Difference between revisions of "Linux/C2/Basic-Commands/Bengali"
From Script | Spoken-Tutorial
(Created page with '{| border=1 !Time !Narration |- |0:00 |লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের এই কথ্য টিউটোরিয়ালে আ…') |
PoojaMoolya (Talk | contribs) |
||
Line 3: | Line 3: | ||
!Narration | !Narration | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:00 |
|লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের এই কথ্য টিউটোরিয়ালে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। | |লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের এই কথ্য টিউটোরিয়ালে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:05 |
|এই টিউটোরিয়ালেটিতে, আমরা কিছু মৌলিক র্নিদেশাবলী শিখব । | |এই টিউটোরিয়ালেটিতে, আমরা কিছু মৌলিক র্নিদেশাবলী শিখব । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:10 |
|আমি উবুন্টু ১০.০৪ ব্যবহার করছি। | |আমি উবুন্টু ১০.০৪ ব্যবহার করছি। | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:12 |
|আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনি লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে শুরু করতে হয়, ত়া জানেন । | |আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনি লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে শুরু করতে হয়, ত়া জানেন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:17 |
|আপনি চাইলে সেই সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল-টি www.spoken-tutorial.org ওএবসাইট-এ দেখতে পারেন । | |আপনি চাইলে সেই সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল-টি www.spoken-tutorial.org ওএবসাইট-এ দেখতে পারেন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:26 |
|এই টিউটোরিয়ালেটিতে আমরা কমান্ড এবং কমান্ড interpreter সম্পর্কে শিখব । | |এই টিউটোরিয়ালেটিতে আমরা কমান্ড এবং কমান্ড interpreter সম্পর্কে শিখব । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:33 |
| তারপর আমরা শিখব কিভাবে man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্সে সাহায্য পাওয়া যেতে পারে । | | তারপর আমরা শিখব কিভাবে man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্সে সাহায্য পাওয়া যেতে পারে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:39 |
|এখন প্রথম প্রশ্ন হল, কমান্ড আসলে কি ? | |এখন প্রথম প্রশ্ন হল, কমান্ড আসলে কি ? | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:43 |
|সরল ভাষায় লিনাক্স কমান্ড হল এমন কিছু শব্দগুচ্ছ যা দিয়ে কোনো ক্রিয়া বা action হয় । | |সরল ভাষায় লিনাক্স কমান্ড হল এমন কিছু শব্দগুচ্ছ যা দিয়ে কোনো ক্রিয়া বা action হয় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:52 |
|খুব কম লিনাক্স কমান্ডই দৈর্ঘ্যে চার অক্ষরের চেয়ে বেশি হয় । উদাহরণস্বরূপ, ls, who, ps ইত্যাদি । | |খুব কম লিনাক্স কমান্ডই দৈর্ঘ্যে চার অক্ষরের চেয়ে বেশি হয় । উদাহরণস্বরূপ, ls, who, ps ইত্যাদি । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |00:59 |
|কমান্ড-গুলি lower case বা ছোটো হাতের অক্ষরে লেখা হয় এবং সেগুলি কেস sensitive হয় । চলুন একটি উদাহরন দেখি । | |কমান্ড-গুলি lower case বা ছোটো হাতের অক্ষরে লেখা হয় এবং সেগুলি কেস sensitive হয় । চলুন একটি উদাহরন দেখি । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:05 |
|Application -> Accessories । | |Application -> Accessories । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:08 |
|তারপর অপশন-গুলি থেকে টার্মিনাল ক্লিক করলাম । | |তারপর অপশন-গুলি থেকে টার্মিনাল ক্লিক করলাম । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:14 |
|আপনি টার্মিনাল window খোলার জন্য আপনার কীবোর্ডের ctrl alt t কী-তিনটি একসাথে টিপতে পারেন । | |আপনি টার্মিনাল window খোলার জন্য আপনার কীবোর্ডের ctrl alt t কী-তিনটি একসাথে টিপতে পারেন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:20 |
|আমরা এখন প্রম্পট দেখতে পাচ্ছি ($) এবং তার পাশে একটি কার্সর দপদপ করছে । এই প্রম্পট-এই আমরা কমান্ড টাইপ করবো । | |আমরা এখন প্রম্পট দেখতে পাচ্ছি ($) এবং তার পাশে একটি কার্সর দপদপ করছে । এই প্রম্পট-এই আমরা কমান্ড টাইপ করবো । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:29 |
|who টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন । | |who টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:34 |
|এখন এই সিস্টেম-এ যারা log in করে আছে, তাদের নাম দেখা যাচ্ছে । আমরা প্রকৃতপক্ষে একটি কমান্ড who রান করেছি যার দ্বারা সিস্টেম-এ কারা log in করে আছে, ত়া দেখা যায় । | |এখন এই সিস্টেম-এ যারা log in করে আছে, তাদের নাম দেখা যাচ্ছে । আমরা প্রকৃতপক্ষে একটি কমান্ড who রান করেছি যার দ্বারা সিস্টেম-এ কারা log in করে আছে, ত়া দেখা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:47 |
|কিন্তু কে এই command-গুলিকে, যেগুলি আসলে কএকটি অক্ষরের থেকে বেশি কিছু নয়, সেগুলিকে ক্রিয়াত়ে রূপান্তর করছে? | |কিন্তু কে এই command-গুলিকে, যেগুলি আসলে কএকটি অক্ষরের থেকে বেশি কিছু নয়, সেগুলিকে ক্রিয়াত়ে রূপান্তর করছে? | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |01:54 |
− | | | + | |এ0ইটি, কমান্ড Interpreter-এর কাজ । এটিকে shell বলা হয় । |
|- | |- | ||
− | | | + | |01:59 |
|shell বলতে এমন একটি program -কে বোঝায় আমাদের এবং লিনাক্স সিস্টেম-এর মধ্যে সাধারণ ক্ষেত্র হিসাবে কাজ করে । | |shell বলতে এমন একটি program -কে বোঝায় আমাদের এবং লিনাক্স সিস্টেম-এর মধ্যে সাধারণ ক্ষেত্র হিসাবে কাজ করে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:08 |
|এটি আমাদের দ্বারা লেখা কমান্ড অপারেটিং সিস্টেম-এ execute করত়ে বা চালাতে সাহায্য করে । | |এটি আমাদের দ্বারা লেখা কমান্ড অপারেটিং সিস্টেম-এ execute করত়ে বা চালাতে সাহায্য করে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:13 |
|লিনাক্স -এ একাধিক আলাদা shell ইনস্টল করা যায় যাতে আপনি আপনার পছন্দমত shell-টি ব্যবহার করতে পারেন । | |লিনাক্স -এ একাধিক আলাদা shell ইনস্টল করা যায় যাতে আপনি আপনার পছন্দমত shell-টি ব্যবহার করতে পারেন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:22 |
|লিনাক্স-এ সাধারনতঃ bash বা GNU Bourne-Again SHell সেল /bin/sh হিসাবে ইনস্টল করা থাকে । | |লিনাক্স-এ সাধারনতঃ bash বা GNU Bourne-Again SHell সেল /bin/sh হিসাবে ইনস্টল করা থাকে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:35 |
|এই টিউটোরিয়ালটিতে আমরা যে কমান্ড-গুলি শিখব, সেগুলি generic অর্থাৎ বেশিরভাগ লিনাক্স shell-এই সামান্য কিছু পরিবর্তন করে এই কমান্ড-গুলি রান করা যায় । | |এই টিউটোরিয়ালটিতে আমরা যে কমান্ড-গুলি শিখব, সেগুলি generic অর্থাৎ বেশিরভাগ লিনাক্স shell-এই সামান্য কিছু পরিবর্তন করে এই কমান্ড-গুলি রান করা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:44 |
|আমরা এই টিউটোরিয়াল- কমান্ড রান করার জন্য bash shell ব্যবহার করব । | |আমরা এই টিউটোরিয়াল- কমান্ড রান করার জন্য bash shell ব্যবহার করব । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:51 |
|কারণ, bash সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় শেল এবং প্রায় সমস্ত ইউনিক্স সিস্টেম-এ ব্যবহার করা যায় । | |কারণ, bash সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় শেল এবং প্রায় সমস্ত ইউনিক্স সিস্টেম-এ ব্যবহার করা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |02:58 |
|অন্যান্য shell -এর মধ্যে আছে Bourne shell (sh) যেটি মূল ইউনিক্স শেল, C শেল (csh) এবং Korn shell(ksh) । | |অন্যান্য shell -এর মধ্যে আছে Bourne shell (sh) যেটি মূল ইউনিক্স শেল, C শেল (csh) এবং Korn shell(ksh) । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:08 |
|আমরা কোন shell ব্যবহার করছি, তা দেখার জন্য | |আমরা কোন shell ব্যবহার করছি, তা দেখার জন্য | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:11 |
|টার্মিনাল উইন্ডোতে যান | কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - echo স্পেস ডলার বড় হাতের অক্ষরে SHELL । এন্টার টিপুন । | |টার্মিনাল উইন্ডোতে যান | কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - echo স্পেস ডলার বড় হাতের অক্ষরে SHELL । এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:27 |
|সাধারণতঃ, /bin/bash বা bash শেল আউটপুট হিসাবে দেখা যায় । | |সাধারণতঃ, /bin/bash বা bash শেল আউটপুট হিসাবে দেখা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:34 |
|আমরা চাইলে অন্য শেল-এও কাজ করতে পারি | সেই পদ্ধতি আরো advanced টিউটোরিয়ালে আলোচনা করা হবে ।| | |আমরা চাইলে অন্য শেল-এও কাজ করতে পারি | সেই পদ্ধতি আরো advanced টিউটোরিয়ালে আলোচনা করা হবে ।| | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:42 |
|প্রকৃতপক্ষে কমান্ড-গুলি হল ফাইল যাতে প্রোগ্রাম থাকে, প্রোগ্রাম-গুলি প্রায়শই C language-e লেখা হয় । | |প্রকৃতপক্ষে কমান্ড-গুলি হল ফাইল যাতে প্রোগ্রাম থাকে, প্রোগ্রাম-গুলি প্রায়শই C language-e লেখা হয় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:47 |
|এই ফাইলগুলি ডিরেক্টরীতে থাকে । একটি কমান্ড কোথায় আছে ত়া দেখার জন্য, আমরা টাইপ কমান্ড ব্যবহার করতে পারি । | |এই ফাইলগুলি ডিরেক্টরীতে থাকে । একটি কমান্ড কোথায় আছে ত়া দেখার জন্য, আমরা টাইপ কমান্ড ব্যবহার করতে পারি । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |03:55 |
|কমান্ডে প্রম্পট-এ লিখুন type স্পেস ps । এন্টার টিপুন । | |কমান্ডে প্রম্পট-এ লিখুন type স্পেস ps । এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:03 |
|দেখা যাচ্ছে যে ps হল প্রকৃতপক্ষে একটি ফাইল যা /bin ডিরেক্টরীতে থাকে । | |দেখা যাচ্ছে যে ps হল প্রকৃতপক্ষে একটি ফাইল যা /bin ডিরেক্টরীতে থাকে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:09 |
|যখন আমরা কমান্ড প্রম্পট-এ কমান্ড এন্টার করি, shell কিছু নির্দিষ্ট ডিরেক্টরীতে অনুরূপ নামের ফাইলটি অনুসন্ধান করে । | |যখন আমরা কমান্ড প্রম্পট-এ কমান্ড এন্টার করি, shell কিছু নির্দিষ্ট ডিরেক্টরীতে অনুরূপ নামের ফাইলটি অনুসন্ধান করে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:18 |
|যদি ফাইল-টি খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে সেই সংশ্লিষ্ট ফাইল এর প্রোগ্রাম রান করে, অন্যথায় একটি “command not found” error দেখা যায় । | |যদি ফাইল-টি খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে সেই সংশ্লিষ্ট ফাইল এর প্রোগ্রাম রান করে, অন্যথায় একটি “command not found” error দেখা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:27 |
|কোন কোন ডিরেক্টরী-ত়ে কমান্ডটি অনুসন্ধান করা হবে, ত়া PATH variable দ্বারা বোঝা যায় । আমরা এটি একটু পরেই দেখব । | |কোন কোন ডিরেক্টরী-ত়ে কমান্ডটি অনুসন্ধান করা হবে, ত়া PATH variable দ্বারা বোঝা যায় । আমরা এটি একটু পরেই দেখব । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:34 |
|এখন যদি আমরা সেই ডিরেক্টরী-গুলির তালিকা দেখতে চাই, তাহলে echo স্পেস ডলার ক্যাপিটাল-এ PATH কমান্ড-টি লিখুন | এন্টার টিপুন । | |এখন যদি আমরা সেই ডিরেক্টরী-গুলির তালিকা দেখতে চাই, তাহলে echo স্পেস ডলার ক্যাপিটাল-এ PATH কমান্ড-টি লিখুন | এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:52 |
|কমান্ড-এর ব্যাপারে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস উল্লেখ করা প্রয়োজন । | |কমান্ড-এর ব্যাপারে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস উল্লেখ করা প্রয়োজন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |04:57 |
|লিনাক্স দুই ধরনের কমান্ড আছে : External command এবং internal command । | |লিনাক্স দুই ধরনের কমান্ড আছে : External command এবং internal command । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:02 |
|external কমান্ড-গুলি আলাদা ফাইল বা প্রোগ্রাম হিসাবে থাকে । | |external কমান্ড-গুলি আলাদা ফাইল বা প্রোগ্রাম হিসাবে থাকে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:07 |
|লিনাক্স-এ বেশীরভাগ কমান্ড-ই এই প্রকৃতির । কিন্তু কিছু কমান্ড আছে যাদের implementation shell-এর ভিতরেই লেখা থাকে এবং সেগুলি আলাদা ফাইল হিসেবে থাকে না । | |লিনাক্স-এ বেশীরভাগ কমান্ড-ই এই প্রকৃতির । কিন্তু কিছু কমান্ড আছে যাদের implementation shell-এর ভিতরেই লেখা থাকে এবং সেগুলি আলাদা ফাইল হিসেবে থাকে না । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:18 |
|সেগুলি হল internal কমান্ড । | |সেগুলি হল internal কমান্ড । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:20 |
|echo একটি internal কমান্ড । এটি নিয়ে আমরা এমরা একটু পরেই আলোচনা করবো । | |echo একটি internal কমান্ড । এটি নিয়ে আমরা এমরা একটু পরেই আলোচনা করবো । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:25 |
|টার্মিনাল উইন্ডো-তে যাjan । কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - | |টার্মিনাল উইন্ডো-তে যাjan । কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:33 |
|type স্পেস echo । এন্টার টিপুন । | |type স্পেস echo । এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:40 |
|আউটপুট থেকে দেখা যাচ্ছে echo একটি shell bulletin । | |আউটপুট থেকে দেখা যাচ্ছে echo একটি shell bulletin । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:43 |
|একটি ফাইল-এর নাম দেওয়ার পরিবর্তে, এটি দেখায় যে echo কমান্ডের implementation শেল-এর মধ্যেই আছে । এইজন্যই এটিকে internal কমান্ড বলা হয় । | |একটি ফাইল-এর নাম দেওয়ার পরিবর্তে, এটি দেখায় যে echo কমান্ডের implementation শেল-এর মধ্যেই আছে । এইজন্যই এটিকে internal কমান্ড বলা হয় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |05:56 |
|এবার অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অর্থাত কমান্ড-এর কাঠামো নিয়ে আলোচনা করা যাক । | |এবার অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অর্থাত কমান্ড-এর কাঠামো নিয়ে আলোচনা করা যাক । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:01 |
|কমান্ড একটি শব্দ অথবা সাদা স্পেসের দ্বারা আলাদা করা একাধিক শব্দ নিয়ে হতে পারে । | |কমান্ড একটি শব্দ অথবা সাদা স্পেসের দ্বারা আলাদা করা একাধিক শব্দ নিয়ে হতে পারে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:08 |
|দ্বিতীয ক্ষেত্রে প্রথম শব্দটি হল কমান্ডের প্রকৃত নাম এবং অন্যগুলি হল arguments । | |দ্বিতীয ক্ষেত্রে প্রথম শব্দটি হল কমান্ডের প্রকৃত নাম এবং অন্যগুলি হল arguments । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:16 |
|argument-গুলি অপশন বা expression অথবা ফাইল নাম হতে পারে । | |argument-গুলি অপশন বা expression অথবা ফাইল নাম হতে পারে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:20 |
|একটি কমান্ড বিভিন্ন অপশন-এর জন্য বিভিন্ন কাজ করে থাকে । | |একটি কমান্ড বিভিন্ন অপশন-এর জন্য বিভিন্ন কাজ করে থাকে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:26 |
|সাধারণত অপশন-গুলির পূর্বে একটি বা দুটি বিয়োগ চিন্হ থাকে [-] থাকে, সেগুলিকে যথাক্রমে সংক্ষিপ্ত এবং দীর্ঘ অপশন বলে । | |সাধারণত অপশন-গুলির পূর্বে একটি বা দুটি বিয়োগ চিন্হ থাকে [-] থাকে, সেগুলিকে যথাক্রমে সংক্ষিপ্ত এবং দীর্ঘ অপশন বলে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:35 |
|টার্মিনাল উইন্ডো-তে যান । কমান্ড লিখে তাদের আউটপুট দেখা যাক । | |টার্মিনাল উইন্ডো-তে যান । কমান্ড লিখে তাদের আউটপুট দেখা যাক । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:40 |
|টার্মিনাল উইন্ডো পরিস্কার করার জন্য clear লিখুন । | |টার্মিনাল উইন্ডো পরিস্কার করার জন্য clear লিখুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:44 |
|তারপর ls লিখে এন্টার টিপুন । | |তারপর ls লিখে এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:49 |
|আবার clear লিখে এন্টার টিপুন । | |আবার clear লিখে এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |06:55 |
|লেখা যাক ls স্পেস মাইনাস a । তারপর এন্টার টিপুন । | |লেখা যাক ls স্পেস মাইনাস a । তারপর এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:04 |
|টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য আবার clear লিখুন । | |টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য আবার clear লিখুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:11 |
|এরপর লিখুন ls স্পেস মাইনাস মাইনাস all । তারপর এন্টার টিপুন । | |এরপর লিখুন ls স্পেস মাইনাস মাইনাস all । তারপর এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:19 |
|আবার, টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য clear লিখুন । | |আবার, টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য clear লিখুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:23 |
|এবার লিখুন ls স্পেস মাইনাস d | এন্টার টিপুন । | |এবার লিখুন ls স্পেস মাইনাস d | এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:32 |
|এখন এইটুকু বুঝলেই যথেষ্ট যে অপশন-এর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কমান্ডের আচরণ-এরও পরিবর্তন হয় । | |এখন এইটুকু বুঝলেই যথেষ্ট যে অপশন-এর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কমান্ডের আচরণ-এরও পরিবর্তন হয় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:40 |
|লিনাক্স-এ অনেক কমান্ড আছে, | |লিনাক্স-এ অনেক কমান্ড আছে, | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:45 |
|যেগুলির প্রত্যেকটির অনেকগুলি অপশন আছে । | |যেগুলির প্রত্যেকটির অনেকগুলি অপশন আছে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:48 |
|ক-একটি কমান্ড-কে একত্র করে একসাথে চালানো যেতে পারে । আমরা সেটি একটু পরে দেখব । কিন্তু, এত কিছু আমরা মনে রাখব কিভাবে ? | |ক-একটি কমান্ড-কে একত্র করে একসাথে চালানো যেতে পারে । আমরা সেটি একটু পরে দেখব । কিন্তু, এত কিছু আমরা মনে রাখব কিভাবে ? | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |07:55 |
|বাস্তবে, মনে রাখার কোনো প্রয়োজন নেই । কারণ, লিনাক্সে উত্কৃষ্ট online সাহায্যের সুবিধা আছে । | |বাস্তবে, মনে রাখার কোনো প্রয়োজন নেই । কারণ, লিনাক্সে উত্কৃষ্ট online সাহায্যের সুবিধা আছে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:01 |
|man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্স-এর প্রতিটি কমান্ডের সম্বন্ধে তথ্য জানা যায় । | |man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্স-এর প্রতিটি কমান্ডের সম্বন্ধে তথ্য জানা যায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:08 |
|উদাহরণ স্বরূপ, ls কমান্ড-এর বিষয়ে জানতে হলে আপনি টার্মিনালে যান । | |উদাহরণ স্বরূপ, ls কমান্ড-এর বিষয়ে জানতে হলে আপনি টার্মিনালে যান । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:16 |
|এবার man কমান্ড-এ আর্গুমেন্ট হিসাবে ls লিখতে হবে । লেখা যাক - man স্পেস ls । এন্টার টিপলাম । | |এবার man কমান্ড-এ আর্গুমেন্ট হিসাবে ls লিখতে হবে । লেখা যাক - man স্পেস ls । এন্টার টিপলাম । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:30 |
|এখান থেকে বেরিয়ে আসতেহলে q টিপতে হবে । | |এখান থেকে বেরিয়ে আসতেহলে q টিপতে হবে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:35 |
|man হল সিস্টেম-এর নিজস্ব তথ্যসহায়ক । সাধারণতঃ man-এর আর্গুমেন্ট একটি প্রোগ্রাম, উপযোগীতা বা function হয়ে থাকে । | |man হল সিস্টেম-এর নিজস্ব তথ্যসহায়ক । সাধারণতঃ man-এর আর্গুমেন্ট একটি প্রোগ্রাম, উপযোগীতা বা function হয়ে থাকে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:43 |
|man সেই আর্গুমেন্ট-এর সাথে সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদর্শন করে । | |man সেই আর্গুমেন্ট-এর সাথে সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদর্শন করে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:49 |
|কোনো সেকশন বা পরিচ্ছেদ উল্লেখ করা থাকলে man শুধুমাত্র সেই পরিচ্ছেদ -এর তথ্য অনুসন্ধান করে । | |কোনো সেকশন বা পরিচ্ছেদ উল্লেখ করা থাকলে man শুধুমাত্র সেই পরিচ্ছেদ -এর তথ্য অনুসন্ধান করে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |08:55 |
|সাধারনতঃ man কমান্ড পূর্বনির্ধারিত ক্রম-অনুসারে সব পরিচ্ছেদ -এই অনুসন্ধান করে এবং তথ্যটি একাধিক পরিচ্ছেদ-এ থাকলে এটি কেবলমাত্র প্রথম পরিচ্ছেদ -এর তথ্যটি-ই দেখায় । | |সাধারনতঃ man কমান্ড পূর্বনির্ধারিত ক্রম-অনুসারে সব পরিচ্ছেদ -এই অনুসন্ধান করে এবং তথ্যটি একাধিক পরিচ্ছেদ-এ থাকলে এটি কেবলমাত্র প্রথম পরিচ্ছেদ -এর তথ্যটি-ই দেখায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:07 |
|আপনি man কমান্ড-টিকে স্বয়ং man কমান্ড-এর সম্বন্ধে জানতেও ব্যবহার করতে পারেন। | |আপনি man কমান্ড-টিকে স্বয়ং man কমান্ড-এর সম্বন্ধে জানতেও ব্যবহার করতে পারেন। | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:14 |
|টার্মিনাল-এ গিয়ে লিখুন man স্পেস man । এন্টার টিপুন । | |টার্মিনাল-এ গিয়ে লিখুন man স্পেস man । এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:23 |
|বাইরে আসতে q টিপুন । | |বাইরে আসতে q টিপুন । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:26 |
|man কমান্ডের অনেক অপশন আছে । | |man কমান্ডের অনেক অপশন আছে । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:30 |
|এখানে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অপশন-গুলি নিয়ে আলোচনা করা যাক । কখনও এরকম হয় যে আমরা কি করতে চাই, ত়া জানি কিন্তু সেটি করার জন্য সঠিক কমান্ড-টি জানি না । সেইক্ষেত্রে আমরা কি করব ? | |এখানে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অপশন-গুলি নিয়ে আলোচনা করা যাক । কখনও এরকম হয় যে আমরা কি করতে চাই, ত়া জানি কিন্তু সেটি করার জন্য সঠিক কমান্ড-টি জানি না । সেইক্ষেত্রে আমরা কি করব ? | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:41 |
|man কমান্ড -k অপশন-এর সাথে ব্যবহার করলে সেটি একটি keyword-এর সাথে সংশ্লিষ্ট সমস্ত কমান্ড-গুলির একটি তালিকা দেয় এবং তাদের সংক্ষিপ্ত উদ্দেশ্যে জানায় । | |man কমান্ড -k অপশন-এর সাথে ব্যবহার করলে সেটি একটি keyword-এর সাথে সংশ্লিষ্ট সমস্ত কমান্ড-গুলির একটি তালিকা দেয় এবং তাদের সংক্ষিপ্ত উদ্দেশ্যে জানায় । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:50 |
|উদাহরণস্বরূপ, একটি ডিরেক্টরী তৈরি করার সঠিক কমান্ড আমরা নাও জানতে পারি । | |উদাহরণস্বরূপ, একটি ডিরেক্টরী তৈরি করার সঠিক কমান্ড আমরা নাও জানতে পারি । | ||
|- | |- | ||
− | | | + | |09:56 |
|সেইক্ষেত্রে কমান্ড প্রম্পট-এ গিয়ে লিখতে হবে - man স্পেস মাইনাস k স্পেস directories । এন্টার টিপুন । | |সেইক্ষেত্রে কমান্ড প্রম্পট-এ গিয়ে লিখতে হবে - man স্পেস মাইনাস k স্পেস directories । এন্টার টিপুন । | ||
|- | |- |
Revision as of 14:49, 7 August 2014
Time | Narration |
---|---|
00:00 | লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেমের এই কথ্য টিউটোরিয়ালে আপনাকে স্বাগত জানাচ্ছি। |
00:05 | এই টিউটোরিয়ালেটিতে, আমরা কিছু মৌলিক র্নিদেশাবলী শিখব । |
00:10 | আমি উবুন্টু ১০.০৪ ব্যবহার করছি। |
00:12 | আমি ধরে নিচ্ছি যে আপনি লিনাক্স অপারেটিং সিস্টেম কিভাবে শুরু করতে হয়, ত়া জানেন । |
00:17 | আপনি চাইলে সেই সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল-টি www.spoken-tutorial.org ওএবসাইট-এ দেখতে পারেন । |
00:26 | এই টিউটোরিয়ালেটিতে আমরা কমান্ড এবং কমান্ড interpreter সম্পর্কে শিখব । |
00:33 | তারপর আমরা শিখব কিভাবে man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্সে সাহায্য পাওয়া যেতে পারে । |
00:39 | এখন প্রথম প্রশ্ন হল, কমান্ড আসলে কি ? |
00:43 | সরল ভাষায় লিনাক্স কমান্ড হল এমন কিছু শব্দগুচ্ছ যা দিয়ে কোনো ক্রিয়া বা action হয় । |
00:52 | খুব কম লিনাক্স কমান্ডই দৈর্ঘ্যে চার অক্ষরের চেয়ে বেশি হয় । উদাহরণস্বরূপ, ls, who, ps ইত্যাদি । |
00:59 | কমান্ড-গুলি lower case বা ছোটো হাতের অক্ষরে লেখা হয় এবং সেগুলি কেস sensitive হয় । চলুন একটি উদাহরন দেখি । |
01:05 | Application -> Accessories । |
01:08 | তারপর অপশন-গুলি থেকে টার্মিনাল ক্লিক করলাম । |
01:14 | আপনি টার্মিনাল window খোলার জন্য আপনার কীবোর্ডের ctrl alt t কী-তিনটি একসাথে টিপতে পারেন । |
01:20 | আমরা এখন প্রম্পট দেখতে পাচ্ছি ($) এবং তার পাশে একটি কার্সর দপদপ করছে । এই প্রম্পট-এই আমরা কমান্ড টাইপ করবো । |
01:29 | who টাইপ করে এন্টার প্রেস করুন । |
01:34 | এখন এই সিস্টেম-এ যারা log in করে আছে, তাদের নাম দেখা যাচ্ছে । আমরা প্রকৃতপক্ষে একটি কমান্ড who রান করেছি যার দ্বারা সিস্টেম-এ কারা log in করে আছে, ত়া দেখা যায় । |
01:47 | কিন্তু কে এই command-গুলিকে, যেগুলি আসলে কএকটি অক্ষরের থেকে বেশি কিছু নয়, সেগুলিকে ক্রিয়াত়ে রূপান্তর করছে? |
01:54 | এ0ইটি, কমান্ড Interpreter-এর কাজ । এটিকে shell বলা হয় । |
01:59 | shell বলতে এমন একটি program -কে বোঝায় আমাদের এবং লিনাক্স সিস্টেম-এর মধ্যে সাধারণ ক্ষেত্র হিসাবে কাজ করে । |
02:08 | এটি আমাদের দ্বারা লেখা কমান্ড অপারেটিং সিস্টেম-এ execute করত়ে বা চালাতে সাহায্য করে । |
02:13 | লিনাক্স -এ একাধিক আলাদা shell ইনস্টল করা যায় যাতে আপনি আপনার পছন্দমত shell-টি ব্যবহার করতে পারেন । |
02:22 | লিনাক্স-এ সাধারনতঃ bash বা GNU Bourne-Again SHell সেল /bin/sh হিসাবে ইনস্টল করা থাকে । |
02:35 | এই টিউটোরিয়ালটিতে আমরা যে কমান্ড-গুলি শিখব, সেগুলি generic অর্থাৎ বেশিরভাগ লিনাক্স shell-এই সামান্য কিছু পরিবর্তন করে এই কমান্ড-গুলি রান করা যায় । |
02:44 | আমরা এই টিউটোরিয়াল- কমান্ড রান করার জন্য bash shell ব্যবহার করব । |
02:51 | কারণ, bash সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় শেল এবং প্রায় সমস্ত ইউনিক্স সিস্টেম-এ ব্যবহার করা যায় । |
02:58 | অন্যান্য shell -এর মধ্যে আছে Bourne shell (sh) যেটি মূল ইউনিক্স শেল, C শেল (csh) এবং Korn shell(ksh) । |
03:08 | আমরা কোন shell ব্যবহার করছি, তা দেখার জন্য |
03:11 | কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - echo স্পেস ডলার বড় হাতের অক্ষরে SHELL । এন্টার টিপুন । |
03:27 | সাধারণতঃ, /bin/bash বা bash শেল আউটপুট হিসাবে দেখা যায় । |
03:34 | সেই পদ্ধতি আরো advanced টিউটোরিয়ালে আলোচনা করা হবে ।| |
03:42 | প্রকৃতপক্ষে কমান্ড-গুলি হল ফাইল যাতে প্রোগ্রাম থাকে, প্রোগ্রাম-গুলি প্রায়শই C language-e লেখা হয় । |
03:47 | এই ফাইলগুলি ডিরেক্টরীতে থাকে । একটি কমান্ড কোথায় আছে ত়া দেখার জন্য, আমরা টাইপ কমান্ড ব্যবহার করতে পারি । |
03:55 | কমান্ডে প্রম্পট-এ লিখুন type স্পেস ps । এন্টার টিপুন । |
04:03 | দেখা যাচ্ছে যে ps হল প্রকৃতপক্ষে একটি ফাইল যা /bin ডিরেক্টরীতে থাকে । |
04:09 | যখন আমরা কমান্ড প্রম্পট-এ কমান্ড এন্টার করি, shell কিছু নির্দিষ্ট ডিরেক্টরীতে অনুরূপ নামের ফাইলটি অনুসন্ধান করে । |
04:18 | যদি ফাইল-টি খুঁজে পাওয়া যায়, তাহলে সেই সংশ্লিষ্ট ফাইল এর প্রোগ্রাম রান করে, অন্যথায় একটি “command not found” error দেখা যায় । |
04:27 | কোন কোন ডিরেক্টরী-ত়ে কমান্ডটি অনুসন্ধান করা হবে, ত়া PATH variable দ্বারা বোঝা যায় । আমরা এটি একটু পরেই দেখব । |
04:34 | এন্টার টিপুন । |
04:52 | কমান্ড-এর ব্যাপারে একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস উল্লেখ করা প্রয়োজন । |
04:57 | লিনাক্স দুই ধরনের কমান্ড আছে : External command এবং internal command । |
05:02 | external কমান্ড-গুলি আলাদা ফাইল বা প্রোগ্রাম হিসাবে থাকে । |
05:07 | লিনাক্স-এ বেশীরভাগ কমান্ড-ই এই প্রকৃতির । কিন্তু কিছু কমান্ড আছে যাদের implementation shell-এর ভিতরেই লেখা থাকে এবং সেগুলি আলাদা ফাইল হিসেবে থাকে না । |
05:18 | সেগুলি হল internal কমান্ড । |
05:20 | echo একটি internal কমান্ড । এটি নিয়ে আমরা এমরা একটু পরেই আলোচনা করবো । |
05:25 | টার্মিনাল উইন্ডো-তে যাjan । কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - |
05:33 | type স্পেস echo । এন্টার টিপুন । |
05:40 | আউটপুট থেকে দেখা যাচ্ছে echo একটি shell bulletin । |
05:43 | একটি ফাইল-এর নাম দেওয়ার পরিবর্তে, এটি দেখায় যে echo কমান্ডের implementation শেল-এর মধ্যেই আছে । এইজন্যই এটিকে internal কমান্ড বলা হয় । |
05:56 | এবার অন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, অর্থাত কমান্ড-এর কাঠামো নিয়ে আলোচনা করা যাক । |
06:01 | কমান্ড একটি শব্দ অথবা সাদা স্পেসের দ্বারা আলাদা করা একাধিক শব্দ নিয়ে হতে পারে । |
06:08 | দ্বিতীয ক্ষেত্রে প্রথম শব্দটি হল কমান্ডের প্রকৃত নাম এবং অন্যগুলি হল arguments । |
06:16 | argument-গুলি অপশন বা expression অথবা ফাইল নাম হতে পারে । |
06:20 | একটি কমান্ড বিভিন্ন অপশন-এর জন্য বিভিন্ন কাজ করে থাকে । |
06:26 | সাধারণত অপশন-গুলির পূর্বে একটি বা দুটি বিয়োগ চিন্হ থাকে [-] থাকে, সেগুলিকে যথাক্রমে সংক্ষিপ্ত এবং দীর্ঘ অপশন বলে । |
06:35 | টার্মিনাল উইন্ডো-তে যান । কমান্ড লিখে তাদের আউটপুট দেখা যাক । |
06:40 | টার্মিনাল উইন্ডো পরিস্কার করার জন্য clear লিখুন । |
06:44 | তারপর ls লিখে এন্টার টিপুন । |
06:49 | আবার clear লিখে এন্টার টিপুন । |
06:55 | লেখা যাক ls স্পেস মাইনাস a । তারপর এন্টার টিপুন । |
07:04 | টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য আবার clear লিখুন । |
07:11 | এরপর লিখুন ls স্পেস মাইনাস মাইনাস all । তারপর এন্টার টিপুন । |
07:19 | আবার, টার্মিনাল পরিষ্কার করার জন্য clear লিখুন । |
07:23 | এন্টার টিপুন । |
07:32 | এখন এইটুকু বুঝলেই যথেষ্ট যে অপশন-এর পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে কমান্ডের আচরণ-এরও পরিবর্তন হয় । |
07:40 | লিনাক্স-এ অনেক কমান্ড আছে, |
07:45 | যেগুলির প্রত্যেকটির অনেকগুলি অপশন আছে । |
07:48 | ক-একটি কমান্ড-কে একত্র করে একসাথে চালানো যেতে পারে । আমরা সেটি একটু পরে দেখব । কিন্তু, এত কিছু আমরা মনে রাখব কিভাবে ? |
07:55 | বাস্তবে, মনে রাখার কোনো প্রয়োজন নেই । কারণ, লিনাক্সে উত্কৃষ্ট online সাহায্যের সুবিধা আছে । |
08:01 | man কমান্ড-এর দ্বারা লিনাক্স-এর প্রতিটি কমান্ডের সম্বন্ধে তথ্য জানা যায় । |
08:08 | উদাহরণ স্বরূপ, ls কমান্ড-এর বিষয়ে জানতে হলে আপনি টার্মিনালে যান । |
08:16 | এবার man কমান্ড-এ আর্গুমেন্ট হিসাবে ls লিখতে হবে । লেখা যাক - man স্পেস ls । এন্টার টিপলাম । |
08:30 | এখান থেকে বেরিয়ে আসতেহলে q টিপতে হবে । |
08:35 | man হল সিস্টেম-এর নিজস্ব তথ্যসহায়ক । সাধারণতঃ man-এর আর্গুমেন্ট একটি প্রোগ্রাম, উপযোগীতা বা function হয়ে থাকে । |
08:43 | man সেই আর্গুমেন্ট-এর সাথে সংশ্লিষ্ট তথ্য প্রদর্শন করে । |
08:49 | কোনো সেকশন বা পরিচ্ছেদ উল্লেখ করা থাকলে man শুধুমাত্র সেই পরিচ্ছেদ -এর তথ্য অনুসন্ধান করে । |
08:55 | সাধারনতঃ man কমান্ড পূর্বনির্ধারিত ক্রম-অনুসারে সব পরিচ্ছেদ -এই অনুসন্ধান করে এবং তথ্যটি একাধিক পরিচ্ছেদ-এ থাকলে এটি কেবলমাত্র প্রথম পরিচ্ছেদ -এর তথ্যটি-ই দেখায় । |
09:07 | আপনি man কমান্ড-টিকে স্বয়ং man কমান্ড-এর সম্বন্ধে জানতেও ব্যবহার করতে পারেন। |
09:14 | টার্মিনাল-এ গিয়ে লিখুন man স্পেস man । এন্টার টিপুন । |
09:23 | বাইরে আসতে q টিপুন । |
09:26 | man কমান্ডের অনেক অপশন আছে । |
09:30 | এখানে সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ অপশন-গুলি নিয়ে আলোচনা করা যাক । কখনও এরকম হয় যে আমরা কি করতে চাই, ত়া জানি কিন্তু সেটি করার জন্য সঠিক কমান্ড-টি জানি না । সেইক্ষেত্রে আমরা কি করব ? |
09:41 | man কমান্ড -k অপশন-এর সাথে ব্যবহার করলে সেটি একটি keyword-এর সাথে সংশ্লিষ্ট সমস্ত কমান্ড-গুলির একটি তালিকা দেয় এবং তাদের সংক্ষিপ্ত উদ্দেশ্যে জানায় । |
09:50 | উদাহরণস্বরূপ, একটি ডিরেক্টরী তৈরি করার সঠিক কমান্ড আমরা নাও জানতে পারি । |
09:56 | সেইক্ষেত্রে কমান্ড প্রম্পট-এ গিয়ে লিখতে হবে - man স্পেস মাইনাস k স্পেস directories । এন্টার টিপুন । |
10:12 | এখন আমরা এই সবকটি কমান্ড থেকে আমাদের প্রয়োজনীয় কমান্ড-টি খুঁজে নিতে পারি । |
10:17 | একই জিনিস apropos কমান্ড-এর মাধ্যমে-ও করা যায় । |
10:21 | কমান্ড প্রম্পট-এ লিখুন - apropos স্পেস directories । আউটপুট দেখতে এন্টার টিপুন । |
10:36 | কোনো কোনো সময় আমাদের খুব অধিক বিশদ বর্ণনার প্রয়োজন থাকে না । আমাদের শুধু জানার থাকে একটি কমান্ড কি করে । |
10:40 | সেইক্ষেত্রে আমরা whatis কমান্ড অথবা man -f ব্যবহার করতে পারি । দুটি-ই কমান্ডের এক লাইন-এর বর্ণনা দেয় । |
10:52 | টার্মিনাল window পরিষ্কার করার জন্য clear লিখুন । |
10:58 | লিখুন whatis স্পেস ls । এন্টার টিপুন । |
11:06 | কিছু command এর অনেক অপশন থাকে । আমরা কমান্ডের বিভিন্ন অপশন-গুলি একটি তালিকা দেখতে চাইতে পারি । |
11:13 | তারজন্য মাইনাস help অপশন ব্যবহার করতে হবে । |
11:18 | command prompt এ গিয়ে লিখুন Is স্পেস মাইনাস মাইনাস help । এন্টার টিপুন । |
11:29 | আমি উপরে স্ক্রল করছি যাতে আপনারা এই তথ্যসহায়ক পৃষ্ঠার সমস্ত অপশন-গুলি দেখতে পারেন । |
11:45 | এখানেই এই টিউটোরিয়াল্-এর সমাপ্তি হল । স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্ Talk to a Teacher প্রকল্পের অংশবিশেষ যা ICT এর National Mission on Education দ্বারা সমর্থিত । |
11:56 | এই বিষয় বিস্তারিত তথ্য নিম্নলিখিত লিঙ্ক-এ আছে । |
12:00 | আমি অন্তরা এই টিউটোরিয়াল-টি অনুবাদ এবং রেকর্ড করেছি । এই টিউটোরিয়াল-এ অংশগ্রহণ করার জন্য ধন্যবাদ । শুভবিদায় । |