LaTeX/C2/Beamer/Bengali

Time	Narration
00:01
00:10	এখানে সোর্স ফাইলটি আছে, এখানে আমি pdflatex কমান্ড দ্বারা কম্পাইলেশান করব এবং স্ক্রিন্-এর এই অংশে আউটপুট দেখা যাবে |
00:27	এটি আগে করা যাক, প্রথম স্লাইড্ এর সোর্স এখানে দেখা যাচ্ছে - begin frame, end frame, title page এবং টাইটল্ পেজটি title, author, এবং date এর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে |
00:55	এখানে আমরা ডকুমেন্ট্-টি শুরু করেছি |
01:02	এবার দ্বিতীয় স্লাইড্-এ যাওয়া যাক |
01:07
01:17	এটি এখানে দেখা যাচ্ছে | এরপর সাধারণ ‘itemize’ কমান্ড ব্যবহার করা হয়েছে |
01:23	এই স্লাইড্-এ লেটেক্ সংক্রান্ত অন্যান্য স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-গুলির কথা বলা হয়েছে |
01:32	আপনি যদি লেটেক্ নিয়ে স্বচ্ছন্দ না হন, তাহলে আপনি ওই টিউটোরিয়াল্-গুলির সাহায্য নিতে পারেন |
01:43
01:54
01:59	আমরা এখন এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এও এসে গেছি |
02:12	এবার আবার শুরুতে ফিরে যাওয়া যাক অর্থাৎ এই ফাইল-এর শুরুতে যাওয়া যাক |
02:27	আমি প্রত্যেকবার একটি করে যোগ করব এবং সেটি বর্ণনা করব |
02:40	এটি কাট্ করা যাক | এখানে আবার ফিরে আসা যাক |
02:55
03:03	দেখুন, এখানে এবং এখানে-ও কিছু banner তৈরী হয়ে গেছে |
03:11	এরপর আমরা ডকুমেন্ট্-এ এই প্যাকেজ-টি যোগ করব | তাহলে beamer theme shadow প্যাকেজ-টি যোগ করা যাক |
03:23	এবার এটি কম্পাইল্ করা যাক | ঠিকআছে, তাহলে দেখা যাক এটি ক্লিক্ করলে কি হই, এটি বড় হয়ে গেছে |
03:48	beamer theme shadow - কমান্ড-এর দ্বারা এটি করা হয় |
04:00	আমি এখন অন্যান্য কিছু বৈশিষ্ট্য নিয়ে আলোচনা করব |
04:07
04:16	আমরা টাইটল্ পেজ, author name , কালর, লোগো ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করব |
04:25	ঠিকআছে, তাহলে আবার শুরুতে ফিরে আসা যাক |
04:40	এখান থেকে লোগো কাট্ করে পেস্ট করা যাক | এটি-ও begin document কমান্ড-এর আগেই পেস্ট করতে হবে | দেখা যাক, এই লোগো-টি কেমন দেখতে |
04:59	আমি এখানেও এই একই নাম ব্যবহার করছি |
05:07
05:13	দেখা যাক এটি কেমন দেখতে লাগে | এটি ক্লিক্ করা যাক |
05:30	এখন থেকে প্রত্যেক পেজ-এ এই লোগোটি দেখা যাবে |
05:39	প্রেসেনটেশন্-এর জন্য অনেকসময় সব অক্ষরগুলি বোল্ড করার প্রয়োজন হয় |
05:46	এটি কাট্ করে পেস্ট করা যাক |
06:07
06:14	দেখুন, এখন ক্লিক্ করলেই সব অক্ষর বোল্ড হয়ে গেল | দেখুন, এগুলিও বোল্ড হয়ে গেছে |
06:33
06:43	এখানে শিরোনাম-টি দেখা যাচ্ছে, এখানে লেখক সংক্রান্ত তথ্য দেখা যাচ্ছে, কিন্তু এখানে অনেক বেশি তথ্য দেখা যাচ্ছে |
06:54
06:58	এবার আমরা এটি ব্যবহারের দ্বারা এই সমস্যার সমাধান করব |
07:07	এটিকে এখানে কাট্ করা যাক | এটিকে title কমান্ড এর পরে অর্থাৎ title কমান্ড এবং প্রকৃত টাইটল্-এর মাঝে আসা উচিত |
07:27	এটিকে সেভ্ করে রান করা যাক | প্রত্যেকবারের মত, এবার এটিকে ক্লিক্ করা যাক এবং দেখা যাক এই অংশের কি পরিবর্তন হয়েছে | আপনি দেখতে পাচ্ছেন যে এখন শিরোনামটি পরিবর্তিত হয়ে গেছে |
07:53	কারণ এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছিলাম – presentation using latex and beamer |
08:03	এরপর এখানে পৃষ্ঠা-গুলির নম্বর দেখা যাচ্ছে | এটি হল তিন পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্-এর প্রথম পৃষ্ঠা , এটি দ্বিতীয়, এটি তৃতীয় ইত্যাদি |
08:21
08:29	এখানে আসা যাক | কাট্ করা যাক |
08:44	সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এটি ক্লিক্ করা যাক |
08:54	এই অংশটি-ই আমি স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এর মধ্যে দিয়েছি | এখন এটি-ই প্রত্যেক পৃষ্ঠায় দেখা যাবে |
09:08
09:19	তাহলে সম্পূর্ণ-টিকেই কাট্ করা যাক |
09:29	এই ডকুমেন্ট্-এর শেষ-এ যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |
09:38	দেখে নেওয়া যাক এটি কেমন দেখতে লাগছে |
09:46	কম্পাইল্ করা যাক | দেখুন, এখন এই ডকুমেন্ট্-এ চারটি পৃষ্ঠা আছে | এটিটে কিন্তু ৩-ই দেখাছে, এটিকে আরেকবার ক্লিক্ করলে এখন ৪ দেখাচ্ছে |
10:07	এই টিউটোরিয়াল্-এ আমি সমীকরণ লেখার পদ্ধতি আলোচনা করব না |
10:15
10:20	এবং অবশ্যই আমি এখান থেকে সমীকরণ-এর নম্বর-গুলি সরিয়ে দিয়েছি কারণ একটি স্লাইড্-এ সমীকরণ-এ নম্বর দেয়া অর্থহীন |
10:36	উদাহরণস্বরূপ, আমি যদি এটি নীল রং-এর করতে চাই, তাহলে আমাকে প্রথমে এখানে আসতে হবে |
10:55	এটি বন্ধ করা যাক | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
11:11	দেখুন, এটি এখন নীল রং-এ দেখা যাচ্ছে |
11:17
11:33	এটি সবেমাত্র শেষ করা হয়েছে |
11:40	তাহলে এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক |
12:05	ঠিকআছে , এটি পত্র লেখা সংক্রান্ত টিউটোরিয়াল্ থেকে নেওয়া হয়েছে | এই তথ্যটি ওই টিউটোরিয়াল্-এও আছে |
12:19	দেখা যাক এর ফলে ডকুমেন্ট্-এর কি পরিবর্তন হয় |
12:33	তাহলে আগে যাওয়া যাক |
12:48	আপনি দেখতে পাচ্ছেন সাম্প্রতিকতম তথ্য-টি লাল রং-এ দেখা যাচ্ছে যাচ্ছে, বাকি সবই সাধারণ কালো রং-এ দেখা যাচ্ছে |
12:59	তাহলে আমরা animation করার একটি সহজ পদ্ধতি জেনে নিয়েছি যার দ্বারা একটি সময় অল্প তথ্যই প্রেসেন্ট করা যায় |
13:13	যেমন, এখানে এটির রং লাল, এটিকেই altered color বলা হয়ে থাকে |
13:32
13:45	এটি ডকুমেন্ট্ শুরুর আগে অর্থাৎ begin decument কমান্ড-এর আগে আসা উচিত |
14:00	এখন এটি ক্লিক্ করলে দেখা যাচ্ছে altered color টি নীল রং-এর হয়ে গেছে | ‘set beamer color – alerted text’ কমান্ড-এর মাধ্যমে এটি করা যায় | এখানে একটি স্পেস আছে |
14:19	এরপর আমরা দেখব যে সমগ্র ডকুমেন্ট্-এর রং কত সহজে পরিবর্তন করা যায় |
14:32	সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
14:50	খুব অল্প পরিশ্রমেই এটি করা গেছে | এবার এটি পূর্বের রং-এ ফিরিয়ে আনা যাক |
15:08	এখন এটি আবার নীল রং-এর হয়ে গেছে |
15:19	এখন আমি ফিগার অন্তর্ভুক্ত করব |
15:31	এখানে আসা যাক | এর শেষে যাওয়া যাক | এটি কম্পাইল্ করা যাক |
15:47	এই পৃষ্ঠায় ফিগার-এর উদাহরণ দেওয়া আছে |
15:55	এটি কাট্ করে এখানে পেস্ট করা যাক | কম্পাইল্ করা যাক | তাহলে এটি দেখা যাচ্ছে |
16:24	এবার সোর্স ফাইল যেখানে এই ফিগার-টি তৈরী করা হয়েছে সেখানে যাওয়া যাক |
16:34
16:40
16:50	তাহলে এটি ব্যবহার করবেন না |
17:03	যেমন, এখানে include graphics কমান্ড-টি দেখা যাচ্ছে এবং একটি লাইন-এর সম্পূর্ণ প্রশস্তি-ই ব্যবহার করা হয়েছে এবং ফাইলটি হল iitb |
17:17	একটি বিষয় অবশ্যই উল্লেখ করা উচিত যে বিমার্ এ কোনো প্যাকেজ ব্যহহারের জন্য সেটিকে আলাদাভাবে অন্তর্ভুক্ত করার প্রয়োজন হয়না
17:28
17:33	এখানেই এই ফ্রেম্টি সম্পূর্ণ হয়ে গেছে | ক্যাপশন, ফিগার-এর নম্বর ইত্যাদি যোগ করবেন না |
17:45	আপনি যদি পূর্বে দেখানো কোনো ফিগার পুনরায় রেফার করতে চান, সেটি আবার দেখান |
17:57	পূর্বে দেখানো স্লাইড্-এর একটি কপি করুন এবং সেটি দেখান | এখানেই ফিগার বিষয়ক নির্দেশিকার সমাপ্তি হল এবং এখন আমরা এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে এসে গেছি |
18:08	এখানে আসা যাক | এবার এই ডকুমেন্ট্-এর শেষে যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |
18:32
18:39	এবার কম্পাইল্ করে দেখা যাক কি হয় |
19:09
19:23	তাই এখানে স্টার স্টার দেখা যাচ্ছে | তাহলে প্রথমে এটি সেভ্ করা যাক | সেভ্ না করে কম্পাইল্ করলে এই সমস্যাটি দেখা দেয়, pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ হয়না |
19:43	এখানে আসা যাক | এখন এই pdf ফাইলটি সোর্স ফাইল-এর সাথে সামন্জস্যপূর্ণ | এটি সেন্টার্ করা যাক |
19:55
20:13	এবার এই দুটি এবং তারপর end enumerate | পূর্বের মত এখানেও alerting ব্যবহার করা হয়েছে
20:26
20:29	এখন এর শেষে যা কিছু ছিল, সব এখানে যোগ করা যাক | এখানে আগের মিনি পেজটি শেষ হয়েছে | এবার আরেকটি নতুন মিনি পেজ তৈরী করা যাক এবং তাতে IITb ফাইলটি অন্তর্ভুক্ত করা যাক |
20:47	এই মিনিপেজ-টিও ৪৫ শতাংশ সাইজের | তাহলে প্রথমে এটিকে সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক |
21:07
21:10	কিন্তু এটিত়ে একটি ছোটো সমস্যা আছে, এই পেজ-এ গেলে প্রথম item এবং ফিগার-দুটিই দেখা যাচ্ছে | যদিও সোর্স ফাইল অনুযাই ফিগারটি পরেই আছে , কিন্তু লেটেক্-কে এটি পরে দেখানোর কথা কোথাও বলা হয়নি | সম্ভবত লেটেক্ এটি সয়ন্ক্রিয়ভাবে-ই করেচে |
21:35
21:46	আপনাকে এই বিষয়গুলির ব্যাপারে সতর্ক থাকতে হবে |
21:54	এটি সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এখন এটি ঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে, সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে |
22:09	দেখুন, এখন সমস্যাটি দূর হয়ে গেছে |
22:22	এবার পরবর্তী অলোচনার বিষয় হল টেবিল | সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | দেখুন, এখন টেবিলটি দেখা যাচ্ছে | টেবিল তৈরী করার পদ্ধতি আমি এখানে বর্ণনা করব না, সেটি টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ বর্ণনা করা আছে |
23:01	আপনি এখানে দেখতে পাচ্ছেন | এবার ফ্রেম্-এর শুরুতে ফিরে আসা যাক | এই টেবিলটি আমরা পূর্বেও ব্যবহার করেছি, এটিকে শুধু কাট্ করে এখানে পেস্ট করা হয়েছে |
23:10
23:19	তাহলে সেগুলি দেখে নেওয়া যাক |
23:39	কম্পাইল্ করা যাক এবং এটি দেখে নেওয়া যাক |
23:51	টেবিল সংক্রান্ত স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এ আমরা table এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে tabular ব্যবহার করেছিলাম |
24:02	এটিকে সরাসরি অন্তর্ভুক্ত করুন | উদাহরণস্বরূপ, এখানে এটিকে সেন্টার্ এনভয়রনমেন্ট্-এর মধ্যে রাখা হয়েছে |
24:15
24:25	যেমন, এই স্লাইড্-এ কোনো লেখাই আলাদা রং-এর সাহায্যে বিশেষভাবে দেখানো হচ্ছে না | মনে করে দেখুন, আগে আমরা alerting এর জন্য নীল রং-এর ব্যবহার করেছিলাম |
24:43	Begin itemize, End itemize, তার মধ্যে আমরা লিখেছিলাম item plus minus |
24:56	কিন্তু এখন আর ওটি ব্যবহার করা হচ্ছেনা | এরজন্যই এখন সব লেখাই কালো রং-এর দ্যাখাচ্ছে | এটি animation করার সহজতর উপায় | আপনি যেকোনো একটি করতে পারেন | আমি এটিই এখানে লিখে রেখেছি |
25:17	Show different animations in the previous slide.
25:20	উদাহরণস্বরূপ, এখানে যা আছে সেটিকে যদি আপনি ছাপাতে চান, তাহলে সেটি ২৪ পৃষ্ঠার হবে, যদিও ডকুমেন্ট্-টি মাত্র ১০ পৃষ্ঠার |
25:41	তাই এটি print out বা ছাপাতে গেলে ২৪ পাতা লাগবে |
25:52
26:00	এখন এটিতে মাত্র ১০ টি পৃষ্ঠা আছে | পুনরায় কম্পাইল্ করা যাক |
26:11	এর পরের পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা,পরের পৃষ্ঠা ইত্যাদি |
26:22	ডকুমেন্ট্-এর পরিবর্তনটি লক্ষ্য করুন | এখানে সবকটি প্যারামিটার(parameters) কমা দিয়ে দিয়ে যোগ করা যেতে পারে |
26:42	কম্পাইল্ করা যাক |
26:51	এই উদাহরণ-এর সাহায্যে ব্যাপারটি বুঝে নেওয়া যাক | এখানে আসা যাক, শেষে যাওয়া যাক | সেভ্ করা যাক |
27:15	আপনি দেখতে পাচ্ছেন, এখানে Verbatim তৈরী করা হয়েছে |
27:24	আমি এগুলি নীল রং -এর করে দিয়েছি | এর জন্য আপনাকে আলাদাভাবে একটি-ই কাজ করতে হবে , begin frame এর পরে স্কোয়ার ব্র্যাকেট-এ fragile লিখতে হবে |
27:50	দেখা যাক, ঠিক কি সমস্যা হয় | এটিকে ডিলিট করা যাক, এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এটি অভিযোগ জানাচ্ছে যে এটি সোর্স ফাইলটি সম্পূর্ণ সঠিক নেই | এবার আবার fragile শব্দটি যোগ করা যাক | সেভ্ করা যাক | এই কমপাইলেশান থেকে বাইরে আসা যাক |
28:20	এখন এটি সঠিকভাবে দেখা যাচ্ছে |
28:31	তাহলে আপনি অন্যান্য বিষয়গুলি সম্পর্কে জানবেন কিভাবে ? এখানে কিছু তথ্য আছে, নীচে যাওয়া যাক |
28:43	এটি কম্পাইল্ করার পর, আমরা স্লাইড্ থেকে সেগুলি দেখে নেব | বিমার্ বিষয়ে তথ্যের প্রধান উত্স হল beamer user guide dot pdf |
29:07	এটি নিয়ে আমি অল্প আলোচনা করব |
29:19	উদাহরণস্বরূপ, এটি একটি ২২৪ পৃষ্ঠার ডকুমেন্ট্ | এটি খুবই বড় ডকুমেন্ট্ |
29:35	তাহলে এখানে আসা যাক | সর্ব প্রথম পৃষ্ঠায়, সাধারণ স্লাইড্ কিভাবে তৈরী করা যায় সেই বিষয়ে লেখক বর্ণনা দিয়েছেন এবং তিনি সোর্সটিও এখানে দিয়েছেন |
29:56	এটিকে minimize করা যাক | এবার এই ডকুমেন্ট্-এর নীচে যাওয়া যাক | এবার পেস্ট করা যাক এবং সেভ্ করে কম্পাইল্ করা যাক | এবার পরবর্তী পৃষ্ঠায় যাওয়া যাক |
30:20	এখানে লেখক theorem এনভয়রনমেন্ট্ ব্যবহার করেছেন | উদাহরণস্বরূপ, এখানে begin theorem এবং end theorem দেখা যাচ্ছে |
30:36
30:40	proof বলা হলে, এখানে আরেকটি উইন্ডো খুলে যায় | এর নাম 'proof dot' |
30:52	এখানে লেখক alert-এর একটি অন্য পদ্ধতি ব্যবহার করেছেন | আপনি যদি এটি দেখতে চান, তাহলে আবার ফিরে যাওয়া যাক |
31:05	কম্পাইল্ করা যাক |
31:25	এবার পিছনে গিয়ে animation -টি দেখে নেওয়া যাক |
31:36	এই দুটি আইটেম -এর নম্বর এক, অন্যগুলির নম্বর দুই এবং তিন | অন্য ভাবে বলতে গেলে, স্লাইড্-এ বিভিন্ন আইটেম-গুলি কি ক্রম অনুসারে দেখা যাবে, ত়া আপনি নির্ধারিত করতে পারেন |
32:00
32:07	বিমার্ ক্লাস-এর অনেক বৈশিষ্ট্য আছে এবং সেগুলি এই নির্দেশিকা-টিত়ে উল্লেখ-ও করা আছে |
32:30	ঠিকআছে, এটিকে আবার handout-এ পরিবর্তন করে দেওয়া যাক | প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এর একটি সমস্যার জন্য আমরা হ্যান্ডআউট্ মোড্-এ ফিরে যাচ্ছি |
32:40	তাই আপনি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হ্যান্ডআউট্ মোড্-এই কাজ করতে পছন্দ করবেন এবং কদাচ কখনো আপনি যখন সত্যিই animation দেখতে চাইবেন, তখন-ই প্রেসেন্টেশন্ মোড্-এ কাজ করবেন |
	এবং যখন আপনি প্রিন্ট-আউট করতে চাইবেন, তখন আপনি হ্যান্ডআউট্ মোড্ ব্যবহার করবেন | এবার শেষে যাওয়া যাক |
	এই সম্পূর্ণ জিনিসটি কপি করে এখানে নিয়ে আসা যাক | প্রত্যেকবারের মত এবারেও কম্পাইল্ করা যাক |
	স্পোকেন্ টিউটোরিয়াল্-এর জন্য অর্থ ICT -এর National Mission of Education এর মাধ্যমে আসে | এটি হল এই প্রকল্পের ওএবসাইট্ |
	আমি অন্তরা এখানে-ই আপনাদের থেকে বিদায় নিচ্ছি | kannan@iitb.ac.in এ আপনার সুচিন্তিত মতামত জানালে বাধিত হব | শুভবিদায় |

Contributors and Content Editors

Kaushik Datta, PoojaMoolya