেশন্ দেবার সময় ব্যবহার করতে পারেন , two column ফরম্যাট,  ফিগার ও টেবিল, সমীকরণ , Verbatim  ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা করব | ঠিকআছে, তাহলে আবার শুরুতে ফিরে আসা যাক |
+
|অল্প কিছু animation  যা  আপনি প্রেসেনটেশন্ দেবার সময় ব্যবহার করতে পারেন , two column ফরম্যাট,  ফিগার ও টেবিল, সমীকরণ , Verbatim  ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা করব ।  ঠিকআছে, তাহলে আবার শুরুতে ফিরে আসা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
| 04:40
 
| 04:40
|পরবর্তী আলোচনার বিষয়  হল লোগো | এখান থেকে লোগো কাট্ করে পেস্ট  করা যাক | এটি-ও  begin document কমান্ড-এর আগেই  পেস্ট করতে হবে | দেখা যাক, এই লোগো-টি কেমন দেখতে |
+
|পরবর্তী আলোচনার বিষয়  হল লোগো ।  এখান থেকে লোগো কাট্ করে পেস্ট  করা যাক ।  এটি-ও  begin document কমান্ড-এর আগেই  পেস্ট করতে হবে | দেখা যাক, এই লোগো-টি কেমন দেখতে । 
  
 
|-
 
|-
 
| 04:59
 
| 04:59
|iitb logo.pdf ফাইলটিকে ওপেন করে দেখা যাক | আমি এখানেও  এই একই নাম ব্যবহার করছি |
+
|iitb logo.pdf ফাইলটিকে ওপেন করে দেখা যাক ।  আমি এখানেও  এই একই নাম ব্যবহার করছি । 
  
 
|-
 
|-
 
|05:07
 
|05:07
|এটি ওপেন করলে আপনি বুঝতে পারবেন আমি এই লোগো-টির কথা বলছিলাম
+
|এটি ওপেন করলে আপনি বুঝতে পারবেন আমি এই লোগো-টির কথা বলছিলাম । 
  
 
|-
 
|-
 
|05:13
 
|05:13
|এই লোগো কমান্ড দ্বারা এটিকে এই কোনে  অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আর এর উচ্চতা  হবে ১ সেন্টিমিটার | দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগে | এটি ক্লিক্ করা যাক |
+
|এই লোগো কমান্ড দ্বারা এটিকে এই কোনে  অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আর এর উচ্চতা  হবে ১ সেন্টিমিটার ।  দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগে ।  এটি ক্লিক্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|05:30
 
|05:30
|আপনি দেখতে পাচ্ছেন iitb লোগো এখানে দেখা যাচ্ছে | এখন থেকে প্রত্যেক পেজ-এ এই লোগোটি দেখা যাবে
+
|আপনি দেখতে পাচ্ছেন iitb লোগো এখানে দেখা যাচ্ছে ।  এখন থেকে প্রত্যেক পেজ-এ এই লোগোটি দেখা যাবে । 
  
 
|-
 
|-
 
|05:39
 
|05:39
|এরপর আমরা এই কমান্ডটি যোগ করব | প্রেসেনটেশন্-এর জন্য অনেকসময় সব অক্ষরগুলি বোল্ড করার প্রয়োজন হয় |
+
|এরপর আমরা এই কমান্ডটি যোগ করব ।  প্রেসেনটেশন্-এর জন্য অনেকসময় সব অক্ষরগুলি বোল্ড করার প্রয়োজন হয়
  
 
|-
 
|-
 
|05:46
 
|05:46
|সেইজন্য, আমি এ কমান্ড-টি অন্তর্ভুক্ত করব | এটি  কাট্ করে পেস্ট করা যাক |
+
|সেইজন্য, আমি এ কমান্ড-টি অন্তর্ভুক্ত করব ।  এটি  কাট্ করে পেস্ট করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|06:07
 
|06:07
| প্রকৃতপক্ষে, এটিকে begin document কমান্ড এর নীচে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে |
+
| প্রকৃতপক্ষে, এটিকে begin document কমান্ড এর নীচে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
  
 
|-
 
|-
 
|06:14
 
|06:14
| সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | দেখুন, এখন ক্লিক্ করলেই সব অক্ষর বোল্ড হয়ে গেল | দেখুন, এগুলিও বোল্ড হয়ে গেছে |
+
| সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।  দেখুন, এখন ক্লিক্ করলেই সব অক্ষর বোল্ড হয়ে গেল ।  দেখুন, এগুলিও বোল্ড হয়ে গেছে
  
 
|-
 
|-
 
|06:33
 
|06:33
|ঠিকআছে, এখন আমরা এই লেখাগুলিকে আরো সুন্দরভাবে উপস্হিত করব
+
|ঠিকআছে, এখন আমরা এই লেখাগুলিকে আরো সুন্দরভাবে উপস্হিত করব । 
  
 
|-
 
|-
 
|06:43
 
|06:43
|উদাহরণস্বরূপ,  এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে  | এখানে শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে, এখানে লেখক সংক্রান্ত তথ্য দেখা  যাচ্ছে, কিন্তু এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে |
+
|উদাহরণস্বরূপ,  এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে এখানে শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে, এখানে লেখক সংক্রান্ত তথ্য দেখা  যাচ্ছে, কিন্তু এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|06:54
 
|06:54
|কোনোকোনো ক্ষেত্রে আমরা ছোটো  শিরোনাম দেখতে-ও চাইতে পারি |
+
|কোনোকোনো ক্ষেত্রে আমরা ছোটো  শিরোনাম দেখতে-ও চাইতে পারি।
  
 
|-
 
|-
 
|06:58
 
|06:58
|উদাহরণস্বরূপ, এখানে এই স্পেস-টি পর্যাপ্ত নয় | এবার আমরা এটি ব্যবহারের দ্বারা এই সমস্যার সমাধান করব |
+
|উদাহরণস্বরূপ, এখানে এই স্পেস-টি পর্যাপ্ত নয় ।  এবার আমরা এটি ব্যবহারের দ্বারা এই সমস্যার সমাধান করব
  
 
|-
 
|-
 
|07:07
 
|07:07
| যেমন, এখানে সম্পূর্ণ শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে  | এটিকে এখানে কাট্ করা যাক | এটিকে  title কমান্ড এর পরে অর্থাৎ title কমান্ড এবং প্রকৃত টাইটল্-এর  মাঝে আসা উচিত |
+
| যেমন, এখানে সম্পূর্ণ শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে  ।  এটিকে এখানে কাট্ করা যাক এটিকে  title কমান্ড এর পরে অর্থাৎ title কমান্ড এবং প্রকৃত টাইটল্-এর  মাঝে আসা উচিত
  
 
|-
 
|-
 
|07:27
 
|07:27
| লক্ষ্য করুন, আমি সবকিছুই স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে পেস্ট করেছি | এটিকে সেভ্ করে রান করা যাক | প্রত্যেকবারের মত, এবার এটিকে ক্লিক্ করা যাক এবং দেখা যাক এই অংশের কি পরিবর্তন হয়েছে | আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখন শিরোনামটি পরিবর্তিত হয়ে গেছে |
+
| লক্ষ্য করুন, আমি সবকিছুই স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে পেস্ট করেছি ।  এটিকে সেভ্ করে রান করা যাক ।  প্রত্যেকবারের মত, এবার এটিকে ক্লিক্ করা যাক এবং দেখা যাক এই অংশের কি পরিবর্তন হয়েছে | আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখন শিরোনামটি পরিবর্তিত হয়ে গেছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|07:53
 
|07:53
|শুধুমাত্র নীচের অংশটি-ই দেখা যাচ্ছে কারণ এই অংশটি-ই  আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে  দিয়েছিলাম – presentation using latex and beamer |
+
|শুধুমাত্র নীচের অংশটি-ই দেখা যাচ্ছে ।  কারণ এই অংশটি-ই  আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে  দিয়েছিলাম – presentation using latex and beamer
  
 
|-
 
|-
 
|08:03
 
|08:03
| এরপর আমি বলছি h-space হল  অর্ধেক সেন্টিমিটার , যার দ্বারা এই স্পেস-টি তৈরী হয়েছে | এরপর এখানে পৃষ্ঠা-গুলির নম্বর দেখা যাচ্ছে | এটি হল তিন পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্-এর প্রথম পৃষ্ঠা , এটি দ্বিতীয়, এটি তৃতীয় ইত্যাদি   |
+
| এরপর আমি বলছি h-space হল  অর্ধেক সেন্টিমিটার , যার দ্বারা এই স্পেস-টি তৈরী হয়েছে ।  এরপর এখানে পৃষ্ঠা-গুলির নম্বর দেখা যাচ্ছে ।  এটি হল তিন পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্-এর প্রথম পৃষ্ঠা , এটি দ্বিতীয়, এটি তৃতীয় ইত্যাদি
  
 
|-
 
|-
 
|08:21
 
|08:21
|এটি ‘insert frame number divided by insert total frame number’  কমান্ড দ্বারা করা হয়েছে |
+
|এটি ‘insert frame number divided by insert total frame number’  কমান্ড দ্বারা করা হয়েছে
 
    
 
    
 
|-
 
|-
 
|08:29
 
|08:29
|এখন আমি এই একই জিনিস লেখকের নামের ক্ষেত্রেও করব | এখানে আসা যাক | কাট্ করা যাক |
+
|এখন আমি এই একই জিনিস লেখকের নামের ক্ষেত্রেও করব ।  এখানে আসা যাক কাট্ করা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|08:44
 
|08:44
|লেখকের নামের পরে এটিকে রাখা যাক  | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এটি ক্লিক্ করা যাক |
+
|লেখকের নামের পরে এটিকে রাখা যাক  ।  সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।  এটি ক্লিক্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
| 08:54
 
| 08:54
| দেখুন, এখানে  Kannan Moudgalya দেখা যাচ্ছে | এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছি | এখন এটি-ই প্রত্যেক পৃষ্ঠায় দেখা যাবে |
+
| দেখুন, এখানে  Kannan Moudgalya দেখা যাচ্ছে ।  এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছি ।  এখন এটি-ই প্রত্যেক পৃষ্ঠায় দেখা যাবে
  
 
|-
 
|-
 
| 09:08
 
| 09:08
|এখন পরবর্তী আলোচনায় যাওয়া যাক এবং সমীকরণ অন্তর্ভুক্ত করার পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক |
+
|এখন পরবর্তী আলোচনায় যাওয়া যাক এবং সমীকরণ অন্তর্ভুক্ত করার পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক
  
 
|-
 
|-
 
|09:19
 
|09:19
| এই  সম্পূর্ণ জিনিসটি-ই একটি সম্পূর্ণ ফ্রেম্ | তাহলে সম্পূর্ণ-টিকেই কাট্ করা যাক |
+
| এই  সম্পূর্ণ জিনিসটি-ই একটি সম্পূর্ণ ফ্রেম্ ।  তাহলে সম্পূর্ণ-টিকেই কাট্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|09:29
 
|09:29
|এখানে ফিরে আসা যাক | এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এ যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |  
+
|এখানে ফিরে আসা যাক ।  এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এ যাওয়া যাক ।  সেভ্ করা যাক  
  
 
|-
 
|-
 
|09:38
 
|09:38
|এখন একটি নতুন স্লাইড্ তৈরী হয়েছে | দেখে নেওয়া যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে |
+
|এখন একটি নতুন স্লাইড্ তৈরী হয়েছে ।  দেখে নেওয়া যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে
  
 
|-
 
|-
 
|09:46
 
|09:46
|এখান থেকেই ফ্রেম্-টি শুরু হয়েছে | কম্পাইল্ করা যাক | দেখুন, এখন এই ডকুমেন্ট্-এ চারটি পৃষ্ঠা আছে | এটিটে কিন্তু ৩-ই দেখাছে, এটিকে আরেকবার ক্লিক্ করলে এখন ৪ দেখাচ্ছে |
+
|এখান থেকেই ফ্রেম্-টি শুরু হয়েছে ।  কম্পাইল্ করা যাক ।  দেখুন, এখন এই ডকুমেন্ট্-এ চারটি পৃষ্ঠা আছে এটিটে কিন্তু ৩-ই দেখাছে, এটিকে আরেকবার ক্লিক্ করলে এখন ৪ দেখাচ্ছে
  
 
|-
 
|-
 
|10:07
 
|10:07
| এটি স্লাইড্-এ সমীকরণ আছে | এই টিউটোরিয়াল্-এ আমি  সমীকরণ লেখার পদ্ধতি আলোচনা করব না |
+
| এটি স্লাইড্-এ সমীকরণ আছে ।  এই টিউটোরিয়াল্-এ আমি  সমীকরণ লেখার পদ্ধতি আলোচনা করব না
  
 
|-
 
|-
 
|10:15
 
|10:15
|পূর্ববর্তী টিউটোরিয়াল্-এ সমীকরণ তৈরী করার  পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে  |
+
|পূর্ববর্তী টিউটোরিয়াল্-এ সমীকরণ তৈরী করার  পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে 
  
 
|-
 
|-
 
|10:20
 
|10:20
|এখানে আমি, ওই  লেটেক্ ডকুমেন্ট্ -এ গেছি, এবং ওখান থেকে এটি কাট্ করে  এখানে  পেস্ট করেছি এবং অবশ্যই আমি এখান থেকে সমীকরণ-এর নম্বর-গুলি সরিয়ে দিয়েছি কারণ একটি স্লাইড্-এ সমীকরণ-এ নম্বর দেয়া অর্থহীন |
+
|এখানে আমি, ওই  লেটেক্ ডকুমেন্ট্ -এ গেছি, এবং ওখান থেকে এটি কাট্ করে  এখানে  পেস্ট করেছি ।  এবং অবশ্যই আমি এখান থেকে সমীকরণ-এর নম্বর-গুলি সরিয়ে দিয়েছি কারণ একটি স্লাইড্-এ সমীকরণ-এ নম্বর দেয়া অর্থহীন
  
 
|-
 
|-
 
|10:36
 
|10:36
|কিছুক্ষেত্রে,বিভিন্ন  রং-এর দ্বারা কোনো লেখাকে আলাদাভাবে চিন্হিত করা দরকারী হতে পারে | উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এটি নীল রং-এর করতে চাই, তাহলে আমাকে প্রথমে এখানে আসতে হবে |
+
|কিছুক্ষেত্রে,বিভিন্ন  রং-এর দ্বারা কোনো লেখাকে আলাদাভাবে চিন্হিত করা দরকারী হতে পারে ।  উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এটি নীল রং-এর করতে চাই, তাহলে আমাকে প্রথমে এখানে আসতে হবে
  
 
|-
 
|-
 
|10:55
 
|10:55
|color blue এই কমান্ড-টি লেখা যাক | এটি বন্ধ করা যাক | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
+
|color blue এই কমান্ড-টি লেখা যাক।  এটি বন্ধ করা যাক ।  সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|11:11
 
|11:11
|এটি ক্লিক্ করা যাক | দেখুন, এটি এখন নীল রং-এ দেখা যাচ্ছে |
+
|এটি ক্লিক্ করা যাক ।  দেখুন, এটি এখন নীল রং-এ দেখা যাচ্ছে
  
 
|-
 
|-
 
|11:17
 
|11:17
|তাহলে আপনি কোনো সমীকরণ-এর বিষয় রেফার বা উল্লেখ-এর সময় সমীকরণ-এর নম্বর ব্যবহার না করে বলতে পারেন নীল রং-এ সমীকরণ-এর বিষয় আলোচনা হচ্ছে অথবা ভরের ভারসাম্য বিষয়ক সমীকরণ-টি দেখুন ইত্যাদি |  
+
|তাহলে আপনি কোনো সমীকরণ-এর বিষয় রেফার বা উল্লেখ-এর সময় সমীকরণ-এর নম্বর ব্যবহার না করে বলতে পারেন নীল রং-এ সমীকরণ-এর বিষয় আলোচনা হচ্ছে অথবা ভরের ভারসাম্য বিষয়ক সমীকরণ-টি দেখুন ইত্যাদি  
  
 
|-
 
|-
 
|11:33
 
|11:33
|আপনি কোনো আলোচনায় অবশ্যই এটিকে  এমন কোনো পদ্ধতিতে রেফার করতে চাইবেন  যেভাবে  লোকের সেটি  মনে থাকবে | এটি সবেমাত্র শেষ করা হয়েছে |
+
|আপনি কোনো আলোচনায় অবশ্যই এটিকে  এমন কোনো পদ্ধতিতে রেফার করতে চাইবেন  যেভাবে  লোকের সেটি  মনে থাকবে ।  এটি সবেমাত্র শেষ করা হয়েছে
  
 
|-
 
|-
 
|11:40
 
|11:40
| এরপর আমরা animation  অন্তর্ভুক্ত করব, যেটি তথ্যকে একটি বিষয়-এর পরে অপর বিষয় - এইভাবে আলোচনা  করতে সাহায্য করে  | তাহলে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক |
+
| এরপর আমরা animation  অন্তর্ভুক্ত করব, যেটি তথ্যকে একটি বিষয়-এর পরে অপর বিষয় - এইভাবে আলোচনা  করতে সাহায্য করে তাহলে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক।
  
 
|-
 
|-
 
|12:05
 
|12:05
| প্রথমে কম্পাইল্ করা যাক এবং  দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে | ঠিকআছে , এটি পত্র লেখা সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল্ থেকে নেওয়া হয়েছে | এই তথ্যটি ওই টিউটোরিয়াল্-এও  আছে |
+
| প্রথমে কম্পাইল্ করা যাক এবং  দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে ।  ঠিকআছে , এটি পত্র লেখা সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল্ থেকে নেওয়া হয়েছে ।  এই তথ্যটি ওই টিউটোরিয়াল্-এও  আছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|12:19
 
|12:19
|একমাত্র পরিবর্তন হল এই যে, এখানে begin enumerate এবং  end enumerate এর  মধ্যে  ‘item plus minus alert’ ব্যবহার করা হয়েছে  | দেখা যাক এর ফলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় |
+
|একমাত্র পরিবর্তন হল এই যে, এখানে begin enumerate এবং  end enumerate এর  মধ্যে  ‘item plus minus alert’ ব্যবহার করা হয়েছে  ।  দেখা যাক এর ফলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয়।
  
 
|-
 
|-
 
|12:33
 
|12:33
|লক্ষ্য করুন আমি এখানে 'pause' কমান্ড ব্যবহার করেছি, যেখানে এই 'pause' কমান্ড-টি থাকে সেখানেই এটি  বন্ধ হয়, তারপর begin enumerate শুরু হয় | তাহলে আগে যাওয়া যাক |
+
|লক্ষ্য করুন আমি এখানে 'pause' কমান্ড ব্যবহার করেছি, যেখানে এই 'pause' কমান্ড-টি থাকে সেখানেই এটি  বন্ধ হয়, তারপর begin enumerate শুরু হয় ।  তাহলে আগে যাওয়া যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|12:48
 
|12:48
|পরের পৃষ্ঠা, তারপরের পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা এবং পরের পৃষ্ঠা | আপনি  দেখতে পাচ্ছেন সাম্প্রতিকতম তথ্য-টি লাল রং-এ দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, বাকি সবই সাধারণ কালো রং-এ  দেখা যাচ্ছে |
+
|পরের পৃষ্ঠা, তারপরের পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা এবং পরের পৃষ্ঠা ।  আপনি  দেখতে পাচ্ছেন সাম্প্রতিকতম তথ্য-টি লাল রং-এ দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, বাকি সবই সাধারণ কালো রং-এ  দেখা যাচ্ছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|12:59
 
|12:59
|আমি এখন ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি | তাহলে আমরা animation করার একটি সহজ পদ্ধতি জেনে নিয়েছি যার দ্বারা একটি সময় অল্প তথ্যই  প্রেসেন্ট করা যায় |
+
|আমি এখন ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি ।  তাহলে আমরা animation করার একটি সহজ পদ্ধতি জেনে নিয়েছি যার দ্বারা একটি সময় অল্প তথ্যই  প্রেসেন্ট করা যায়
  
 
|-
 
|-
 
|13:13
 
|13:13
|এরপর আমরা altered color টির  রং নীল  করব যেমন, এখানে এটির রং লাল, এটিকেই altered color বলা হয়ে থাকে |
+
|এরপর আমরা altered color টির  রং নীল  করব ।  যেমন, এখানে এটির রং লাল, এটিকেই altered color বলা হয়ে থাকে
  
 
|-
 
|-
 
|13:32
 
|13:32
| আমি এই  altered color টি নীল করতে চাই,  যাতে আমি পূর্বে যে রং ব্যবহার করেছিলাম, এর সাথে এটির সামঞ্জস্য থাকে |
+
| আমি এই  altered color টি নীল করতে চাই,  যাতে আমি পূর্বে যে রং ব্যবহার করেছিলাম, এর সাথে এটির সামঞ্জস্য থাকে
  
 
|-
 
|-
 
|13:45
 
|13:45
| তাহলে এখানে এসে এটি কাট্ করা যাক | এটি ডকুমেন্ট্ শুরুর আগে অর্থাৎ begin decument কমান্ড-এর আগে আসা উচিত |
+
| তাহলে এখানে এসে এটি কাট্ করা যাক ।  এটি ডকুমেন্ট্ শুরুর আগে অর্থাৎ begin decument কমান্ড-এর আগে আসা উচিত
  
 
|-
 
|-
 
|14:00
 
|14:00
|এটি কম্পাইল্ করা যাক | এখন এটি ক্লিক্ করলে দেখা যাচ্ছে altered color টি নীল রং-এর হয়ে গেছে | ‘set beamer color – alerted text’ কমান্ড-এর মাধ্যমে এটি করা যায় | এখানে একটি স্পেস আছে
+
|এটি কম্পাইল্ করা যাক ।  এখন এটি ক্লিক্ করলে দেখা যাচ্ছে altered color টি নীল রং-এর হয়ে গেছে ।  ‘set beamer color – alerted text’ কমান্ড-এর মাধ্যমে এটি করা যায় | এখানে একটি স্পেস আছে ।   
  
 
|-
 
|-
 
|14:19
 
|14:19
| fg equals blue অর্থাৎ  ‘foreground' এর রং নীল সেট  করা হয়েছে  | এরপর আমরা দেখব যে সমগ্র ডকুমেন্ট্-এর রং কত সহজে পরিবর্তন করা যায় |
+
| fg equals blue অর্থাৎ  ‘foreground' এর রং নীল সেট  করা হয়েছে  ।  এরপর আমরা দেখব যে সমগ্র ডকুমেন্ট্-এর রং কত সহজে পরিবর্তন করা যায়
  
 
|-
 
|-
 
|14:32
 
|14:32
|তাহলে এখানে আসা যাক , স্ল্যাশ document class -এর পরে এবং বিমার্ শুরু হবার আগে আমি এখানে  brown বা বাদামী লেখা হল | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
+
|তাহলে এখানে আসা যাক , স্ল্যাশ document class -এর পরে এবং বিমার্ শুরু হবার আগে আমি এখানে  brown বা বাদামী লেখা হল ।  সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|14:50
 
|14:50
|দেখুন, এখন এটি বাদামী হয়ে গেছে | খুব অল্প পরিশ্রমেই এটি করা গেছে | এবার এটি পূর্বের রং-এ ফিরিয়ে আনা যাক |
+
|দেখুন, এখন এটি বাদামী হয়ে গেছে ।  খুব অল্প পরিশ্রমেই এটি করা গেছে ।  এবার এটি পূর্বের রং-এ ফিরিয়ে আনা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|15:08
 
|15:08
| এর default রং -ই হল নীল, তাই এটি লেখার কোনো প্রয়োজন নেই এখন এটি আবার নীল রং-এর হয়ে গেছে |
+
| এর default রং -ই হল নীল, তাই এটি লেখার কোনো প্রয়োজন নেই ।  এখন এটি আবার নীল রং-এর হয়ে গেছে
  
 
|-
 
|-
 
|15:19
 
|15:19
|এবার এখানে আসা যাক এবং এটি ডিলিট করা যাক | এখন আমি ফিগার অন্তর্ভুক্ত করব |
+
|এবার এখানে আসা যাক এবং এটি ডিলিট করা যাক ।  এখন আমি ফিগার অন্তর্ভুক্ত করব
  
 
|-
 
|-
 
|15:31
 
|15:31
|এটি কাট্ করা যাক | এখানে আসা যাক | এর শেষে যাওয়া যাক এটি কম্পাইল্ করা যাক |
+
|এটি কাট্ করা যাক ।  এখানে আসা যাক এর শেষে যাওয়া যাক ।  এটি কম্পাইল্ করা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|15:47
 
|15:47
|এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক | এই পৃষ্ঠায় ফিগার-এর উদাহরণ দেওয়া আছে
+
|এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক ।  এই পৃষ্ঠায় ফিগার-এর উদাহরণ দেওয়া আছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|15:55
 
|15:55
|ফিগার  অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা-গুলি কি ? পরবর্তী আলোচনার মাধ্যমে সেগুলি জেনে নেওয়া যাক | এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক | কম্পাইল্ করা যাক | তাহলে এটি দেখা যাচ্ছে |
+
|ফিগার  অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা-গুলি কি ? পরবর্তী আলোচনার মাধ্যমে সেগুলি জেনে নেওয়া যাক ।  এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক ।  কম্পাইল্ করা যাক ।  তাহলে এটি দেখা যাচ্ছে
  
 
|-
 
|-
 
|16:24
 
|16:24
|Hints for including figures | এবার সোর্স ফাইল যেখানে এই ফিগার-টি তৈরী করা হয়েছে সেখানে যাওয়া যাক |
+
|Hints for including figures ।  এবার সোর্স ফাইল যেখানে এই ফিগার-টি তৈরী করা হয়েছে সেখানে যাওয়া যাক
  
 
|-
 
|-
 
|16:34
 
|16:34
|তাহলে নির্দেশিকা-গুলি কি? প্রেসেনটেশন্ -এ floated environments ব্যবহার করবেন না |
+
|তাহলে নির্দেশিকা-গুলি কি? প্রেসেনটেশন্ -এ floated environments ব্যবহার করবেন না
  
 
|-
 
|-
 
|16:40
 
|16:40
|উদাহরণস্বরূপ, লেটেক্ ডকুমেন্ট্-এ যেমন  begin figure, end figure কমান্ড ব্যবহার করা হয়, সেগুলি এখানে ব্যবহার  করা যায়না |
+
|উদাহরণস্বরূপ, লেটেক্ ডকুমেন্ট্-এ যেমন  begin figure, end figure কমান্ড ব্যবহার করা হয়, সেগুলি এখানে ব্যবহার  করা যায়না
  
 
|-
 
|-
 
|16:50
 
|16:50
| লেটেক্ে  কিভাবে ফিগার অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেই বিষয়ে আপনি যদি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আপনি টেবিল এবং ফিগার সংক্রান টিউটোরিয়াল্-টির সাহায্য নিতে পারেন | তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না |
+
| লেটেক্ে  কিভাবে ফিগার অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেই বিষয়ে আপনি যদি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আপনি টেবিল এবং ফিগার সংক্রান টিউটোরিয়াল্-টির সাহায্য নিতে পারেন ।  তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না
  
 
|-
 
|-
 
|17:03
 
|17:03
|  ‘include graphics’  সরাসরি  ব্যবহার  করুন | যেমন, এখানে include graphics কমান্ড-টি  দেখা যাচ্ছে  এবং একটি লাইন-এর সম্পূর্ণ প্রশস্তি-ই ব্যবহার করা হয়েছে এবং ফাইলটি হল iitb |
+
|  ‘include graphics’  সরাসরি  ব্যবহার  করুন ।  যেমন, এখানে include graphics কমান্ড-টি  দেখা যাচ্ছে  এবং একটি লাইন-এর সম্পূর্ণ প্রশস্তি-ই ব্যবহার করা হয়েছে এবং ফাইলটি হল iitb
  
 
|-
 
|-
Line 333: Line 332:
 
|-
 
|-
 
|17:28
 
|17:28
|কারণ বিমার্-এ স্বাভাবিকভাবে-ই সব প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত থাকে |
+
|কারণ বিমার্-এ স্বাভাবিকভাবে-ই সব প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত থাকে
  
 
|-
 
|-
 
|17:33
 
|17:33
| এখানে  এই সম্পূর্ণ  লেখা -টিকে সেন্টার্  এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে  | এখানেই এই ফ্রেম্টি সম্পূর্ণ হয়ে গেছে | ক্যাপশন, ফিগার-এর নম্বর ইত্যাদি যোগ করবেন না |
+
| এখানে  এই সম্পূর্ণ  লেখা -টিকে সেন্টার্  এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে এখানেই এই ফ্রেম্টি সম্পূর্ণ হয়ে গেছে ।  ক্যাপশন, ফিগার-এর নম্বর ইত্যাদি যোগ করবেন না |  
  
 
|-
 
|-
 
|17:45
 
|17:45
| প্রেসেন্টেশন্-এর শ্রোতা বা দর্শকরা রা কখনোই এই নম্বরগুলি মনে রাখবেন না | আপনি যদি পূর্বে  দেখানো কোনো ফিগার পুনরায় রেফার করতে চান, সেটি আবার দেখান |
+
| প্রেসেন্টেশন্-এর শ্রোতা বা দর্শকরা রা কখনোই এই নম্বরগুলি মনে রাখবেন না ।  আপনি যদি পূর্বে  দেখানো কোনো ফিগার পুনরায় রেফার করতে চান, সেটি আবার দেখান
  
 
|-
 
|-
 
|17:57
 
|17:57
|একটি স্লাইড্ বানাতে কোনো অসুবিধা নেই | পূর্বে দেখানো স্লাইড্-এর একটি কপি করুন এবং সেটি দেখান | এখানেই ফিগার বিষয়ক নির্দেশিকার সমাপ্তি হল এবং এখন আমরা এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি |
+
|একটি স্লাইড্ বানাতে কোনো অসুবিধা নেই | পূর্বে দেখানো স্লাইড্-এর একটি কপি করুন এবং সেটি দেখান ।  এখানেই ফিগার বিষয়ক নির্দেশিকার সমাপ্তি হল এবং এখন আমরা এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি
  
 
|-
 
|-
 
|18:08
 
|18:08
|এখন দেখা যাক কিভাবে two column এনভয়রনমেন্ট্ অন্তর্ভুক্ত করা যায় | এখানে আসা যাক | এবার এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |
+
|এখন দেখা যাক কিভাবে two column এনভয়রনমেন্ট্ অন্তর্ভুক্ত করা যায় এখানে আসা যাক ।  এবার এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে যাওয়া যাক ।  সেভ্ করা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|18:32
 
|18:32
|এটি আরো সহজ করে বোঝার জন্য  আগে এটিকে সরিয়ে দেওয়া হল |
+
|এটি আরো সহজ করে বোঝার জন্য  আগে এটিকে সরিয়ে দেওয়া হল
  
 
|-
 
|-
 
|18:39
 
|18:39
|তাহলে, এবার আমি আপনাদের  সম্পূর্ণ তথ্যের কিছু অংশ আগে দেখাবো | এবার কম্পাইল্ করে দেখা যাক কি হয় |
+
|তাহলে, এবার আমি আপনাদের  সম্পূর্ণ তথ্যের কিছু অংশ আগে দেখাবো ।  এবার কম্পাইল্ করে দেখা যাক কি হয় । 
  
 
|-
 
|-
 
|19:09
 
|19:09
|দেখুন, এখন দুটি কলাম বা শ্রেণী দেখা যাচ্ছে |
+
|দেখুন, এখন দুটি কলাম বা শ্রেণী দেখা যাচ্ছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|19:23
 
|19:23
|এটি সেভ্ করা হয়নি | তাই  এখানে  স্টার স্টার দেখা যাচ্ছে | তাহলে প্রথমে এটি সেভ্ করা যাক | সেভ্ না করে কম্পাইল্ করলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়, pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়না |
+
|এটি সেভ্ করা হয়নি ।  তাই  এখানে  স্টার স্টার দেখা যাচ্ছে ।  তাহলে প্রথমে এটি সেভ্ করা যাক ।  সেভ্ না করে কম্পাইল্ করলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়, pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়না
  
 
|-
 
|-
 
|19:43
 
|19:43
|তাহলে এটি কম্পাইল্ করা যাক | এখানে আসা যাক এখন  এই pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ  | এটি সেন্টার্  করা যাক |
+
|তাহলে এটি কম্পাইল্ করা যাক ।  এখানে আসা যাক ।  এখন  এই pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ  ।  এটি সেন্টার্  করা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|19:55
 
|19:55
|তাহলে ফ্রেম্-এর শিরোনাম  two columns এবং ‘mini page’ কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে,  সেন্টার্  করা  হয়েছে এবং  সম্পূর্ণ টেক্সট -এর প্রশস্তি-এর  ৪৫ শতাংশ ব্যহহার করা হয়েছে  |
+
|তাহলে ফ্রেম্-এর শিরোনাম  two columns এবং ‘mini page’ কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে,  সেন্টার্  করা  হয়েছে এবং  সম্পূর্ণ টেক্সট -এর প্রশস্তি-এর  ৪৫ শতাংশ ব্যহহার করা হয়েছে। 
  
 
|-
 
|-
 
|20:13
 
|20:13
|Begin enumerate | এবার  এই  দুটি এবং তারপর  end enumerate | পূর্বের মত  এখানেও alerting  ব্যবহার করা হয়েছে
+
|Begin enumerate এবার  এই  দুটি এবং তারপর  end enumerate ।  পূর্বের মত  এখানেও alerting  ব্যবহার করা হয়েছে
  
 
  |-
 
  |-
 
|20:26
 
|20:26
| ঠিকআছে, এই দুটি লক্ষ্য করুন |
+
| ঠিকআছে, এই দুটি লক্ষ্য করুন
  
 
|-
 
|-
 
|20:29
 
|20:29
| এখানেই ডকুমেন্ট্-এর সমাপ্তি | এখন  এর শেষে যা কিছু ছিল, সব এখানে যোগ করা যাক | এখানে আগের মিনি পেজটি শেষ হয়েছে এবার আরেকটি নতুন মিনি পেজ তৈরী করা যাক এবং  তাতে IITb ফাইলটি অন্তর্ভুক্ত করা যাক
+
| এখানেই ডকুমেন্ট্-এর সমাপ্তি।  এখন  এর শেষে যা কিছু ছিল, সব এখানে যোগ করা যাক ।  এখানে আগের মিনি পেজটি শেষ হয়েছে ।  এবার আরেকটি নতুন মিনি পেজ তৈরী করা যাক এবং  তাতে IITb ফাইলটি অন্তর্ভুক্ত করা যাক । 
  
 
|-
 
|-
 
|20:47
 
|20:47
|এই ফাইলটি আপনি আগেও দেখেছেন  | এই মিনিপেজ-টিও ৪৫ শতাংশ সাইজের | তাহলে প্রথমে এটিকে সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
+
|এই ফাইলটি আপনি আগেও দেখেছেন এই মিনিপেজ-টিও ৪৫ শতাংশ সাইজের তাহলে প্রথমে এটিকে সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক
  
 
|-
 
|-
 
|21:07
 
|21:07
|এটিকে ক্লিক্ করা যাক |
+
|এটিকে ক্লিক্ করা যাক।
  
 
|-
 
|-
 
|21:10
 
|21:10
|এখন এটি দেখা যাচ্ছে | কিন্তু এটিত়ে  একটি ছোটো  সমস্যা আছে, এই পেজ-এ গেলে  প্রথম item এবং ফিগার-দুটিই দেখা যাচ্ছে  | যদিও সোর্স ফাইল অনুযাই  ফিগারটি পরেই আছে  , কিন্তু  লেটেক্-কে এটি পরে দেখানোর কথা কোথাও বলা হয়নি | সম্ভবত লেটেক্ এটি সয়ন্ক্রিয়ভাবে-ই করেচে  |
+
|এখন এটি দেখা যাচ্ছে ।  কিন্তু এটিত়ে  একটি ছোটো  সমস্যা আছে, এই পেজ-এ গেলে  প্রথম item এবং ফিগার-দুটিই দেখা যাচ্ছে  ।  যদিও সোর্স ফাইল অনুযাই  ফিগারটি পরেই আছে  , কিন্তু  লেটেক্-কে এটি পরে দেখানোর কথা কোথাও বলা হয়নি সম্ভবত লেটেক্ এটি সয়ন্ক্রিয়ভাবে-ই করেচে 
  
 
|-
 
|-
 
|21:35
 
|21:35
|উদাহরণস্বরূপ,  আমরা যদি এটিকে এই আইটেম-এর মধ্যে রাখি, তাহলে এর  দ্বারা বোঝানো হবে আগে এটি দেখানো হোক এবং তারপরে ওটি |
+
|উদাহরণস্বরূপ,  আমরা যদি এটিকে এই আইটেম-এর মধ্যে রাখি, তাহলে এর  দ্বারা বোঝানো হবে আগে এটি দেখানো হোক এবং তারপরে ওটি
  
 
|-
 
|-
 
|21:46
 
|21:46
| কিন্তু আমরা কোথাওই বলিনি এটিকে পরে দেখানোর কোথা | আপনাকে এই বিষয়গুলির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে |
+
| কিন্তু আমরা কোথাওই বলিনি এটিকে পরে দেখানোর কোথা ।  আপনাকে এই বিষয়গুলির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে
  
 
|-
 
|-
 
|21:54
 
|21:54
|'pause'  ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা যায় | এটি সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এখন এটি ঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে, সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে |
+
|'pause'  ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা যায় ।  এটি সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।  এখন এটি ঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে, সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|22:09
 
|22:09
|প্রথমটি, দ্বিতীয়টি, আরেকবার,  এখানে একবার pause হয় | দেখুন, এখন সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে |
+
|প্রথমটি, দ্বিতীয়টি, আরেকবার,  এখানে একবার pause হয় ।  দেখুন, এখন সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে
 
      
 
      
 
|-
 
|-
 
|22:22
 
|22:22
|এবার এখানে আসা যাক | এবার পরবর্তী অলোচনার বিষয়  হল টেবিল | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | দেখুন, এখন টেবিলটি দেখা যাচ্ছে | টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি আমি এখানে বর্ণনা করব না, সেটি টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ বর্ণনা করা আছে |
+
|এবার এখানে আসা যাক ।  এবার পরবর্তী অলোচনার বিষয়  হল টেবিল ।  সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।  দেখুন, এখন টেবিলটি দেখা যাচ্ছে ।  টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি আমি এখানে বর্ণনা করব না, সেটি টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ বর্ণনা করা আছে । 
  
 
|-
 
|-
 
|23:01
 
|23:01
|এবার  আমরা এটি  ওখান  থেকে  কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন | এবার ফ্রেম্-এর শুরুতে ফিরে আসা যাক | এই টেবিলটি আমরা পূর্বেও ব্যবহার করেছি, এটিকে শুধু কাট্ করে এখানে পেস্ট করা হয়েছে |
+
|এবার  আমরা এটি  ওখান  থেকে  কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি ।  আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন ।  এবার ফ্রেম্-এর শুরুতে ফিরে আসা যাক ।  এই টেবিলটি আমরা পূর্বেও ব্যবহার করেছি, এটিকে শুধু কাট্ করে এখানে পেস্ট করা হয়েছে
  
 
|-
 
|-
 
|23:10
 
|23:10
|দেখুন,  সেন্টার্  এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে begin tabular এবং end tabular কমান্ড-গুলি আছে |
+
|দেখুন,  সেন্টার্  এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে begin tabular এবং end tabular কমান্ড-গুলি আছে
  
 
|-
 
|-
 
|23:19
 
|23:19
|তাহলে টেবিল অন্তর্ভুক্ত করার বিষয় নির্দেশিকাগুলি কি ? এগুলি ফিগার সংক্রান্ত নির্দেশিকাগুলির মতই | তাহলে সেগুলি দেখে নেওয়া যাক |
+
|তাহলে টেবিল অন্তর্ভুক্ত করার বিষয় নির্দেশিকাগুলি কি ? এগুলি ফিগার সংক্রান্ত নির্দেশিকাগুলির মতই ।  তাহলে সেগুলি দেখে নেওয়া যাক
  
 
|-
 
|-
 
|23:39
 
|23:39
| এখানে নির্দেশিকা গুলি দেখা যাচ্ছে | কম্পাইল্ করা যাক এবং এটি দেখে নেওয়া যাক |
+
| এখানে নির্দেশিকা গুলি দেখা যাচ্ছে কম্পাইল্ করা যাক এবং এটি দেখে নেওয়া যাক।
  
 
|-
 
|-

Revision as of 11:57, 27 February 2015

Time Narration
00:01 লেটেক্ এবং বিমার্ দ্বারা প্রেসেনটেশন্ তৈরী করা সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমি আপনাদের স্বাগত জানাচ্ছি ।
00:10 প্রথমে আমি স্ক্রিন্-এর বিন্যাস বর্ণনা করব। এখানে সোর্স ফাইলটি আছে, এখানে আমি pdflatex কমান্ড দ্বারা কম্পাইলেশান করব এবং স্ক্রিন্-এর এই অংশে আউটপুট দেখা যাবে।
00:27 আগে এটি দেখা নেওয়া যাক, একটু পরেই আমরা এর আলোচনায় ফিরে আসব । এটি আগে করা যাক, প্রথম স্লাইড্ এর সোর্স এখানে দেখা যাচ্ছে - begin frame, end frame, title page এবং টাইটল্ পেজটি title, author, এবং date এর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে ।
00:55 আমরা এখানে বিমার্ ডকুমেন্ট্ ক্লাস ব্যবহার করছি । এখানে আমরা ডকুমেন্ট্-টি শুরু করেছি।
01:02 ঠিকআছে, এটি হল প্রথম স্লাইড্ । এবার দ্বিতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক ।
01:07 এখানে আউটলাইন-টি দেখা যাচ্ছে , এটিকে কিভাবে তৈরী করা হয়েছে ? begin frame এবং end frame কমান্ড-এর দ্বারা একটি স্লাইড্ তৈরী করা যায় ।
01:17 এখানা ফ্রেম্ টাইটল্ হল outline । এটি এখানে দেখা যাচ্ছে। এরপর সাধারণ ‘itemize’ কমান্ড ব্যবহার করা হয়েছে ।
01:23 এবার তৃতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক । এই স্লাইড্-এ লেটেক্ সংক্রান্ত অন্যান্য স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-গুলির কথা বলা হয়েছে।
01:32 এই ওএবসাইট্-এ লেটেক্-এর অনেকগুলি টিউটোরিয়াল্ উপলব্ধ আছে । আপনি যদি লেটেক্ নিয়ে স্বচ্ছন্দ না হন, তাহলে আপনি ওই টিউটোরিয়াল্-গুলির সাহায্য নিতে পারেন ।
01:43 এই টিউটোরিয়াল্-গুলিত়ে লেটেক্ কিভাবে ব্যবহার করতে হয় ত়া নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে , এটি উইনডোস -এ কিভাবে লেটেক্ ইনস্টল্ এবং রান করতে হয়, ত়া বর্ণনা করে ।
01:54 আশা করি আমরা fosse dot in -এর মাধ্যমে আমরা আরো permanent লিঙ্ক দিতে পারব।
01:59 ঠিকআছে, তাহলে আমরা এই স্লাইড্-এর শেষে এসে গেছি , এটি ওই স্লাইড্-এর সোর্স । আমরা এখন এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এও এসে গেছি।
02:12 এবার আবার শুরুতে ফিরে যাওয়া যাক অর্থাৎ এই ফাইল-এর শুরুতে যাওয়া যাক ।
02:27 এরপর এই ডকুমেন্ট্-টিকে উন্নত করার জন্য আমরা যা পরিবর্তন করব , সেগুলি সবই এখানে করা হবে । আমি প্রত্যেকবার একটি করে যোগ করব এবং সেটি বর্ণনা করব ।
02:40 এবার দেখা যাক আমরা যদি ‘beamer theme split’ এই কমান্ডটি যোগ করি তাহলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় । এটি কাট্ করা যাক। এখানে আবার ফিরে আসা যাক ।
02:55 এবার সেভ্ করে pdflatex beamer লিখে কম্পাইল্ করা যাক ।
03:03 এটি ক্লিক্ করা যাক । দেখুন, এখানে এবং এখানে-ও কিছু banner তৈরী হয়ে গেছে ।
03:11 এখানেও banner দেখা যাচ্ছে । এরপর আমরা ডকুমেন্ট্-এ এই প্যাকেজ-টি যোগ করব । তাহলে beamer theme shadow প্যাকেজ-টি যোগ করা যাক।
03:23 এটি এখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক , এখন এগুলি সবই ডকুমেন্ট্ কমান্ড-এর ওপরে আছে । এবার এটি কম্পাইল্ করা যাক। ঠিকআছে, তাহলে দেখা যাক এটি ক্লিক্ করলে কি হই, এটি বড় হয়ে গেছে ।
03:48 আপনি দেখতে পাচ্ছেন এখানে রং-এরও পরিবর্তন হয়েছে । beamer theme shadow - কমান্ড-এর দ্বারা এটি করা হয় ।
04:00 এইপ্রকার আরো অনেক প্যাকেজ আছে । আমি এখন অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব ।
04:07 এই আলোচনার আউটলাইন -এর 'Referencees for further reading' -থেকেই আপনি দেখতে পাচ্ছেন এই আলোচনার শেষে আমরা কিছু ভবিষ্যত পাঠ্যর কথা উল্লেখ করব ।
04:16 আলোচনার আউটলাইন -টি এইপ্রকার । আমরা টাইটল্ পেজ, author name , কালর, লোগো ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব ।
04:25 অল্প কিছু animation যা আপনি প্রেসেনটেশন্ দেবার সময় ব্যবহার করতে পারেন , two column ফরম্যাট, ফিগার ও টেবিল, সমীকরণ , Verbatim ইত্যাদি নিয়েও আলোচনা করব । ঠিকআছে, তাহলে আবার শুরুতে ফিরে আসা যাক ।
04:40 দেখা যাক, এই লোগো-টি কেমন দেখতে ।
04:59 iitb logo.pdf ফাইলটিকে ওপেন করে দেখা যাক । আমি এখানেও এই একই নাম ব্যবহার করছি ।
05:07 এটি ওপেন করলে আপনি বুঝতে পারবেন আমি এই লোগো-টির কথা বলছিলাম ।
05:13 এই লোগো কমান্ড দ্বারা এটিকে এই কোনে অন্তর্ভুক্ত করা হবে এবং আর এর উচ্চতা হবে ১ সেন্টিমিটার । দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগে । এটি ক্লিক্ করা যাক ।
05:30 আপনি দেখতে পাচ্ছেন iitb লোগো এখানে দেখা যাচ্ছে । এখন থেকে প্রত্যেক পেজ-এ এই লোগোটি দেখা যাবে ।
05:39 এরপর আমরা এই কমান্ডটি যোগ করব । প্রেসেনটেশন্-এর জন্য অনেকসময় সব অক্ষরগুলি বোল্ড করার প্রয়োজন হয় ।
05:46 সেইজন্য, আমি এ কমান্ড-টি অন্তর্ভুক্ত করব । এটি কাট্ করে পেস্ট করা যাক ।
06:07 প্রকৃতপক্ষে, এটিকে begin document কমান্ড এর নীচে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
06:14 সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন ক্লিক্ করলেই সব অক্ষর বোল্ড হয়ে গেল । দেখুন, এগুলিও বোল্ড হয়ে গেছে ।
06:33 ঠিকআছে, এখন আমরা এই লেখাগুলিকে আরো সুন্দরভাবে উপস্হিত করব ।
06:43 উদাহরণস্বরূপ, এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে । এখানে শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে, এখানে লেখক সংক্রান্ত তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে ।
06:54 কোনোকোনো ক্ষেত্রে আমরা ছোটো শিরোনাম দেখতে-ও চাইতে পারি।
06:58 উদাহরণস্বরূপ, এখানে এই স্পেস-টি পর্যাপ্ত নয় । এবার আমরা এটি ব্যবহারের দ্বারা এই সমস্যার সমাধান করব ।
07:07 যেমন, এখানে সম্পূর্ণ শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে । এটিকে এখানে কাট্ করা যাক । এটিকে title কমান্ড এর পরে অর্থাৎ title কমান্ড এবং প্রকৃত টাইটল্-এর মাঝে আসা উচিত ।
07:27 আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখন শিরোনামটি পরিবর্তিত হয়ে গেছে ।
07:53 শুধুমাত্র নীচের অংশটি-ই দেখা যাচ্ছে । কারণ এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছিলাম – presentation using latex and beamer ।
08:03 এরপর আমি বলছি h-space হল অর্ধেক সেন্টিমিটার , যার দ্বারা এই স্পেস-টি তৈরী হয়েছে । এরপর এখানে পৃষ্ঠা-গুলির নম্বর দেখা যাচ্ছে । এটি হল তিন পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্-এর প্রথম পৃষ্ঠা , এটি দ্বিতীয়, এটি তৃতীয় ইত্যাদি ।
08:21 এটি ‘insert frame number divided by insert total frame number’ কমান্ড দ্বারা করা হয়েছে ।
08:29 এখন আমি এই একই জিনিস লেখকের নামের ক্ষেত্রেও করব । এখানে আসা যাক । কাট্ করা যাক ।
08:44 লেখকের নামের পরে এটিকে রাখা যাক । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এটি ক্লিক্ করা যাক ।
08:54 দেখুন, এখানে Kannan Moudgalya দেখা যাচ্ছে । এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছি । এখন এটি-ই প্রত্যেক পৃষ্ঠায় দেখা যাবে ।
09:08 এখন পরবর্তী আলোচনায় যাওয়া যাক এবং সমীকরণ অন্তর্ভুক্ত করার পদ্ধতি জেনে নেওয়া যাক ।
09:19 এই সম্পূর্ণ জিনিসটি-ই একটি সম্পূর্ণ ফ্রেম্ । তাহলে সম্পূর্ণ-টিকেই কাট্ করা যাক ।
09:29 এখানে ফিরে আসা যাক । এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এ যাওয়া যাক । সেভ্ করা যাক ।
09:38 এখন একটি নতুন স্লাইড্ তৈরী হয়েছে । দেখে নেওয়া যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে ।
09:46 এখান থেকেই ফ্রেম্-টি শুরু হয়েছে । কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন এই ডকুমেন্ট্-এ চারটি পৃষ্ঠা আছে । এটিটে কিন্তু ৩-ই দেখাছে, এটিকে আরেকবার ক্লিক্ করলে এখন ৪ দেখাচ্ছে ।
10:07 এটি স্লাইড্-এ সমীকরণ আছে । এই টিউটোরিয়াল্-এ আমি সমীকরণ লেখার পদ্ধতি আলোচনা করব না ।
10:15 পূর্ববর্তী টিউটোরিয়াল্-এ সমীকরণ তৈরী করার পদ্ধতি বর্ণনা করা আছে ।
10:20 এখানে আমি, ওই লেটেক্ ডকুমেন্ট্ -এ গেছি, এবং ওখান থেকে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি । এবং অবশ্যই আমি এখান থেকে সমীকরণ-এর নম্বর-গুলি সরিয়ে দিয়েছি কারণ একটি স্লাইড্-এ সমীকরণ-এ নম্বর দেয়া অর্থহীন ।
10:36 কিছুক্ষেত্রে,বিভিন্ন রং-এর দ্বারা কোনো লেখাকে আলাদাভাবে চিন্হিত করা দরকারী হতে পারে । উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এটি নীল রং-এর করতে চাই, তাহলে আমাকে প্রথমে এখানে আসতে হবে ।
10:55 color blue এই কমান্ড-টি লেখা যাক। এটি বন্ধ করা যাক । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
11:11 এটি ক্লিক্ করা যাক । দেখুন, এটি এখন নীল রং-এ দেখা যাচ্ছে ।
11:17 তাহলে আপনি কোনো সমীকরণ-এর বিষয় রেফার বা উল্লেখ-এর সময় সমীকরণ-এর নম্বর ব্যবহার না করে বলতে পারেন নীল রং-এ সমীকরণ-এর বিষয় আলোচনা হচ্ছে অথবা ভরের ভারসাম্য বিষয়ক সমীকরণ-টি দেখুন ইত্যাদি ।
11:33 আপনি কোনো আলোচনায় অবশ্যই এটিকে এমন কোনো পদ্ধতিতে রেফার করতে চাইবেন যেভাবে লোকের সেটি মনে থাকবে । এটি সবেমাত্র শেষ করা হয়েছে ।
11:40 এরপর আমরা animation অন্তর্ভুক্ত করব, যেটি তথ্যকে একটি বিষয়-এর পরে অপর বিষয় - এইভাবে আলোচনা করতে সাহায্য করে । তাহলে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক।
12:05 প্রথমে কম্পাইল্ করা যাক এবং দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে । ঠিকআছে , এটি পত্র লেখা সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল্ থেকে নেওয়া হয়েছে । এই তথ্যটি ওই টিউটোরিয়াল্-এও আছে ।
12:19 একমাত্র পরিবর্তন হল এই যে, এখানে begin enumerate এবং end enumerate এর মধ্যে ‘item plus minus alert’ ব্যবহার করা হয়েছে । দেখা যাক এর ফলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয়।
12:33 লক্ষ্য করুন আমি এখানে 'pause' কমান্ড ব্যবহার করেছি, যেখানে এই 'pause' কমান্ড-টি থাকে সেখানেই এটি বন্ধ হয়, তারপর begin enumerate শুরু হয় । তাহলে আগে যাওয়া যাক ।
12:48 পরের পৃষ্ঠা, তারপরের পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা এবং পরের পৃষ্ঠা । আপনি দেখতে পাচ্ছেন সাম্প্রতিকতম তথ্য-টি লাল রং-এ দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, বাকি সবই সাধারণ কালো রং-এ দেখা যাচ্ছে ।
12:59 আমি এখন ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি । তাহলে আমরা animation করার একটি সহজ পদ্ধতি জেনে নিয়েছি যার দ্বারা একটি সময় অল্প তথ্যই প্রেসেন্ট করা যায় ।
13:13 এরপর আমরা altered color টির রং নীল করব । যেমন, এখানে এটির রং লাল, এটিকেই altered color বলা হয়ে থাকে ।
13:32 আমি এই altered color টি নীল করতে চাই, যাতে আমি পূর্বে যে রং ব্যবহার করেছিলাম, এর সাথে এটির সামঞ্জস্য থাকে ।
13:45 তাহলে এখানে এসে এটি কাট্ করা যাক । এটি ডকুমেন্ট্ শুরুর আগে অর্থাৎ begin decument কমান্ড-এর আগে আসা উচিত ।
14:00 এখানে একটি স্পেস আছে ।
14:19 fg equals blue অর্থাৎ ‘foreground' এর রং নীল সেট করা হয়েছে । এরপর আমরা দেখব যে সমগ্র ডকুমেন্ট্-এর রং কত সহজে পরিবর্তন করা যায় ।
14:32 তাহলে এখানে আসা যাক , স্ল্যাশ document class -এর পরে এবং বিমার্ শুরু হবার আগে আমি এখানে brown বা বাদামী লেখা হল । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
14:50 দেখুন, এখন এটি বাদামী হয়ে গেছে । খুব অল্প পরিশ্রমেই এটি করা গেছে । এবার এটি পূর্বের রং-এ ফিরিয়ে আনা যাক ।
15:08 এর default রং -ই হল নীল, তাই এটি লেখার কোনো প্রয়োজন নেই । এখন এটি আবার নীল রং-এর হয়ে গেছে ।
15:19 এবার এখানে আসা যাক এবং এটি ডিলিট করা যাক । এখন আমি ফিগার অন্তর্ভুক্ত করব ।
15:31 এটি কাট্ করা যাক । এখানে আসা যাক । এর শেষে যাওয়া যাক । এটি কম্পাইল্ করা যাক ।
15:47 এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক । এই পৃষ্ঠায় ফিগার-এর উদাহরণ দেওয়া আছে ।
15:55 ফিগার অন্তর্ভুক্ত করার গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা-গুলি কি ? পরবর্তী আলোচনার মাধ্যমে সেগুলি জেনে নেওয়া যাক । এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক । কম্পাইল্ করা যাক । তাহলে এটি দেখা যাচ্ছে ।
16:24 Hints for including figures । এবার সোর্স ফাইল যেখানে এই ফিগার-টি তৈরী করা হয়েছে সেখানে যাওয়া যাক ।
16:34 তাহলে নির্দেশিকা-গুলি কি? প্রেসেনটেশন্ -এ floated environments ব্যবহার করবেন না ।
16:40 উদাহরণস্বরূপ, লেটেক্ ডকুমেন্ট্-এ যেমন begin figure, end figure কমান্ড ব্যবহার করা হয়, সেগুলি এখানে ব্যবহার করা যায়না ।
16:50 লেটেক্ে কিভাবে ফিগার অন্তর্ভুক্ত করা যায় সেই বিষয়ে আপনি যদি বিস্তারিতভাবে জানতে চান, তাহলে আপনি টেবিল এবং ফিগার সংক্রান টিউটোরিয়াল্-টির সাহায্য নিতে পারেন । তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না ।
17:03 ‘include graphics’ সরাসরি ব্যবহার করুন । যেমন, এখানে include graphics কমান্ড-টি দেখা যাচ্ছে এবং একটি লাইন-এর সম্পূর্ণ প্রশস্তি-ই ব্যবহার করা হয়েছে এবং ফাইলটি হল iitb ।
17:17 একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত যে বিমার্ এ কোনো প্যাকেজ ব্যহহারের জন্য সেটিকে আলাদাভাবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়না
17:28 কারণ বিমার্-এ স্বাভাবিকভাবে-ই সব প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত থাকে ।
17:33
17:45 প্রেসেন্টেশন্-এর শ্রোতা বা দর্শকরা রা কখনোই এই নম্বরগুলি মনে রাখবেন না । আপনি যদি পূর্বে দেখানো কোনো ফিগার পুনরায় রেফার করতে চান, সেটি আবার দেখান ।
17:57 পূর্বে দেখানো স্লাইড্-এর একটি কপি করুন এবং সেটি দেখান । এখানেই ফিগার বিষয়ক নির্দেশিকার সমাপ্তি হল এবং এখন আমরা এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি ।
18:08 এখন দেখা যাক কিভাবে two column এনভয়রনমেন্ট্ অন্তর্ভুক্ত করা যায় । এখানে আসা যাক । এবার এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে যাওয়া যাক । সেভ্ করা যাক ।
18:32 এটি আরো সহজ করে বোঝার জন্য আগে এটিকে সরিয়ে দেওয়া হল ।
18:39 তাহলে, এবার আমি আপনাদের সম্পূর্ণ তথ্যের কিছু অংশ আগে দেখাবো । এবার কম্পাইল্ করে দেখা যাক কি হয় ।
19:09 দেখুন, এখন দুটি কলাম বা শ্রেণী দেখা যাচ্ছে ।
19:23 এটি সেভ্ করা হয়নি । তাই এখানে স্টার স্টার দেখা যাচ্ছে । তাহলে প্রথমে এটি সেভ্ করা যাক । সেভ্ না করে কম্পাইল্ করলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়, pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়না ।
19:43 তাহলে এটি কম্পাইল্ করা যাক । এখানে আসা যাক । এখন এই pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ । এটি সেন্টার্ করা যাক ।
19:55 তাহলে ফ্রেম্-এর শিরোনাম two columns এবং ‘mini page’ কমান্ডটি ব্যবহার করা হয়েছে, সেন্টার্ করা হয়েছে এবং সম্পূর্ণ টেক্সট -এর প্রশস্তি-এর ৪৫ শতাংশ ব্যহহার করা হয়েছে।
20:13 Begin enumerate এবার এই দুটি এবং তারপর end enumerate । পূর্বের মত এখানেও alerting ব্যবহার করা হয়েছে
20:26 ঠিকআছে, এই দুটি লক্ষ্য করুন ।
20:29 এখানেই ডকুমেন্ট্-এর সমাপ্তি। এখন এর শেষে যা কিছু ছিল, সব এখানে যোগ করা যাক । এখানে আগের মিনি পেজটি শেষ হয়েছে । এবার আরেকটি নতুন মিনি পেজ তৈরী করা যাক এবং তাতে IITb ফাইলটি অন্তর্ভুক্ত করা যাক ।
20:47 এই ফাইলটি আপনি আগেও দেখেছেন । এই মিনিপেজ-টিও ৪৫ শতাংশ সাইজের । তাহলে প্রথমে এটিকে সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক ।
21:07 এটিকে ক্লিক্ করা যাক।
21:10 এখন এটি দেখা যাচ্ছে । কিন্তু এটিত়ে একটি ছোটো সমস্যা আছে, এই পেজ-এ গেলে প্রথম item এবং ফিগার-দুটিই দেখা যাচ্ছে । যদিও সোর্স ফাইল অনুযাই ফিগারটি পরেই আছে , কিন্তু লেটেক্-কে এটি পরে দেখানোর কথা কোথাও বলা হয়নি । সম্ভবত লেটেক্ এটি সয়ন্ক্রিয়ভাবে-ই করেচে ।
21:35 উদাহরণস্বরূপ, আমরা যদি এটিকে এই আইটেম-এর মধ্যে রাখি, তাহলে এর দ্বারা বোঝানো হবে আগে এটি দেখানো হোক এবং তারপরে ওটি ।
21:46 কিন্তু আমরা কোথাওই বলিনি এটিকে পরে দেখানোর কোথা । আপনাকে এই বিষয়গুলির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে ।
21:54 'pause' ব্যবহার করে এই সমস্যার সমাধান করা যায় । এটি সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । এখন এটি ঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে, সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে ।
22:09 প্রথমটি, দ্বিতীয়টি, আরেকবার, এখানে একবার pause হয় । দেখুন, এখন সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে ।
22:22 এবার এখানে আসা যাক । এবার পরবর্তী অলোচনার বিষয় হল টেবিল । সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক । দেখুন, এখন টেবিলটি দেখা যাচ্ছে । টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি আমি এখানে বর্ণনা করব না, সেটি টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ বর্ণনা করা আছে ।
23:01 এবার আমরা এটি ওখান থেকে কাট্ করে এখানে পেস্ট করেছি । আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন । এবার ফ্রেম্-এর শুরুতে ফিরে আসা যাক । এই টেবিলটি আমরা পূর্বেও ব্যবহার করেছি, এটিকে শুধু কাট্ করে এখানে পেস্ট করা হয়েছে ।
23:10 দেখুন, সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে begin tabular এবং end tabular কমান্ড-গুলি আছে ।
23:19 তাহলে টেবিল অন্তর্ভুক্ত করার বিষয় নির্দেশিকাগুলি কি ? এগুলি ফিগার সংক্রান্ত নির্দেশিকাগুলির মতই । তাহলে সেগুলি দেখে নেওয়া যাক ।
23:39 এখানে নির্দেশিকা গুলি দেখা যাচ্ছে । কম্পাইল্ করা যাক এবং এটি দেখে নেওয়া যাক।
23:51 টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমরা table এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে tabular ব্যবহার করেছিলাম |
24:02 এটিকে সরাসরি অন্তর্ভুক্ত করুন | উদাহরণস্বরূপ, এখানে এটিকে সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে |
24:15
24:25 যেমন, এই স্লাইড্-এ কোনো লেখাই আলাদা রং-এর সাহায্যে বিশেষভাবে দেখানো হচ্ছে না | মনে করে দেখুন, আগে আমরা alerting এর জন্য নীল রং-এর ব্যবহার করেছিলাম |
24:43 Begin itemize, End itemize, তার মধ্যে আমরা লিখেছিলাম item plus minus |
24:56 কিন্তু এখন আর ওটি ব্যবহার করা হচ্ছেনা | এরজন্যই এখন সব লেখাই কালো রং-এর দ্যাখাচ্ছে | এটি animation করার সহজতর উপায় | আপনি যেকোনো একটি করতে পারেন | আমি এটিই এখানে লিখে রেখেছি |
25:17 Show different animations in the previous slide.
25:20 উদাহরণস্বরূপ, এখানে যা আছে সেটিকে যদি আপনি ছাপাতে চান, তাহলে সেটি ২৪ পৃষ্ঠার হবে, যদিও ডকুমেন্ট্-টি মাত্র ১০ পৃষ্ঠার |
25:41 তাই এটি print out বা ছাপাতে গেলে ২৪ পাতা লাগবে |
25:52
26:00 এখন এটিতে মাত্র ১০ টি পৃষ্ঠা আছে | পুনরায় কম্পাইল্ করা যাক |
26:11 এর পরের পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা ইত্যাদি |
26:22 ডকুমেন্ট্-এর পরিবর্তনটি লক্ষ্য করুন | এখানে সবকটি প্যারামিটার(parameters) কমা দিয়ে দিয়ে যোগ করা যেতে পারে |
26:42 কম্পাইল্ করা যাক |
26:51 এই উদাহরণ-এর সাহায্যে ব্যাপারটি বুঝে নেওয়া যাক | এখানে আসা যাক, শেষে যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |
27:15 আপনি দেখতে পাচ্ছেন, এখানে Verbatim তৈরী করা হয়েছে |
27:24 আমি এগুলি নীল রং -এর করে দিয়েছি | এর জন্য আপনাকে আলাদাভাবে একটি-ই কাজ করতে হবে , begin frame এর পরে স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এ fragile লিখতে হবে |
27:50 দেখা যাক, ঠিক কি সমস্যা হয় | এটিকে ডিলিট করা যাক, এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এটি অভিযোগ জানাচ্ছে যে এটি সোর্স ফাইলটি সম্পূর্ণ সঠিক নেই | এবার আবার fragile শব্দটি যোগ করা যাক | সেভ্ করা যাক | এই কমপাইলেশান থেকে বাইরে আসা যাক |
28:20 এখন এটি সঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে |
28:31 তাহলে আপনি অন্যান্য বিষয়গুলি সম্পর্কে জানবেন কিভাবে ? এখানে কিছু তথ্য আছে, নীচে যাওয়া যাক |
28:43 এটি কম্পাইল্ করার পর, আমরা স্লাইড্ থেকে সেগুলি দেখে নেব | বিমার্ বিষয়ে তথ্যের প্রধান উত্স হল beamer user guide dot pdf |
29:07 এটি নিয়ে আমি অল্প আলোচনা করব |
29:19 উদাহরণস্বরূপ, এটি একটি ২২৪ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্ | এটি খুবই বড় ডকুমেন্ট্ |
29:35 তাহলে এখানে আসা যাক | সর্ব প্রথম পৃষ্ঠায়, সাধারণ স্লাইড্ কিভাবে তৈরী করা যায় সেই বিষয়ে লেখক বর্ণনা দিয়েছেন এবং তিনি সোর্সটিও এখানে দিয়েছেন |
29:56 এটিকে minimize করা যাক | এবার এই ডকুমেন্ট্-এর নীচে যাওয়া যাক | এবার পেস্ট করা যাক এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক |
30:20 এখানে লেখক theorem এনভয়রনমেন্ট্ ব্যবহার করেছেন | উদাহরণস্বরূপ, এখানে begin theorem এবং end theorem দেখা যাচ্ছে |
30:36
30:40 proof বলা হলে, এখানে আরেকটি উইন্ডো খুলে যায় | এর নাম 'proof dot' |
30:52 এখানে লেখক alert-এর একটি অন্য পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন | আপনি যদি এটি দেখতে চান, তাহলে আবার ফিরে যাওয়া যাক |
31:05 কম্পাইল্ করা যাক |
31:25 এবার পিছনে গিয়ে animation -টি দেখে নেওয়া যাক |
31:36 এই দুটি আইটেম -এর নম্বর এক, অন্যগুলির নম্বর দুই এবং তিন | অন্য ভাবে বলতে গেলে, স্লাইড্-এ বিভিন্ন আইটেম-গুলি কি ক্রম অনুসারে দেখা যাবে, ত়া আপনি নির্ধারিত করতে পারেন |
32:00
32:07 বিমার্ ক্লাস-এর অনেক বৈশিষ্ট্য আছে এবং সেগুলি এই নির্দেশিকা-টিত়ে উল্লেখ-ও করা আছে |
32:30 ঠিকআছে, এটিকে আবার handout-এ পরিবর্তন করে দেওয়া যাক | প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এর একটি সমস্যার জন্য আমরা হ্যান্ডআউট্ মোড্-এ ফিরে যাচ্ছি |
32:40 তাই আপনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হ্যান্ডআউট্ মোড্-এই কাজ করতে পছন্দ করবেন এবং কদাচ কখনো আপনি যখন সত্যিই animation দেখতে চাইবেন, তখন-ই প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এ কাজ করবেন |
এবং যখন আপনি প্রিন্ট-আউট করতে চাইবেন, তখন আপনি হ্যান্ডআউট্ মোড্ ব্যবহার করবেন | এবার শেষে যাওয়া যাক |
এই সম্পূর্ণ জিনিসটি কপি করে এখানে নিয়ে আসা যাক | প্রত্যেকবারের মত এবারেও কম্পাইল্ করা যাক |
স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এর জন্য অর্থ ICT -এর National Mission of Education এর মাধ্যমে আসে | এটি হল এই প্রকল্পের ওএবসাইট্ |
আমি অন্তরা এখানে-ই আপনাদের থেকে বিদায় নিচ্ছি | kannan@iitb.ac.in এ আপনার সুচিন্তিত মতামত জানালে বাধিত হব | শুভবিদায় |

Contributors and Content Editors

Kaushik Datta, PoojaMoolya